পাতা:প্রবাসী (দ্বাবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/২৩৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২য় সংখ্যা } : ് സാ } **عجی% می জামদ ইলিৰাল ধারারাত ধূমোতে পারিনি, NS ক্ষেজাসবেত্তাবিনি। কোথায় সে ?- : ম-তিনি কাজী-সাহেবের সঙ্গে দেখলুম। ~~ঙ্গার, ওই কাজী, অশ্চির্ঘ্যি ও লোকটা, একটা রত্ন, সমস্ত পশ্চিম খুঁয়ে আমি ওকে ধরে এনেছি; দিল্লীর কোনো ধাইজীর গলায় ওর মত মিষ্টি গান শুনিনি—এখন ওর বুড়ো বয়স, ভাঙা গল, বিশ বছর আগে ওর গলায় যা গান শুনেছি, আহ,—এই বুড়ে বয়সে ওর কবিতা আর গজল ‘শুনে প্রাণটা তাজা রয়েছে। না হলে, এই যে বইয়ের স্তুপ দেখছেন, এই ধে কাব্যগ্রন্থ, আর্টের বই, ছবির বই, শুকৃষ্ণনা পাতা—সব শুকৃনো পাণ্ড, গোলাপের রাঙী পাতা শুকিয়ে গেলে যেমন লাগে—words, words, words -ডাক দি ওই কাজীকে, ভরপুর ওর প্রাণ, জীবনের রসে ভরপুর—এই আট বছর আমার সঙ্গে অাছে, কোনোদিন দেখিনি কাজী বলেছে ভালো লাগছে না,— বলিতে বলিতে আবার বৃদ্ধ থামিয়া গেলেন । বাহিরে সন্ধ্যার অন্ধকার ঘনাইয়া আলিতেছে, সামনের পাম-গাছগুলি একটু মৃদু দুলিতেছে, ঘরটা যেন কি রহস্যমায়ায় ভরা । বেড়াতে গেলেন বৃদ্ধ বলিয়া উঠিলেন,-কি বলছিলুম ? 疆 রজত আপনার অজ্ঞাতে বলিয়া উঠিল,—রমলার কথা কি বলছিলেন। —ই, রমলা, ওর মা আমার তারি বন্ধু ছিলো, তাই ও মেয়েটাকে বড় ভালোবাসি। ওর বাবা আর আমি এক সঙ্গে বিলেত যাই, আমি I. C. S. পাশ করে এলুম, সে ব্যারিষ্টার হয়ে এলে,—ও, বেশ মনে পড়ছে, লেমেদের বাড়ীর লে রাতটা, ওখন বিভার বয়স রমলার মতনই লতেরো আঠারে হবে, আর দেখতেও, ক্লাল্ল রাতে হঠাৎ যখন রমলা আমার সাম্বনে এসে দাড়ালে,-দেখে, তুমি জমলার একটা portrait একে দেবে । :* “d * - - --इकङ्ग :अतौg. कई . शांब्रिब 4. -घृष्ट्य़व्र , स्ंकिi८ब्र। তাহার মুখ স্পষ্ট দেখা যাইতেছি না, শুধু চোখ দুইটি জলজল করিতেছে। রজন্তু চুপ করিয়া বসিঙ্গ রহিল। ব্লমল৷ ఫ్చి తిరి AeMAMAeAMAMMeAMMMAAASAAAAASA SAASAASSAAAAA AAAAA جایی که این سیس বৃদ্ধ ক্লাস্ত করুণ কুরে বলিতে লাগিলেন,°সে বিভা কতদিন চলে গেছে, তারপর তার স্বামীও গেছে, স্বপ্নের মত মনে হয় জীবনীট, সেদিন ধেন স্বরু হল, আর এই ফুরিয়ে গেল,—রহস্য, মহা রহস্য, কোথায় নিয়ে চলেছে,= o শেষ কথাগুলি কোনো অজানা শক্তির উদ্দেশুে বলিয়া যোগেশ-বাৰু ঘরের কোণের অন্ধকারের দিকে চাহিয়া থামিয়া গেলেন। বাহিরের আকাশে কয়েকটি তারা দপ্তদপ, করিতে লাগিল, ঘরের স্তন্ধ অন্ধকার বেন কিসের ভারে কাপিতেছে । శళ్ల কিছুক্ষণ পরে সচকিত হইয়া যোগেশঃখীধুৰ - ই, কি বলছিলুম ? * - ಬ್ಲ! রজত ধীরে বলিল,—আপনি বড় শ্রান্ত হয়ে পড়েছেন: আর কথা বলবেন না । : করুণ হাসিয়৷ বৃদ্ধ বলিলেন,--শ্ৰান্ত নয় বাবা, পঙ্গু হয়ে পড়েছি এই বাতে। ই, আচ্ছা, ওই যে অয়েল্‌-পেন্‌টিংট দেখছেন,—অন্ধকারে দেখতে পাচ্ছেন না ? কিন্তু আমি জলজল দেখছি, ও হচ্ছে আমার স্ত্রী, সেনেদের বাড়ীতেই ওর সঙ্গে আলাপ হয় সেই নেমস্তন্ত্রর রাতে, ই, বেশ মনে পড়ছে, ও গাইলে রবিবাবুর একটা গান আর বিভা একটা ফ্রেঞ্চ গান, চোখ দু’টো ভারি করুণ লাগৃছে, না ? কিন্তু মুখের হাসিটা কি মিষ্টি, মাঝে মাঝে যেন ঠোট দুটাে নড়ে’ ওঠে, কি কথা বলতে যায়, পারে না, বোবা, ভাষা ভূলে গেছে,-৪ মর্বার আগে যেন কোন ঘুমঘোর হইতে সজাগ হইয়া উঠিয়া যোগেশবাবু থামিয়া গেলেন। রজত শ্রোতা-রূপে বসিয়া থাকিলেও যোগেশ-বাবুর কণ্ঠস্বরে ও দেহের ভঙ্গিতে কাতর হইয়া পড়িতেছিল। সে মৃদুস্বরে বলিল,--আপনি বড় ভ্রান্ত হয়ে পড়েছেন, চলুন একটু বাইরের হাওয়ায় । , যোগেশ-বাৰু এবার সহজ কণ্ঠে বলিলেন,—ই, ভারি? স্বন্দর রাত, আপনি বরং বাইরে একটু বেড়িয়ে জাম্বনী আর দেখুন, আপনার কোনো অস্থবিধে হচ্ছে না ত ? মাধবী যথাসাধ্য দেখবে জানি, স্ক্রিকোনো অস্থবিধে হয় জানাবেন । --না; কোনো অস্বৰিধে নেই। 委”