পাতা:প্রবাসী (দ্বাত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৯৩৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

চৈত্র বিবিধ প্রসঙ্গ—বেথুন কলেজ সম্বন্ধে আলোচনা لاية বোধনী-সমিতির কাজ করিতে হুইবে । তিনি নিরাময় হইয়া জড়বুদ্ধি ছেলে-মেয়েদের জন্তু বোধনী-সমিতি আইন, ইহা আমাদের হৃদগত বাসনা। মেদিনীপুর জেলার ঝাড়গ্রামে যে প্রতিষ্ঠানটি স্থাপন করিতে চেষ্টা করিতেছেন, তাহার জন্য গুছনিৰ্ম্মাণ আরম্ভ কব গিয়াছে। উহার ব্যয় মোটামুটি চারি হাজার টাকা এবং আনুষঙ্গিক আরও এক হাজার টাকা আবশ্যক হুইবে । মাসিক ব্যয় যে কয়েক শত টাকা হইবে, তাহাও সংগ্ৰহ করিতে হুইবে । এরূপ প্রতিষ্ঠান হইতে ও চলিতে পারে কি না, সন্দেহ প্রকাশ করিয়া অনেকে সাহায্য- করিতে চান না । ভাল কাজে টাকা পাওয়া যাইবে, এই বিশ্বাসে বোধনী-সমিতি কাজ আরম্ভ করিয়া দিয়াছেন। এখন সকলে সাহায্য করিলে নিশ্চয়ই প্রতিষ্ঠানটি চলিবে । এ-পর্ষ্যস্ত যাহা পাওয়া গিয়াছে, ংস্থাহী প্রবাসীর বর্তমান সংখ্যায় ৮ • পুষ্ঠায় দ্রষ্টব্য। টাকাকড়ি ২১ টাউনশেগু রোড, ভবানীপুর, কণিকাতা, ঠিকানায় বোধনী-সমিতির তোবাধ্যক্ষ রামানন্দ চট্টোপাধ্যায়কে পাঠাইতে হইবে । জু-একজন মনে করেন, বোধন-সমিতি পাগলদের জষ্ঠ একটি প্রতিষ্ঠান খুলিতেছেন। তাহা ভুল। জড়বুদ্ধি ছেলেমেয়েরা পাগল নয় । শ্ৰীযুক্ত স্থভাষচন্দ্র বস্থর ইউরোপ যাত্র শীঘুক্ত স্বভাষচন্দ্র বন্ধকে গবন্মেণ্ট বিনা বিচারে, র্তাহার বিরুদ্ধে কি অভিযোগ আছে তাহা পৰ্য্যপ্ত প্রকাশ না করিয়া, অনিদিষ্ট কালের জন্ত কারারুদ্ধ করেন । সেই অবস্থায় তাহার ক্ষয়রোগ জন্মে। অতএব তাঙ্গকে স্বদেশে বা বিদেশে সরকারী ব্যয়ে বথোচিত চিকিৎসা দ্বারা রোগমুক্ত করিবার চেষ্টা করা গবন্মেণ্টের উচিত ছিল। গবন্মেণ্ট তাহ করেন নাই । এইরূপ মন্তব্য আমরা আগে প্রকাশ করিয়াছিলাম। স্বভাস বাবুও ইউরোপ রওনা হইবার সময় এই রূপ মন্তব্য প্রকাশ গবন্মেণ্ট তাছার পীড়িত বৃদ্ধ পিতামাতার সহিত দেখা করিবার স্ববিধা করিয়া দিলে স্ববিবেচনার কাজ হইত। এরূপ বন্দোবস্ত করিবার ক্ষমতা ঐশ্বধ্যশালী ও প্রবল পরাক্রাপ্ত ব্রিটিশ গবন্মেণ্টের ছিল । পিতামাতার *;হত সাক্ষাৎ করিবার স্থবিধা হইলে সুভাষচন্দ্রের পলায়নের বা র্তাহাদের সহিত ব্রিটিশ গবন্মেন্টের বিরুদ্ধে কোন পরামর্শ করিবার সম্ভাবনা ছিল না । এইজঙ্ক, যথেষ্ট পাহার পরিবেষ্টিত ভাবে এরূপ সাক্ষাৎকার হইতে গবন্মেণ্টের কোন অনিষ্টের সম্ভাবনা ছিল না। বরং তাহার দ্বারা সরকার বাহাদুরের আচরণে লোকের সম্ভোষ জন্মিত । বেথুন কলেজ সম্বন্ধে আলোচনা দৈনিক কাগজে দেখিলাম, নমঃপূদ্র জাতীয় একজন সভা বঙ্গীয় ব্যবস্থাপক সভায় এই বিষয়ে আলোচনা উখাপন করিবেন, যে, যখন চাজারা ছেলেদের অনেক কলেজে পড়িতেছে, তথম ংেথুন কলেজ চালাইবার কি প্রয়োজন আছে । সভ্য মহাশয়ের জাতির উল্লেখের কারণ পরে বুঝ। যাইবে । * * মেয়েদের শিক্ষা দীর্ঘকাল ধরিয়া গবশ্বোণ এবং জনগণ কত্ত্বক অবহেলিত হইয়াড়ে । এখন এ-বিষয়ে আগেকার চেয়ে সামান্য একটু বেশী দৃষ্টি পড়িয়াছে বটে, কিন্তু ভাহা যথেষ্ট নহে । আগেকার অবহেশর ক্ষতি... পুরণের জন্ত এখন ধদি সরকারী তহবিল হইতে ছেলেদের শিক্ষার চেয়ে মেয়েদের শিক্ষার স্বগু বেশী ব্যয় না-হউক অন্ততঃ সমান বাম হয়, তাই। হইলে স্থায্য ব্যবস্থা হয়। কিন্তু এখনও ছাত্রদের চেয়ে ছাত্রীদের শিক্ষার জন্য বায়ু অনেক কম হইতেছে । কলেজের শিক্ষাই ধরা যকৃ। বঙ্গে ছাত্রদের শিক্ষার জন্ত অনেকগুলি সরকারী কলেজ আছে। ছাত্রীদের শিক্ষার জন্ত আছে BBBBB DD DBBS BBB B BBBBBBSBBB BBBBB BB SBBS BBBB B BBBB বিলম্বে হইলেও, নিজ ব্যয়ে চিকিৎসার জন্য ইউরোপ ধাইতে দিয়াছেন, ইহাও হৰিৰেচনা বলিয়া স্বীকার שצ=28צ ঈডেন কলেজ। কোনটিরই ব্যবস্থা ছাত্রদের শিক্ষার জন্ত অভিপ্রেত কোন সরকারী কলেজের ব্যবস্থার সহিত