পাতা:প্রবাসী (পঞ্চত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/১৫০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১২৬ এ বৎসর এভারেস্ট-গুঙ্গের পঞ্চ-পর্যালেক্ষণে BB BB BBS DD BB BB SBBB S gg BBBS D BBS BBS BBS BBS BB BBBB BBBB আরোহণের বিশেষ চেষ্ট হইতেছে। হিন্দুকুশ কারাকোরাম হইতে নন্দাদেবী, নঙ্গাপর্বত, কামেট, কাঞ্চনজঙ্ঘ প্রভৃতি পৰ্য্যস্ত মহাসমারোহে বিজিত হইয়াছে । কিন্তু এভারেষ্টশৃঙ্গে এপয্যস্থ কেন্ঠই পেীড়িতে পারেন নাই। গত শতাব্দীর শেষ ভাগে ইহাতে আরোহণ করিবার প্রথম জল্পনা হয় । এভারেষ্টের দক্ষিণ হইতে ওদিকে অগ্রসর হইবার স্ববিধ নাই । ১৯০৩-৪ সনে স্তর ফান্সিস ইয়ংহাসব্যাণ্ডের নেতৃত্বে এক দল ইংরেজ তিব্বতে গমন করেন এবং ইহার সহিত ব্রিটিশ সরকারের মিত্ৰত স্থাপনে সমর্থ হন । ইহার পর হইতে তিব্বতে ইংরেজ প্রভাব ক্রমশঃ বৰ্দ্ধিত হইয়াছে । বিলাতের অভিযানকারী লোকেরা হযোগ বুঝিয়া এভারেষ্ট কমিটি নামে একটা সমিতি ১৯২০ সনে গঠন করেন। সেখানকার রয়্যাল জিওগ্রাফিক্যাল সোসাইটি ও আল্লাইন ক্লাবের সভ্যগণ ইহার সভ্যশ্রেণীভূক্ত হইলেন। এখন তিব্বত হইয়া এভারেষ্ট আরোহণ সম্ভব কি-না, এবং সম্ভব হইলে কোন পথে যাওয়া যাইবে তাহা পৰ্য্যবেক্ষণ ও বিবেচনা করিবার জন্য এভারেষ্ট কমিটি ১৯২১ সনে কর্ণেল বি কে হাওয়ার্ড-বুরির নেতৃত্বে এক দল পর্য্যবেক্ষক প্রেরণ করিলেন । জি এইচ মেলরি নামে এক ব্যক্তিও এই দলে ছিলেন । এই দল তিব্বতের ভিতর দিয়া রঙ বাক উপত্যক ধরিয়া এভারেষ্টের উত্তরে চাং লা বা নর্থ কল নামে একটি অাল ( ridge ) আবিষ্কার করেন । এই ব্যাপারে মেলরির কৃতিত্ব অসাধারণ। বিশেম করিয়া তাহারই চেষ্টায় এই আল আবিষ্কৃত হয়। মোটামুটি পথ নির্ণয়ের পর ১৯২২, ১৯২৪ ও ১৯৩৩ এই তিন সনে তিনটি দল এভারেষ্ট-বিজয়ে বাহির হইয়াছিলেন । বৰ্ত্তমান বংসরে ১৯২১ সনের মত আর এক দল পর্য্যবেক্ষক প্রেরিত হইয়াছেন। প্রকাশ, আগামী বৎসর এক দল অভিযানকারী এভারেষ্ট-শুঙ্গ আরোহণের পুনৰ্ব্বার চেষ্টা করিবেন। উক্ত তিন বৎসরের অভিযানের কথা সমসাময়িক নান পত্রে ও পুস্তকে গ্রথিত হইয়াছে। এভারেষ্ট-শুঙ্গের উচ্চত ২৯,০০২ ফুট, কাহারও কাহারও মতে ২৯,১৪০ ফুট দ্বিতীয়টি এখনও অবিসংবাদিত রূপে গৃহীত না হওয়া প্রথমটিই আমরা ইহার উচ্চতা বলিয়া ধরিয়া লইব অভিযানকারীদের কেহ কেহ প্রথম বার ২৭,• • • ফু , দ্বিতীয় বার ২৮,১৪৬ ও তৃতীয় বারেও অনুরূপ উ ।