, ভাউল’ ” .* * * कबिब्र अषभ बौबटनब्र ब्रछिड फेफ़नशैरङब्र अणन, গেয়াল, টপ্পা শ্রেণীর গান যথেষ্ট আছে। প্রসিদ্ধ হিন্দী গানের স্বয় ও ছন্দের সাহায্য নিলেও তিনি ॐ जय ग्रंाप्नब्र कर्षब्रि छां८दब्र अश्कब्र१ काब्रन नि । ভাবের দিক থেকে দেখলে গানগুলির নিজস্ব সভা পুরাপুরিই রয়েছে। রবীন্দ্রনাথের গানের স্বর নিয়ে আলোচনা করা এখানে সম্ভবপর নয়, সমীচীনও নয়। উৎক্লষ্ট হিন্দী গানের ছাচে ঢালাই করা গান তার যথেষ্ট আছে। ঐ সব গানের কথার ভাবে, স্বরের ভাবে ও ছন্দের ভাবে অপূৰ্ব্ব মিলন হওয়াতে এমন লাবণ্য ফুটে উঠেছে, যা তুলনায় অনেকাংশে হিন্দী গানকেও ছাড়িয়ে যায়। অধিকাংশ হিন্দী গানে কথার ভাব মোটেই নেই। ভারতের অস্তান্ত দেশের গানে কথার ভাবটুকু মুখ্য করে দেখা হয় না। স্থর ও ছন্দের ভাবটুকুই প্রথম যাচাই হয়। অবোধ্য শব্দ-সংযোজন করেও সে জন্তে গান করা চলে । যেমন ‘ডিলানা গান। তাতে অবোধা শব্দের সাহায্য স। t { সা রা সা রা | রা গা রা গা ना o | ब्रां नि न मा | ब्र। नि म ल এ গানটির রচয়িতা অচপলের কবিত্ব-শক্তি ছিল না, এ জন্ত উপরোক্ত স্বরবিদ্যাসটিকে প্রকাশ করতে এ সব অবোধা শব্দের সাহায্য নিয়েছিলেন এরূপ মনে করাই স্বাভাবিক। কিন্তু অচপল একজন উচ্চশ্রেণীর কবি-গায়কই ছিলেন। তার রচিত অনেক ভাল ভাল গান আছে। কিন্তু তবুও কেন তিনি এরূপ করেছিলেন ভাবতে গেলে এই মনে হয় যে, স্বরের প্রাধান্ত দিতে হ’লে এ ছাড়া সহজ উপায় আর নেই। যা-হোক এই প্রসিদ্ধ খেয়াল গানটিকে ৮জ্যোতিরিন্দ্রনাথ আমাদের बनषङ कथञ्चि ठांब्र छांव कूमिब निtबाइन । डिनि निरषद्रश्न “कड निन श्रठिशैन अडिनैौन छांटव ।” नॉयल्लांब्र cङऊाणाञ्च इवह ऍ5°रब्राङ इ८ब्र शैङ झ्छ । wरे ‘हाब्र निम् शाब्रा नित्र जाब ‘कड नि अउिशैन' गीन इ िपनि ७क्छन गाइक अक्हे चाँगाब भग्न भन्न गैज्र कट्ब्रन ठरब इ*ि शान ७कहे ऋब्रब ७कहे जिनिष शण७ नेिहब श८ब्रब्र e इटमग्न छांट्यब्र विनप्न ब्रगशड कब्र इब्र भांड् । किङ दांडांलौब्र ऋक ७ü क्रफ्रिक्द्र श्ब्र न । यांभब्रां বাউল ও কীৰ্ত্তনের প্রভাবে কথার ভাবটুকুই প্রথম গ্রহণ করি। এ জন্ত হিন্দী গান আমাদের ভাল লাগে না এবং ধ্রুপদ-খেয়ালের নামেই আঁৎকে উঠি। যন্ত্রে যে-কোন স্বরই ভাল লাগে, কারণ কথার বালাই যন্ত্রে নেই। গানে ঘে-স্থর থাকে যন্ত্র দিয়েও সে-ত্বরই যদি বাজান হয় তবুও গানের কথার ভাব আমরা গ্রহণ করতে না পারায় আমাদের গান ভাল লাগে না। কিন্তু যন্ত্রে সে স্বর छनई थांधबा भूथ् श्इ भफ़ि । वाडानौ त्रडांबउ छांवপ্রবণ। আমরা কথার ভাবই প্রথম চাই, তারপর আসে স্বরের ভাব ও তারও পরে ছন্দের ভাৰ। সঙ্গীতের আসরেও রাঙালীর এ বৈশিষ্ট্যটুকু বজায় আছে, এবং তা কেবল আমাদের বাউল ও কীৰ্ত্তনের মহিমায় । একটি খেয়াল তিলানা গান আছে, নট-মল্লার রাগিণী ও ভেতালা ছন্দে গীত হয়। গানটির প্রথম কথা হ’ল “দার নিম্ দারা দিম্ দারা দিম দারা” |... . . . 衍 আমরা কত দিন গতিহীন’ গানটিকেই বিশেষ ভাবে হৃদয়ঙ্গম করব । রবীন্দ্রনাথ প্রথম জীবনে উৎকৃষ্ট হিন্দী গানগুলির স্থর ও ছন্দ বজায় রেখে সে সব গানের ভাব অনুযায়ী গান রচনা করে সে সকল গানের রস বুদ্ধি করেছেন এবং বাংলার সঙ্গীত-জগতকে সমৃদ্ধিশালী করেছেন, সেজন্ত তিনি সঙ্গীতজ্ঞ মাত্রেরই ভক্তিভাজন সন্দেহ নেই। আজকাল যারা গান গাইছেন তারা অনেকেই ঐ সব গানের রসের স্বাদ পেয়েছেন বলে মনে হয় না। স্থগায়ক ওস্তাদের কণ্ঠে রবীন্দ্রনাথের ঐ সকল গান শুনলে পরে যারা গ্রুপদ-খেয়ালের নামে দাংকে উঠেন তাদের সে ভয় ভেঙে যাবে, তা জোর করে বলা চলে। vরাধিক গোস্বামী অনেকের ঐরুপ ভুল ভেঙে দিয়েছিলেন। ब्रबैौवानां८षब्र ७ जय गांन ना लि८थं ८कबण ॐांब्र चाभूनिक भान निषरण चांधूनिक नाप्नब छाब बचांक
“I will || || О О О