মহেনজোদাড়ে ও প্রাচীন সিন্ধুতীরের সভ্যতা
- లిశ్రీ
মোহেনজোদাড়োর ধ্বংসাবশেষের দৃপ্ত of Antiquities in Iraq) to coin to র্তাহার। ভারতবর্ষে মিলাইয়। দেখিবার জন্য ইহার একটি ছাপ পঠাইয় দেন। এই নবাবিষ্কৃত সভ্যতা আপাতত: সিন্ধুতীরের ইন্দোবমেরিয়ান সভ্যতা নামে পরিচিত হইল এবং কিশের আবিষ্কারটির জন্য ইহার তারিখ আপাততঃ খৃঃ পূঃ ৩• • • বৎসর বলিয়া ধরা হইল । মোহেন-জো-দাড়ে এবং তাহার সমগোষ্টিভুক্ত সহরের লোকের কাঠ, গাছের ছাল, পার্চমেণ্ট ইত্যাদি ধ্বংস-প্রবণ পদার্থের উপর লিখিত বলিয়া এখন পর্য্যন্ত অতীত রহস্য উদঘাটনের পথে একটা মস্ত বাধা রহিয়া গিয়াছে। স্বমেরিয়াণ শহর পর্য্যস্ত তাহাদের শীল আবিষ্কৃত হওয়ার বুঝা যায় ইহারা মস্ত ব্যবসায়ী ছিল, এবং উরের স্বমেরিয়ান বণিকদের মত ইহারাও রসিদ, চুক্তিপত্র ইত্যাদি ব্যবসায়িক দলিলের প্রথা গড়িয়া তুলিয়াছিল। সহন্ধের স্বশাসনের এবং নাগরিকদের মামলা মোকৰ্দমা করার বহু প্রমাণ আছে । আদালতী দলিল নিশ্চয়ই চলিত ছিল । কিন্তু জমির জার্দ্রতা ও নোনা প্রকৃতির छछ नृगई महेश्हेग्री गिब्राह्छ । কিন্তু বড়ই মুখের বিষয় যে, শত শত শীলের উপর চিত্রিত হরফগুলি ভাষা উদ্ধারের পথে আমাদের কিছুমাত্র অগ্রসর করিতে পারে নাই। এগুলি খুব সম্ভব শীলের মালি কদের নাম ও পদবি ইত্যাদি ৷ শীলের অক্ষরগুলি ভাল করিয়া মিলাইয়া সংগ্ৰহ করিয়া দেখা যায় যে, তিন শতের উপর অক্ষর ব্যবহৃত হইত। ইহাতে স্পষ্ট বোঝা যায় যে, এ ভাষা খণ্ড অক্ষরের সাহায্যে লিখিত হইত না, অখণ্ড বাক্যের সাহায্যেই হইত। কিন্তু শকা ধাতুগত ব্যাকরণিক সম্পর্ক দেখাইবার মত দীর্ঘ কোনো লিপির অভাবে এই সিন্ধুতীরের ভাষাকে এখমও বোধ যোগ্য করিয়া তুলিবার আশা করা চলে না। হয়ত ইরাকের আরও কোনো নবতর আবিষ্কার সন্ধানীর সাহায্য করিতে পারে। বুমেরীয় আসিরীয় এবং পরে বাবিলোনীয় জাতিগণ ধ্বনি চিহ্ন-মালা ও শব্দধাতুরূপ সংগ্ৰহ করিয়া রাখিতে ভালবাসিত দেখা যায়। হয়ত কোন দিন সিন্ধু চিত্ৰলেথের সুমেরীয় প্রতিলেখ-সম্বলিত একটি ফলক আবিষ্কৃত হইবে। তাহা হইলে সিন্ধুতীরের অধুনা অজ্ঞাত যে সব শহয়ে স্বমেরীয়রা বাণিজ্য করিতে আসিত তাহা চিনিয়া বাহির করা সম্ভব হইবে। কারণ