পাতা:প্রবাসী (দ্বাত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৮৮৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Ն*Փ8 তাহা বুঝিতেছে না, এমন সময় দ্বতলার সিঁড়িতে ইঞ্জিলার চাটয় শৰ শোনা গেল। এক মুহূৰ্ত্ত উৎকর্ণ ইয়া শুনিয়া অজয় দ্বিগুণতর অভিনিবেশ লইয়া বীণার কথা শুনিতে এবং তাহার প্রত্যেকটি কথার উত্তর দিতে বলিল । দুইলার ঘরের মধ্যেকার পথ দ্রুত অতিক্রম করিয়া ঐন্দ্রিলা তাহার মামার মহলের দিকে চলিয়া যাইতেছে। তাহার পরিধেয় লাল শাড়ীতে একটুকর। রোদ পড়িয়া রের মধ্যেটাকে একমুহূৰ্ত্ত লোহিতাভ করিয়া তুলিল। সেই আলে৷ অন্তৰ্হিত হইবার সঙ্গে সঙ্গে অজয়েরও মনের সমস্ত উৎসাহ যেন দপ করিয়া নিবিয়া গেল । এত কাছের পথ দিয়া ঐজিলা চলিয়া গেল, অথচ একবার ঘরের মধ্যে তাকাইয়া তাঙ্গার উপস্থিতিকে স্বীকার করিল না, এই চিন্তা অঞ্জরের মন হইতে আজিকার বিশ্রম্ভালাপের সমস্ত স্বথ অপহরণ করিয়া nইল। মন্দিরা আসিয়াছিল, তাহাকে একটু আদর করিয়া ক্ষুব্ধ বীণার নিকট বিদায় লইয়া সে উঠিয়া পড়িল । কিন্তু অত্যন্ত অভাবিত ভাবে বাগানের পথে তমুখী ঐঞ্জিলার সঙ্গে তাহার আবার দেখা হইয়া গেল। হৃষীকেশের মহল হইতে সে ফিরিতেছে । মৰ্ম্মরের চীবন্ত দেবীপ্রতিমা। কম্পিতবক্ষে নমস্কার করিয়া অজয় কহিল, “ভালো আছেন?” ঐজিলা চোখ তুলিল না, চিন্তাকুল মুখে একটু হাসি আনিয়া হাতদুটি জোড় করিয়া কপালে ঠেকাইল, কহিল, “আপনি ভালো बाहश्न ?” कषाकू c*ष ह३८उ ना-व्हेरउ चखञ्च उाशब्र পছনে পড়িয়া গেল । ট্রামের পথ ধরিয়া বিহালের মত ছুটিতে ছুটিতে অঙ্গর :কবলই ভাবিতে লাগিল, ঐজিলা তাহার চোখে চোখে গহে নাই, চোখে চোখে চাহে নাই। যদি চাহিতই, কি দখিতে পাইত দেখিত, অজয়ের দৃষ্টি অর্থহীন, উদাস। কন্তু তাহা যে সে দেখিল না সেই বেদনায় অজয়ের সমস্ত ঔদাসিক্ত আশ্র হইয়া ফাটিয়া পড়িতে চাহিতেছে। আৰুভব করিল, ঐজিলার পাশে ৰীণাকে চাহিয়া মা দেখা তাহার কত সহজ । বীণার কলহাসির মোহ-মদিরত श्न शृषिदौब्र भूणिश िश्रेष्ठ नदूब छुनश्रूrबद्र यस् 1器E记芷ü இ) தசை পল্পবিত হইয় উঠে, দৃষ্টিকে স্কিন্ধ করে, চিত্তকে বিশ্রাম দেয়। তাহার দিকে চাহিয়া নিজেকে সম্পূর্ণ ভুলিয়া যাওয়া চলে, এমন কি তাহাকেও বিশেষ করিয়া মনে না রাখিলে কিছু জাসিয়া যায় না। কিন্তু ঐশ্রিলার সান্নিধ্য যেন কালবৈশাখীর ঝড়ের মত দিকৃদিগন্তকে আবৃত করিয়া আসে, জীবনের সমস্ত ক্ষুত্র সঞ্চয়কে মুহূৰ্ত্তে বিপৰ্য্যস্ত করিয়া দেয়। ইহার দিকে চাহিয়া অস্তুর বিশ্রাম পায় না, কিন্তু ইহার দিক্ হইতে চোখ ফিরাইয়া থাকিয়াও শাস্তি নাই। এক হয় দূরে পলাইতে হয়, নতুবা সংগ্রাম করিয়া জয়ী হইয়া ইহার সঙ্গে ব্যবহার করা চলে, এবং দুইয়ের কোনওটিই সহজসাধ্য নহে। মনে পড়িল, ঐন্দ্রিলার সঙ্গে ধতবার তাহার দেখা হুইয়াছে, বেদনার গুরুভার বঙ্গিয়া সে ফিরিয়াছে। ঐন্দ্রিলা তাহাকে আনন্দ দেয় নাই, কিন্তু আনন্দ না দিয়াই অজয়ের অন্তরের মধ্যে এক স্বপ্ত জয়লিপ, পুরুষকে সে জাগ্রত করিয়াছে । আজও তাঙ্গর সমস্ত অস্তিত্ব ভরিয়া এই মন্ত্ৰই গুঞ্জিত হইতে লাগিল, আমি জয়ী হইব, জয়ী হইব, বৈরাগ্যের অহঙ্কার আমার মিথ্যা অহঙ্কার, আমি আর নিশ্চেষ্ট হুইয়া থাকিব না। ইহাকে হার মানাইয়া, ইহার অটুট দৃপ্ততাকে ধূলিসাং করিয়া দিয়া ইহাকে আমি লাভ করিব, সেজন্য প্রাণপাত করিতেও चाभि दूहैि७ श्रु न। चांयाब्र छौवप्न भछ ग*थाभ যাহা আছে তাহাকে এই সংগ্রামের ক্ষেত্রে আমি টানিয়া আনিব, এবং একই পরাজয় দ্বারা পরাজিত করিব। चांभाव्र भ८था cनवज्रांब्र यन्त्र ऐंठ८ऋचा झांझीं थाcछ, তাহাকেও এই একটি মাত্র উদ্দেশ্যের মধ্যে ধরিয়া আমি চরিতার্থতা দান করিব । যাহাকে লইয়৷ এই ঘোর সমারোহের যুদ্ধের আয়োজন, সে তখন পিতার কাছ হইতে পাওয়া সেদিনকার ডাকের ७क िीि शरउच्च भू5ाइ कब्रिब दिइनाच्न प्लेभूस्त्र श्हेब्रा सश्बा चांटाइ। उशिंद्र cनश्मन ब्रूरुनव्याब्र भड किडू কোথাও চোখে পড়িতেছে না। নরেন্দ্রনাধারণ এই প্রথম এবারে তাহাকে চিঠি লিখিয়াছেন ঃ ‘ম, তোমার কোনও খবর পাই না। কেমন আছ ? পড়াশোনা কেমন করিভেছ ? হয়ত শীঘ্রই একবার