পাতা:প্রবাসী (দ্বাত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৯৩৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্রবামী S99ళీు aషి r ইন্দুভূষণ সেন সাতায় বৎসর বয়সে প্যারিসে প্রযুক্ত ইন্মভূষণ সেনের স্বত্যুর সংবা হঠাৎ আসিয়া তাহার আত্মীয়স্বজন ও বন্ধুবর্গকে স্তম্ভিত করিয়াছে । তিনি ব্রাহ্মসমাজে স্বপরিচিত স্বৰ্গীয় ভুবনমোহন সেন মহাশয়ের অন্যতম পুত্র। ইন্মুভূষণ নিজের চেষ্টায় দেশে একটি শ্রদ্ধার স্থান করিয়া লইয়াছিলেন। তিনি এম্‌ এ, বি এল, এবং ব্যারিষ্টার ছিলেন। এক সময়ে পেশকারী ও পরে ওকালতী করেন। ওকালতীতে বেশ পসার ছিল। তাহার পর ব্যারিস্টার হন। তাহাতেও তাহার পণার ছিল। আইনের জ্ঞান ও সততার জন্য তাহার খ্যাতি ছিল। বঙ্গের রাজনীতিক্ষেত্র তিনি জ্বাধীনচিত্ততার জন্য শেষে সকল দলের সহিত সংস্রব ত্যাগ করেন, কিন্তু কাহারও সহিত বিরোধ করেন নাই। র্তাহার সোশ্বালিজমের ( সমাজতন্ত্র বাদ বা সামাজিক সাম্য বাদের ) বিস্তৃত ও গভীর জ্ঞান ছিল। তিনি পৃথিবীর ও ভারতবর্ষের अंगिक थप्ध्डेब्र (cजवान्न भूख्:धtफेब्र ) गश्ठि श्वनिले ভাবে যুক্ত ছিলেন। কয়েকটি শ্রমিক ধৰ্ম্মঘটের সহিত তাহার যোগ ছিল। শ্রমিক প্রচেষ্টার সহিত সংশ্লিষ্ট অনেক যুবকের তিনি প্রধান সহায় ছিলেন। তিনি কেবল আইনজ্ঞ ছিলেন না, সাহিত্যাদি নানাবিষয়ের উাহার বিস্তুত ও প্রগাঢ় জ্ঞান ছিল । তিনি চিত্রকলার রসজ্ঞ ছিলেন। বিশ্ব ভারতীর সহিত র্তাহার যোগ ছিল । তিনি বিবাহ করেন নাই। নামশ্বশের বা অন্য কোন প্রকার লাভের প্রত্যাশা না রাখিয়া যোগ্যতার সহিত দেশের সেবা করিবার সামর্থ্য ও ইচ্ছা জাহা ছিল। আগে একবার পৃথিবী ভ্ৰমণ করিয়া এবং এবারও অনেক দেশ দেখিয়া তিনি অভিজ্ঞতা সঞ্চয় দ্বারা সেই যোগ্যতা বাড়াইতেছিলেন । ভারতবর্ষে তিনি ফিরিয়া আসিলে তাহার দ্বারা দেশ উপকৃত হুইত । কিন্তু তাহা হইল না। প্রবাসী সম্পাদকের দেশভ্রমণ . . . . কিছুকাল হুষ্টতে আমাকে ভারতবর্ষের ভিন্ন ভিন্ন দেশে যাইতে হইতেছে। তাহাতে আমার অভিজ্ঞতা বাড়ে। যেখানেই যাই, সেখানে যাহা দেখি শুনি সে-বিষয়ে অনেক লিখিবার আছে মনে হয়। কিন্তু সময়ের অভাবে এবং আমার বাংলা ও ইংরেজী মালিক ছুটিতে যথেষ্ট জায়গার অভাবে প্রায়ই এরূপ কিছু লেখা হয় না। আমার হাতে একখানা বাংলা ও একখানা ইংরেজী দৈনিক থাকিলে হয়ত অনেক কথা লেখা চলিত। গত কয়েক মাসের মধ্যে বোম্বাই পুন মালদহ দিল্লী এলাহাবাদ ( জুই বার ) নাগপুর, রাজশাহী, কুমিল্লা ( দুই বার), মৈমনসিং, ঢাকা, ঝাড়গ্রাম, কাশিমবাজার, ওয়াল্টেয়ার বিজাগাপাটম, মঙ্গঃফরপুর প্রভৃতি স্থানে যাইতে হুইয়াছে। এইরূপ ভ্রমণের জন্ত আমার একটি ক্রটি ঘটিয়াছে—আমাকে চিঠি লিখিয়া অনেকে যথাসময়ে উত্তর পান নাই—হয় বিলম্বে পাইয়াছেন কিংবা এখনও পান নাই। . এই ক্রটির জন্ত মার্জন চাহিতেছি । ওয়াণ্টেয়ারে বাঙালী ওয়াণ্টেয়ার ও বিঙ্গাগাপাটম একই শহরের দুটি অংশ বলিলেই চলে। উভয়ই সমূদ্রতটে অবস্থিত। এখানে বড় বড় জাহাজও যাহাতে আসিতে পারে, তাহার জন্য উৎকৃষ্ট বন্দর নিৰ্ম্মিত হইতেছে। - এখানে অল্পসংখ্যক বাঙালী আছেন-বালকবালিকা সমেত জন৷ পঞ্চাশ হইবে । বন্দর হইলে বদি ব্যবসাবাণিজ্যের বিস্তৃপ্তি উপলক্ষ্যে আরও বাঙালী সেখানে যান, তাহা হইলে বিশেষ সন্তোষের বিষয় হইৰে । স্থানটি স্বাস্থ্যকর। যদি কেবল কেরানীগিরিতেও অনেকে যান, তাহাও আমি সম্পূর্ণ অবাঞ্ছনীয় মনে করি না। একদিন এখানকার বাঙালীদের সহিত মিলিত হইবার স্বযোগ হইয়াছিল। র্তাহাদের মুখে শুনিলাম, এমন এক সময় ছিল, বখন সঙ্কহীনত বশতঃ হয়ত এক আধজন বাঙালী ট্রেন আসিবার সময় ক্টেশনে অপেক্ষা করিতেন— যদি ভাগ্যক্রমে কোন বাঙালী যাত্রী থাকে তাহার সহিত বাংলা ভাষায় ছটা কথা বলিবার ও শুনিবার আশায়! रखङ: z.५ब्री चtनप्” षोंकिञ्च भाङ्कछांदाग्न क्षी कeब्र ७ कष cतानांब चांनश्व ७ थrबाबन ड्रनिबाहे पाकि । ওয়াণ্টেয়ারের বাঙালীদের একটি ক্লাব ও পুস্তকসংগ্ৰহ