পাতা:প্রবাসী (দ্বাবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৭১৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

\\'ు খাণ্ডোয়ার স্থায় স্থানসমূহের অধিবাসীবৃন্দ অঙ্কুনোদ্ধকারে আচ্ছা, আত্মোন্নতিতে উদাসীন, রাষ্ট্রনৈতিক অধিকারে अनछिछ ७च९ नभांछ- ७ थई-नृचकैौग्न दहविथ कूनश्झांरब्रब्र নিতান্ত বশীভূত। খাণ্ডোয়ায় গবমেণ্ট-প্রতিষ্ঠিত একটি অতি ক্ষুদ্র মাধ্যমিক স্কুল ছাড়া ছেলেদের ও সাধারণের মধ্যে শিক্ষা-বিস্তারের আর কোনই অনুষ্ঠান নাই। দেশের এইরূপ অবস্থা অসলোকন করিয়া তিনি প্রথমেই একটি সাধারণের পাঠাগারের প্রয়োজন বোধ করেন এবং অচিরেই একটি লাইব্রেরী স্থাপনে যত্নপর হন। এই কার্ষ্যে প্যারীলাল গাঙ্গুলী মহাশয় তাহার অদ্বিতীয় সহায় হন । তাহার প্রভূত ক্লেশ স্বীকার করিয়া সাধারণের নিকট হটতে ট্র্যাদা সংগ্রহ কবেন এবং দেশীয় ও সাহেবদিগের নিকট হইতে প্রায় চারি সহস্র টাকা প্রাপ্ত হন। মধ্য-প্রদেশের ভূতপূৰ্ব্ব চীফ কমিশনার সার জন মরিস্ কাৰ্য্য হইতে অবসর গ্রহণ করিয়৷ বিলাতে, ছিলেন । সৰ্ব্বসাধারণের সহানুভূতি আকর্ষণের জন্য হরিদাস-বাবু গ্রন্থাগার প্রতিষ্ঠা করিয়া তাহার নাম দিলেন মরিস cमहभाब्रिप्रांत्र नाईटबशै। डेशण्ड हेन्द्रशै श्किी 6 अग्न উর্দু পুস্তক এক সংবাদপত্র রক্ষিত হইল। এই সময় হইতে এখানে সাধারণের শিক্ষার স্বত্রপাত হইল । অতঃপর এখানে স্থলের শোচনীয় অভাব দূর করিবার জন্য চট্টোপাধ্যায় মহাশয় ১৮৯৫ অন্ধে স্বকীয় ভবনে একটি হাই স্কুল স্থাপন করেন। এই স্কুলে প্রথমে তিনি এবং প্যারীলালবাবু ছাত্রগণকে দেড় বৎসর কাল পড়াইতে থাকেন। ১৮৯২ সালে কলিকাতা হাইকোর্টের প্রসিদ্ধ উকীল v উপেন্দ্রনাথ মিত্র মহাশয়ের পুত্র ব্যারিষ্টার হেমেন্দ্রনাথ মিত্র খাণ্ডোয়ায় যান। তিনিও ইহঁাদের সহিত যোগ দিয়া স্কুলে শিক্ষকতা করিতে থাকেন। বলা বাহুল্য এই স্কুলের যাবতীয় ব্যয় হরিদাস-বাবুই নিৰ্ব্বাহ করিতেন। ছাত্রগণ এই স্কুলে এরূপ স্বন্দরভাবে শিক্ষা পাইতে থাকে ঘে প্রথম বৎসরেই ১৮৯৬ খৃষ্টাব্দে কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয় এবং পর বৎসর হইতে এলাহাবাদ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রবেশিকা পরীক্ষায় তাহার বেশ স্বনামের সহিত উত্তীর্ণ হয়। এই বিদ্যালয়ের নামও বিস্তার লাভ প্রবাসী-ভাঙ্গ, ১৩২৯ AM AAAA AAAA AAAA AAAA SAAAAAS AAASASAASAASAASAA AAAAMSMSMSMAAASAAAA { २२* छां★,. »न ६० a^^^ *^^^ करब्र । इरणब्र अंडिर्छांउ इब्रिजांन-बांगूद्ध यशय श्रूज ঐযুক্ত কুহুমকুমার চট্টোপাধ্যায় ১৮১৮ অৰে । এখান হইতে প্রবেশিক্ষা পরীক্ষা দিয়া এলাহাবাদ বিশ্ববিদ্যালয়ে চতুর্থ এবং মধ্য-প্রদেশে প্রথম স্থান অধিকার করেন। পরীক্ষার ফলে সন্তুষ্ট হইয়া প্রাদেশিক গবমেণ্ট মাসিক ৩৮২ টাকা সাহায্য দেন এবং এলাহাবাদ বিশ্ববিদ্যালয় ইহাকে শাখা স্বরূপ পরিগ্রহণ করেন। মধ্য-প্রদেশের জেলায় জেলায় হাই স্কুল স্থাপনার ইহাই স্বত্রপাত। এই সময় প্যারীলাল গাঙ্গুলী মহাশয় এ প্রদেশের খেজুর-গাছপূর্ণ জঙ্গলগুলির প্রতি হরিদাস-বাবুর দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। হরিদাস-বাৰু দেখিলেন সন্যই এতদঞ্চলে এত অধিক গাছ আছে যে তাহা হইতে রস লইয়া গুড় এবং চিনি প্রস্তুত করিতে পারিলে একটি বিস্তৃত ও প্রভূত লাভজনক ব্যবসায়ের পথ উন্মুক্ত হয় । এদেশের লোককে গুড় ও চিনি প্রস্তুত করিতে শিখাইতে পারিলে তাহার উপার্জনের একটি নূতন পথ পায় এবং এই শিল্পের বিস্তারে অল্প দিনের মধ্যেই আপনাদের দৈন্ত ঘুচাইতে পারে। এই উদ্দেশ্যে তিনি পরীক্ষা-কাৰ্য্য আরম্ভ করেন এবং পরীক্ষায় কৃতকাৰ্য্য হইয়া এই বিষয়ে বিশেষভাবে আন্দোলন করিতে থাকেন । খেজুরগাছ হইতে রস লইয়া এদেশে মদ তৈয়ারী করে বলিয়৷ এ ব্যবসায়ে দেশের লোকের শ্রদ্ধার অভাব এবং গবর্ণমেন্টের উদাসীনতা দর্শন করিয়া হরিদাস-বাবু বাঙ্গালীদের এ বিষয়ে হস্তক্ষেপ করিবার জন্ত আহবান করেন এবং অমৃতবাজার-পত্রিক, বেঙ্গলী, বাঙ্গালী, সঞ্জীবনী, বন্ধমতী, হিতবাদী, প্রবাসী প্রভৃতি ইংরেজী ও বাঙ্গাল সংবাদ- ও সামৰিক-পত্রাদিতে প্রবন্ধ লিখিতে থাকেন। তিনি নিজেই এই ব্যবসায় প্রতিষ্ঠা করিবার জন্য ১৮১৪ হইত্তে ১৯১৮–১৯ অব্দ পর্য্যস্ত প্রায় বিশ পঁচিশ হাজার টাকা ব্যয় করিয়াছেন । ১৯০২ অব্দে ইন্দোর গবর্ণমেণ্ট ইন্দোরের তদানীন্তন ডিট্ৰিক্ট, জজ, এবং বর্তমান প্রধান বিচারপতি শ্ৰীযুক্ত কীৰ্ত্তনের হাতে পাঁচ হাজার টাকা দিয়া এই শিল্প ও ব্যবসায় সম্বন্ধে অমুসন্ধান ও পরীক্ষা করিয়া গবর্ণমেন্টকে রিপোর্ট পেশ করিতে বলেন। কীৰ্ত্তনে মহাশয় যদিও এ সম্বন্ধে খুব