পাতা:প্রবাসী (দ্বাত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৮৯৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্রবাসী৮৮" جن بیا মোটেই যেন সেটা তেমন নয়। সবকিছু কেমন ব্যাধিগ্রস্ত, 555)ఖి বিমান কহিল, “আমাকে কেউ ডাকেওনি, তাছাড়া অস্বাভাবিক। গ্রেতলোকেরই মত ভয়াবহ। ঐজিলা নামৃতে আমি চাইও না। নিজের পৌরুষ সম্বন্ধে ছুটিয়া পলাইতে চায়, পারে না। অজয়ের চোখের ক্ষুধিত দৃষ্ট তাহার গিস্ত জুড়িয়া জাগিয়া থাকে। এদিকে ভোরে যথারীতি স্বভত্রের সর্বসিদ্ধি রসায়ন । বাড়ীর সব-কয়টি মানুষকে ঘুম হইতে জাগাইয়া প্রথমেই এই তিক্ত পাচন পান না করাইয়া সে অন্য কাজে হাত দিত না। একমাত্র নন্দ ষে-ক’টা দিন এবাড়ীতে ছিল, অত্যন্ত প্রসন্ন স্থিতহাস্যে মুখ ভরিয়া এই পাচন গিলিয়াছে। অজয় খায় নিজের অস্বাস্থ্যের প্রতিকার কামনায় দৃঢ়প্রতিজ্ঞ যোদ্ধার মনোভাব লইয়া। বিমান রোজই এই স্বত্রে একবার করিয়া স্কুভদ্রের সঙ্গে হাতাহাতির উপক্রম করে এবং শেষ পর্য্যস্ত যেন নিতাস্ত জোরে হারিয়া গিয়াই এক নিঃশ্বালে সবটুকু তিক্ততা গলাধঃ করিয়া তিক্ততর ভাষায় স্বভদ্রকে গালাগালি করিতে থাকে। কিন্তু স্বভদ্র রসায়ন প্রস্তুত করিতে যেমন সিদ্ধহস্ত ছিল, চা তৈয়ারীতেও তাহার হাত ছিল কম নয়। তাহার হাতে পরিবেষণ করা স্বরভি চায়ের পেয়ালাগুলি সম্মুখে করিয়া বসিয়া জীবনের ছোটখাট তিক্ততার আশ্বাদ ভুলিয়া যাইতে কাহারও বেশী সময় লাগিত না। কিন্তু এইখানটাতেই প্রায়শঃ বাধা ঘটিয়া ধাইত। ভোর না হইতেই সমস্ত সহরের ছেলেরা স্বভত্রের সন্ধানে আসিয়া নীচের ঘরে ভিড় করিত, নিকটতর পল্লীরও কেহ কেহ আসিত। আজ রসায়ন প্রস্তুত করা অবধিও ত্বর সহিল না, বৈকুণ্ঠ খবর দিল, নীচে জন-দুইতিন রোগীর শুভাগমন হইয়াছে। ব্যায়ামের আখড়া, দাতব্য-চিকিৎসালয়, খেলার ক্লাব, প্রভৃতির প্রতিষ্ঠা বিষয়ে পরামর্শ করিতে যাহারা আসিত, তাহাজের বসাইয়া রাখা চলিত। চিকিৎসাধী হইয়া বেহু আসিয়াছে জানিলে স্থভজকে আর ধরিয়া রাখা बाँदेठ नां । - লে নীচে চলিয়া গেলে বিমান কহিল, “স্বভরে অভিনয়ে তুমি নামূছ ?” অজয় কহিল, “ন, তুমি ?” ; এমনিতেই আমি যথেষ্ট সচেতন, সেজন্যে স্বভদ্রের শরণাপন্ন হবার প্রয়োজন যেদিন হবে, সেদিন গলায় দড়ি দিয়ে ময়ূৰ। তোমার অবস্থা কি প্রকার " অজয় কহিল, “বিশেষ ভালো কিছু নয় । বাবা জানিয়েছেন, টাকাকড়ি আর পাঠাবেন না। সংসার খুজে ত্রিশ টাকার একটা কাজ পাইনি। নিজের পৌরুষ নিয়ে গৰ্ব্বিত হবার কিম্বা অভিনয়ে নামবার সময় ुक्कै नम्न ।' বিমান কহিল, “ত্রিশটাকার কাজেরই যদি দরকার ছিল ত আর কীট মাস কলেজে গেলেই হত " অজয় কুহিল, “না বিমান না, ত্ৰিশটা টাকার যে দরকার সেটা সাময়িক, তার জন্তে মিথ্যার সঙ্গে রক্ষা . ক’রে আমার চিরকালের ভবিষ্যৎকে আমায় নষ্ট করতে cदारण ना । नांश्च चनांशं८ब्रहे थांकूव, किन्न छिक করব, কিন্তু তুমি জানো না, আর সব ভুলে গিয়ে নিজেকে নিয়ে কতবেশী এখন আমার থাকা দরকার। মানুষ হতে হলে একেবারে ভিত থেকে নিজেকে আবার জামায় নতুন ক’রে গড়ে তুলতে হবে, বাজে কাজে মনটাকে বিক্ষিপ্ত হতে দিলে এখন আমার চলবে না । এমন কি দেশের ষে ইতিহাসকে বাইরের জিনিষ ব’লে এতদিন মনে করেছি, বাইরে থেকে যার চেহারাটা দেখতে চেষ্টা করেছি, পারিনি, এখন মনে হচ্ছে, আমার মধ্যে, দেশের প্রতি মানুষের মধ্যে তার একটা পরিপূর্ণ প্রকাশ যেন আছে। নিজেকে ভালো ক’রে জানতে পারলে সেই ইতিহাসের গোড়ার কথাটাও আমার জান হবে। আমার মধ্যে আমার মন্থষ্যত্বের যেগুৰি অসম্পূর্ণতা, হয়ত তারই সমস্ত আমার দেশের সমস্যা সেগুলিকে জেনে প্রতিকারের ব্যবস্থা যেদিন করতে পারস্থ দেশের বহুযুগব্যাপী স্থৰ্তাগ্যের অনেক, রহস্য সেদি আমার কাছে স্পষ্ট হয়ে স্বাৰে ।” s - বিমান কহিল, “জাপাততঃ তোমার মঞ্জf भिरणहे चांषि भूनि इहे। किरू निरखएक चाली করে নিয়ে এ সমস্যা তুমি মেটাতে পারবে না, কেন