পাতা:প্রবাসী (দ্বাবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/২৯০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২য় শৃংখ্যা ] می به همراه ه به حریم خصماخ ۹ গণই বর্জন করে। ছোট ছোট বালিকাগণের নিপুণ नििग्न झुश्वन क्लङ्गकोब्र रङ थछि श्रृंप्इ उब्रि इहेरउ थोक्रिय তখন সে সৌন্দর্ঘ্য কি অনুপমইনা হইবে! গৃহিণীকে নানা কার্ধ্যে ব্যাপৃত হয়ত থাকিতে হয় ; কিন্তু কস্তাগণ প্রত্যেকে ঘণ্টায় ১lle তোলা স্থত কাটিতে পারেন। প্রতি দিনে মাত্র এক ঘণ্টার উৎপন্ন ১৷০ তোলা করিয়া ধরিলে বৎসরে ৪৫৯ তোলা অর্থাৎ ৫৷e .সের স্থত হওয়া বিচিত্র নয় । ১•। ২ নং স্থতার ১২ ছটাকে একখানি বস্ত্র হইতে পারে। তাই হইলে, বৎসরে ১০১২ খানি বস্ত্ৰ তৈয়ার করা কষ্টসাধ্য নহে। . বস্ত্র বুননের মজুরি অতি নামমাত্রই দিতে হয়। জোড়া-প্রতি পাচসিক । কাজেই প্রতি সংসারে, দৈনিক ১৷০ তোলা স্থত প্রস্তুত হইলে বস্ত্রসমস্যার সমাধান করিতে গৃহের উপার্জকদিগকে এক বেগ পাইতে হুইবে না। আপাততঃ তুলা খরিদ করিয়াই করিতে হইবে। কিন্তু মফঃস্বলবাসী মধ্যবিত্ত গৃহস্থ এমন কে আছেন তিনি বলিতে পারেন র্তাহার গৃহপ্রাঙ্গণে ১•১৫টি রাম-কাপাসের বা গাছ-কাপাসের গাছ করিবার জমির অকুলান ? এই ভবানীপুর অঞ্চলেও অনেকেরই বাড়ীতে ১•১২টি কাপাসের গাছের উপযুক্ত জমির আড়াব নাই। কিন্তু এ বিষয়ে মনোযোগের অভাব যথেষ্টই। আর কতদিন উদাসীন হইয়া থাকিব ? দেশে যে ভাত-কাপড়ে শনি পড়িয়াছে তাহা কি আমরা দেখিয়াও দেখিব না ? আজ দেশের জোলা তাতি লুপ্তব্যবসায় হইয় ধ্বংসোন্মুখ । এই মৃত বাংলায় প্রাণ সঞ্চার করিতে হইবে। আজ দেশের এই সঙ্কটে আমি মৃতৃিজাতিকে মৃতসঙ্গীবনী স্বধা হস্তে অগ্রসর হইতে আহবান করিতেছি। ইংলগুেৰু মহা সঙ্কট ও পরীক্ষার দিনে রমনী জাতিই আগুয়ান ইয়া আসিয়াছেন। নারী জাতির প্রেরণায়ু আবার আমাদের সাধনা সফল হইবে-বলিয়া আমি বিশ্বাস করি । কবি বলিয়াছেন— “তোরা না করিলে এ মহা সাধনা এ ভারত আর জাগে না জাগে না ।” বাংলা দেশের শ্রেষ্ঠ মহিলাকবি লিখিয়াছেন— “রমণী-শকতি অন্তর-দুনী, তৈার নিয়মিত কোন ধাতু দিয়া " মহিলা-মজলিস্—ইজিপ্টের নারী SAAA S AAAAA AAAA AAASA SAAAAS AAAAAMAAA AAAAS A SAS SSASAS SS SS ২৫৫ আজ হীনবীৰ্য দুৰ্ব্বল অসহায় বাঙালী জাতির দিকে দৃষ্টিপাত করিয়া মন বিষাদিত হয়। এই মরুভূমির আবার উর্বরতা সাধন করিতে হইবে । মাতৃশক্তি জাগ্রত হইয়া দেশের অল্পবস্ত্রের সমস্তার সমাধান করিবেন, ইহাই বিশ্বাস করি । তাই আজ অাশা ও আকাঙ্ক্ষা লইয়া বাংলা দেশের শক্তিস্বরূপিণী মাতৃজাতির প্রতি আমার নিবেদন যে র্তাহারা একবার জাগ্রত হউন । নিজের গৃহে পরিবারে তাহার প্রেরণার অমৃত উৎস স্বজন করুন। বেশীদিন নয়, ছয় মাসের সাধনাই এই ক্লাস্তি দুর করিয়ু নবজীবন আনয়ন করিবে। প্রতিগুহে চরকা গৃহদেবতার আসন গ্রন্থণ করিলে আবার আমরা বাচিব। যিনি অদৃশ্বে কত জাতির অভু্যদয় ও পতন সাধন । করাইলেন, তাহার মঙ্গল-হস্ত ইতিহাসের বিপর্যায়ের মধ্যেও যেন আমরা দেখিতে পাই । তিনি কঠিন বিচারকের নিৰ্ম্মম স্থায়পরায়ণতার সঙ্গে আমাদের সাধনাহরূপ সফলতাই প্রদান করিবেন। অল্পায়াসে অধিক লাভের ফুরাকাজক্ষ আমরা করিব না, অকুতোভয় হইয়া কৰ্ম্ম করিলে সিদ্ধি আমাদের আসিবেই । অন্তঃকরণে বিশ্বাস ও অাশা লইয়া আমরা এই সাধনায় প্রবৃত্ত হই । জীপ্রফুল্লচন্দ্র রায় ইজিপ্টের নারী ইজিপ্টের বর্তমান জাতি, বাঙালীদের মত একটি মিশ্র জাতি। পুরাকালে, ইতিহাস লিখিবার বহুপূৰ্ব্বে হয়ত কোন একটা বিশেষ জাতি ইজিপ্টে বাস করিত। কিন্তু তাহার পর জগতে সভ্যতার আলোর প্রসারের সঙ্গে সঙ্গে নানা জাতি আসিয়া ইজিপ্টে বাস করিতে আরম্ভ । করে। বর্তমান ইজিপ্ট-বাসী এই-সমস্ত জাতির সংমিশ্রণের ফল। • তবে এখনো ফেলাহিন এবং কপ্ট, নামক দুই শ্রেণীর লোক পাওয়া যায়। তাহারা অনেক পরিমাণে বিশুদ্ধ ইজিপ্টীয়। তাহীদের নাক মুখ চোখের গড়নের সঙ্গে ইজিপ্টের পুরানো দেবমন্দিরের গায়ে খোদিত মূৰ্ত্তিদের নাক মুখ চোখের অনেক সাদৃশু আছে। উপরোক্ত দুই শ্রেণীর লোকদের ভিতর ফেলাহিন .জাতির বিশুদ্ধতা কিঞ্চিং বেশী-পবিমাণে নষ্ট হইয়াছে।