পাতা:প্রবাসী (দ্বাত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৮৯১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

श्रृंचण রয়েছে, ছেলেমেয়েদের জোর করে মেলাতে গেলে রা কোনোজন্মেও মিলবে না, মাছুষের ধাতেই সেট ই। তাদের একসঙ্গে কোনো একটা কাজে লাগিয়ে ল কাজের চাপে চটপট সব জোড় বেধে যাবে। মি শুনে যথারীতি খুব হেসেছিলাম, বলেছিলাম, প দিলে জিনিব বে কেবল জোড় লাগে তা নয়, ঙেও । এই ধরুন না, ক্লাবটা কৰ্ম্মক্ষেত্র হয়ে ওঠবার * সঙ্গে আমারই মন প্রায় ভাঙবার জোগাড় হয়েছে। মদ্রবাবুর অবিহি তাতে আসে যায় না কিছু। তার নিকার ভাবটা এই, ঐন্দ্রিলা যা বলে তা ঠিক না যায় না । বেচারা স্বভদ্রবাবু। ওঁরও অদৃষ্টে এই ল তা কে জানৃত ? সে যাক, শেষ অবধি আমার এই রফা হয়েছে, খুব মারাত্মক কোনো কাজে এখনই ত দেওয়া হবে না । সম্প্রতি একটা অভিনয় ক’রে বের জন্যে কিছু টাকা তুলবার ব্যবস্থা করা হবে। rর কার্টুতে যেতে হবে না জেনেই আমি খুব খুলি ছি, এবং গানের দিকৃটার ভার নিয়েছি। আপনি আমার এই বিপংকালে আমায় একটু সাহায্য বেন না ? আপনি না এলে একলা আমি কিছুই রে উঠতে পারব না। আজ বিকেলেই যদি আসেন, নে একসঙ্গে বসে গোড়ার দিকৃকার কাজের একটা ড্রা তৈরি করে ফেলি। উৎপাত সন্দেহ নেই, কিন্তু সবট। অামার স্থষ্টি নয় তা বলেইছি।” যে নিদারুণ অন্ধকার লইয়া অজয়ের এই কয়টা দিন টিয়াছে, তাহার মধ্যে বীণার এই সহৃদয়ত ভরা ছোট দর চিঠিটি যে কতখানি আলো, কত বড় প্রলোভন ইয়া লইয়া আসিল তাহ সে ছাড়া আর কেহ বুঝিল । কিন্তু নিজের প্রতি নিৰ্ম্মম হইয়া এই প্রলোভনকে সে করিল। বীণার কথা ভাবিল না, ঐঞ্জিলাকে ভাবিগ । iার নিমন্ত্রণ রক্ষা করিতে গিয়া যদি ঐজিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ য়া যায়, লে জানে কি গভীর মর্শ্বপীড়া লইয়া তাহাকে রিতে श्रे/ * ७थनकांब भएनब्र श्रदशांध्र उ७थांनि जन ক্ষমতা একেবারেই যে তাহার নাই। ২ -খণ্ড মন আজ এতটুকু মাধুৰ্য্যের স্পর্শের জন্য এমন মূখ যে, রাহকেও তাহার ছাড়িতে ইচ্ছা করিতেছিল না। তাহাকে টানিয়া লইয়া সিনেমায় গেল। বেহারটাকে আগেই বিদায় করিয়া দিয়াছিল, সিনেমা যখন শেষ হইল রাত তখন প্রায় নয়টা। রাহু বিপদ বাধাইয়া বলিল,"এত রাত্রে আমি একলা যেতে পারব না, আপনিও চলুন " অগত্য অজয়কে রাজি হইতে হইল। স্কির করিল, রাহুকে তাহাদের বাড়ীর বাগানের ফটক ধরাইয়া দিয়া ফিরিয়া আসিবে। পথে আসিতে মনের গায়ের অনেকগুলি অঁiটার্তাটির বাধন আলগা হইয়া খসিয়া পড়িল । দেবতাকে ডাকিয়া কহিল, জানি না কোন কাম্যফলের সন্ধানে অন্ধকারের মহাসমুদ্রে এবার আমার ডুব দিবার পাল, অনেক দিন ত দেখ হইবে না, দেখিতে চাহিবও না, আজ শেষ একবার তোমার আলোর আশীৰ্ব্বাদ দুইচোখ ভরিয়া আমায় বহিয়া লইয়া ধাইতে দাও। এতদূর আসিয়া পড়িয়াছি, একবার তাহাকে দেখিয়া যাই । দুৰ্দ্দমনীয় লোভ গলার কাছে অস্থির রক্তগতির সঙ্গে দাপাদাপি স্বরু করিয়া দিল। ভাবিতে লাগিল, হয়ত বীণার সঙ্গে সঙ্গে ঐন্দ্রিলাও আজ তাহার পথ চাহিয়া আছে। তাহাকে সঙ্গে করিরা রাস্থর ফিরিতে দেরী হইতেছে দেখিয়া চিম্ভিত হইয়াছে কিন্তু আশা ছাড়ে নাই। হরত আর একটু পরেই দেখিতে পাইবে, নিত্যকায় মত তেতলার বারান্দায় রেলিঙে দুই বাঙ্গুর ভর রাখিয়া চিত্রাপিতের মত সে দাড়াইয়া আছে। কিন্তু মাঠের ওপারে আবছায়া অন্ধকারে শুভ্র বাড়ীটি স্বপ্নপুরীর মত জাগিয়া উঠিল, তিনতলার বারানায় স্বপ্নরূপিণী মানসী-প্রতিমার দেখা মিলিল না। রাস্তুকে গাড়ীবারানার নীচে অবধি পৌছাইয়া দিয়া সে বিদায় লইল । কিছুক্ষণ একাকী দাড়াইয়া ইতস্ততঃ করিয়াছিল, হয়ত খুtছর কাছে খবর পাইয়া বীণা এখনই ছুটিয়া আসিবে, তারপর ঐঞ্জিলাও আসিবে । কিন্তু উপরের সিড়িতে ब्रांश्ब्र खूठाब्र *ख चौ१ श्हे८ङ कौ१ङब्र इहेष्ठा भिलाहेब्रा গেল, হেমবালার গলা শোনা গেল, একটা দরজা খুলিল, বন্ধ হইল, তারপর সব নিস্তব্ধ। প্রলোভনেও ভূলিল, মিটিল না, এই তাহার যোগ্য শাস্তি হইয়াছে। "রাক্রান্ত মনে মাঠের পথটুকু পার হইরা অন্ধকারে বড় রাস্তার মোড় ফিরিতেছে এমন সময় নিঃশঙ্ক মন্থর