পাতা:প্রবাসী (দ্বাত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৮৯৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ব্যাঙ্কিঙের কয়েকটি মূলতত্ত্ব শ্ৰীযোগেশচন্দ্র সেন, বি-এ ( হারভাড ) বর্তমান যুগে শিল্পবাণিজ্যের সহিত ব্যাঙ্কের এত ঘনিষ্ঠ সম্বন্ধ যে ইহাদের গঠন এবং কাৰ্য্যপ্রণালীর উপর প্রত্যেক দেশের আর্থিক উন্নতি অবনতি অনেক পরিমাণে নির্ভর করে। যতদিন ব্যবসায় ক্ষুদ্র গণ্ডীতে আবদ্ধ ছিল ততদিন ব্যাঙ্কের বিশেষ প্রয়োজন ছিল না। কিন্তু যখন বাণিজ্য গ্রাম হইতে গ্রামান্তরে, দেশ হইতে মহাদেশে পরিব্যাপ্ত হইল তখন ব্যক্তিগত মূলধন দ্বারা ব্যবসায় চালান অসম্ভব হইল। ইহাই হইল ব্যাঙ্কের উৎপত্তির মূখ্য কারণ। প্রতিদেশেই এক শ্রেণীর লোক আছেন বাহারা কোন প্রকার অনিশ্চিভের কিংবা দায়িত্বের বোঝা বহন করিতে প্রস্তুত নহেন। মূলধন স্বরক্ষিত থাকিলে এবং কিছু স্থদ পাইলেই তাহারা সন্তুট ; আবার আর একশ্রেণীর লোক আছেন বাছাদের মূলধন কম, অথচ তাহারা দায়িত্ব গ্রহণ করিতে এবং ঝুঁকি লইতে প্রস্তুত। ব্যাঙ্কের মূখ্য কাজ এই উভয় শ্রেণীর লোকের একত্র সমাবেশ করা, যাহাঁতে প্রথম শ্রেণীর লোক টাকা আমানত রাখিতে পারে এবং দ্বিতীয় শ্রেণীর লোক উপযুক্ত জামিন দিয়া ব্যাঙ্ক হইতে ধার গ্রহণ করিতে পারে। যেহেতু আমানতকারীদের বিশেষ কোন ঝুঁকি নাই, সেই হেতু ব্যাঙ্ক তাহাদিগকে কম স্বদ দেয়, কিন্তু ব্যাঙ্ক যে টাকা ধার দেয় উহার ঝুঁকির গুরুত্বের উপর স্বদের হার নির্ভর করে। দৃষ্টান্তস্বরূপ বলা যাইতে পারে যে, কোম্পানীর কাগজের উপর ধারের স্বদ কম, শেয়ারের উপর তদপেক্ষা বেশী ७ष९ छभिखयांब्र ऐश्रृंब्र उोश श्zउe अषिक श्छ । ব্যাঙ্ককে সৰ্ব্বদাই ইহা স্মরণ রাখিতে হয় যে, আমানতি টাকা নিদিষ্ট সময়ে প্রত্যপণ করিতে হইবে, অতএব ইহা এমন ভাবে লগ্নি করিতে হইবে যে, তাহা প্রয়োজন, মত পাওয়া যায়। অভিজ্ঞতা হইতে দেখা যায় ীে সব টাকা উঠায় না, যদি সেরূপ করিত তাহা হইলে কোন ব্যাঙ্কই টিকিতে পারিত না। আমানতের কত অংশ সৰ্ব্বদাই নগদ মজুত (liquid ) রাখা উচিত তাহার কোন বাধাবাধি নিয়ম নাই ; দেশকালের অামুষঙ্গিক অবস্থার উপব উহা নির্ভর করে। তবে ইহা নিশ্চিত, যখন ব্যাঙ্ক চলতি এবং স্থায়ী আমানত গ্রহণ করে তখন চলতি আমানত যে-কোন সময় উঠাইয়া লণ্ডয়া যাইতে পারে ইহা ভাবিয়া এইরূপ ভাবে তাহ লগ্নি করা উচিত, যেন চাহিবামাত্রই উহা দেওয়া যায়। এ-দেশে প্রতিষ্ঠাবান প্রত্যেক ব্যান্ধই চলতি আমানতের বেশীর ভাগ টাকাখার কোম্পানীর কাগজ খরিদ করে এবং ইম্পিরিয়াল ব্যাঙ্কে সেগুলি বাধা রাখে, প্রয়োজনমত ইম্পিরিয়াল ব্যাঙ্ক তাহাদিগকে ধার দেয়, সেইরূপ ব্যান্ধের মূলধন এবং রিজার্ভ ফণ্ড দ্বারাও কোম্পানীর কাগজ খরিদ করা প্রয়োজন। প্রত্যেক ব্যান্ধের মূলধনের তুলনায় জামানত অনেক অধিক ; ব্যাঙ্কের প্রতিষ্ঠার উপর আমানত নির্ভর করে, কাজেই যে ব্যাঙ্কের স্বনাম এবং প্রতিষ্ঠা স্বত বেশী তাহার জামানতও সেই পরিমাণে বেশী হইয়া থাকে। জামানত বেশী হইলে ব্যাঙ্ক অল্প স্বদে ভাল

জামিনে টাকা ধার দিতে পায়ে। অবশু ইহাতে দ্বাদন

<थछि शश कभ श्रजe षष्थहे लांछ श्झेब्बा थां८क । প্রত্যেক ব্যবসায়ই লাভের জন্ত করা হয়, কিন্তু ব্যাঙ্কের kयथांन कॉज इनांभ (cङ्गछिछै) दबांझ ब्रांथ, शनि ऊांश् না থাকে তাহা হইলে ব্যাঙ্কের ব্যাঙ্কত্বই থাকে না। অন্যান্ত দেশে ইহাকে স্বতঃসিদ্ধের মতই মানিয়া লণ্ডয়া হয়, কিন্তু দুর্ভাগ্যবশতঃ বঙ্গদেশে লোন আপিলগুলির এরূপ ধারণ যে জামানতি টাকা যে-কোন সময় দিলেই হই, চাহিলে না দিলেও বিশেষ অপযশ নাই। যতদিন দেশে আৰ্কি অবস্থা মোটামুটি ভাল ছিল ততদিন প্রায় কেহ জামানভিS কোনও সময়ে আমানতকারিগণ একসঙ্গে ব্যাঙ্ক श्रेय টাকা চাহিত না, জার চাহিলেও নূতন জামানত দ্বারা