熱 န္တြိုမြို့ R ᏜᏔ. জলধর সম্বৰ্দ্ধন-~~ বঁটির পাব্লিছাত সমাজের সাহিত্য সংসদের সংক্রান্তি মিলনের ১১৯ ও ১২• সংখ্যক (ব্যুকে সমাজের অন্যতম সন্মানিত সভা ও প্রবীণ সাহিত্যিক রায় জলধর সেন বাহাদুরের দ্বিসপ্তষ্ঠিতম জন্মোৎসব উপলক্ষে বিগত ৩১এ চৈত্র, ১৩২৮ ( ১৩ এপ্রেল ) হাওড়া পঞ্চাননতলা রোডস্থ "দত্ত-ভিলায়’ ( সমাজ ভবনে) অপরাহ ৬ ঘটিকার সময় "জলধর இ%இrது இருg:
- و سمه.
ଘମ2~22]! 蜗 বেহালা-বাদ্য উৎসবটিকে প্রাণবন্তু করিয়া তুলিয়াছিল। সৰ্ব্বশেষে রাণানন্দ-বাবু অন্যান্য কথার মধ্যে বলেন – “সেনা-মহাশয় অনেকদিন সাহিত্য চর্চা ক’রছেন। যদিও আমার সম্পাদকী ৪• বৎসরের উপর-আমি দেখতে প্রবীণ তথাপি দেনমহাশয়ের চাইতে আমি ৫।৬ বছরের ছোট। উনি যখন লিখছেন তখন সীমা পাঠক। প্রথম 'হিমালয় ভ্রমণে ওর চড়াই উত প্লাই দেখে আমাদেরও ঐ রকম advanturo করবার ইচ্ছা হয়ে ছিল কিন্তু কার্যতঃ হ’য়ে ওঠে নি। সাহিত্যের তাদরে নেমে উনি অনেক কিছু জলধৱ-সম্বৰ্দ্ধন৷ জয়ন্ত্ৰী” উৎসব সম্পন্ন হইয়। গিয়াছে । খ্ৰীযুক্ত রামানন্দ চট্টোপাধ্যায় এই উৎসবের পৌরহিত্য করিয়াছিলেন । হাওড়া ও কলিকাতার অনেক সন্ত্রাঞ্জ ও খ্যাতনাম। সাহিত্যিক ঐ সভায় উপস্থিত ছিলেন। স্ত্রীযুক্ত খগেন্দ্রনাথ গঙ্গোপাধ্যায় সমাজের পক্ষ হইতে লেন-মহাশয়কে তাঠিনগন পত্র প্রদান করেন। শ্ৰীযুক্ত কিরণচন্দ্র দত্ত ও গিরিজাকুমার বসু জলধর-প্রশস্তি পাঠ করিয়াছিলেন। অভিনন্দনের উত্তরে জলধর-বাৰু যথোচিত বিনয় সহকারে নিজের বক্তব্য বলেন । তার মধ্যে সকলের চেয়ে বড় কথা এই— "এতদিন আমি সাহিত্যিকদের দাস-গিরি করিতেছি—তার জন্তে আমি খুব বড় উপাধি পেয়েছি—সেই উপাধি হচ্ছে "দাদা" উপাধি— এই স্নেহের উপাধি বহন করে যাবার চাইতে কোন বড় সম্বৰ্দ্ধনা আছে কি-না আমি জানি না। তবে পারিজাত সমাজের এই ভালবাসা, এই অনুগ্রহ, বা তারা আমার ৭২ বৎসর পূর্ণ হওয়ার জন্ত দেখালেন— সে সকল আমি পরপারে যাবার সর্বশ্রেষ্ঠ পাথেয় বলেই মনে করব।” ইহার পর ভূপাল বাবুর আবৃত্তি, কালিপদ পাঠক মহাশয়ের সঙ্গীত, মণীন্দ্রলাল ৰঙ্গোপাধ্যায়ের ব্লুমকৌতুক, ও ফণিভূষণ মুখোপাধ্যায়ের লিখেছেন । সেন-মহাশয় যা করেছেন সাহিত্যিক হিসাবে অনেকেই তার মত কিছুই করতে পারেন নি। আমার লেখার মধ্যে সকলেই জানেন, ঐ জীর্ণ সচিত্র প্রথম আর দ্বিতীয় ভাগ । আজ এই উৎসবে রসকৌতুকে প্রথমভাগ দ্বিতীয়ভাগের পালাগান হয়ে গেছে। কালে হয়ত আমার ঐ সচিত্র প্রথম আর দ্বিতীয়ভাগের পাল। গান রচনা হবে। সেন-মহাশয় তার সরল হৃদয়ের পরিচয় গুণে “দাদা" ক’লে পরিচিত হ’য়ে আছেন—এই রকম সন্মান লাভ ক’জনের ভাগ্যে ঘটয় উঠে ? তিনি এই দাদা উপাধির জন্য যেরূপ কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করলেন সেটি তার হৃদয়ের পরিচয়। এই শ্রেষ্ঠ জিনিষ তিনি লাভ করেছেন হৃদয়ের ঐশ্বর্য ও মাধুর্য্যের জোরে--যা অনেক মানুষের ভেতর নেই। এই বিশেষত্বের জন্য তিনি সকলের প্রীতি ও সস্বৰ্দ্ধনার পাত্র । আমি যেমন পুৰ্ব্বে শিক্ষক ছিলেম সেন-মহাশয়ও তদ্রুপ ছিলেন। উনি কাগজ চালনা করছেন, আমিও করছি, কিন্তু সাহিত্যন্থটির বিষয়ে তার মত আমি কিছুই ক’রে উঠতে পারিনি।” অসবর্ণ বিবাহ সভা— 4. গত ২৫এ এপ্রিল সোমবার যন্ধ্যার সময় কলিকাতা আৰ্য-সমাজ: