পাতা:প্রবাসী (পঞ্চত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/২৫৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

良令多 মুক্ষিল এমনি, পটুটার সন্ধি কিছুতে যাচ্ছে না ; রাস্তম্বাটে stel al witri I ত্ৰিলোচন বলিল-—গরম কাপড় গায়ে থাকবে। আর ঠাগু একটু-আধটু লাগলেই বা কি হচ্ছে ? সমস্ত ঠিকঠাক, পানীর চার টাকা বায়নাও দেওয়া হয়ে গেছে— ফুলকুমারী আগুন হষ্টয়া উঠিয়া বলিল—টাকাটা দেওয়া হয়েছে ত কি হয়েছে ? টাকার জন্য ছেলেপিলে ত বিসর্জন দিয়ে আসতে পারি নে। পান্‌লী মানা করে লোক পাঠাও— যায় টাকা, যাক গে— মিলোচন ইতস্তত করিয়া কহিল—সেটা কি ঠিক হবে বউ ? বিবেচনা করে দেখ—চার-চারটে টাকা । ও ত ফেরৎ দেবে না । আরও অধীর হইয়া ফুলকুমারী বলিল—টীকা আমি হাতের বাউটি বেচে দেব। আমি যাব না, মান ক'রে পাঠাও। আর না পার ত বল, গোবিন্দকে পাঠিয়ে দিচ্ছি— —গোবিন্দ খুঁজে পাবে না--- —কেন ? ঘাটে গিয়ে জিজ্ঞাসা করবে— ঞ্জিলোচন মাথা চুলকাইয়া বলিল—ঘাটে পান্‌লী একখানাও নেই.•• ফুলকুমারী কহিল—তাই বলি। পানসী হয়েছে— হেনো হয়েছে--তেনে হয়েছে—মিছিমিছি আমায় শাসিয়ে আলছ । আমি যাব, আর পয়সা খরচ করে তুমি করবে পানী ভাড়া : আ আমার কপাল । তোমার পরাণ-জেলের ঐ নড়বড়ে বিনি-পয়সার ডিঙি ব’লে রেখেছ নিশ্চয় । ওতে আমি যাব না, কথখনো যাব ন}—এই বলে দিলাম। অপরাধীর ভাবে ত্ৰিলোচন কহিল—তাও হয়ে ওঠে নি বউ, পরীণ মাছ ধরতে নাবালে চলে গেছে— –छमि–छानि–७दांद्र वष्। ब्राभिग्र ७ीन–चाधि কোথাও যাই সে কি তোমার ইচ্ছে? অাষ্টেপিষ্টে বেঁধে রেখেছ। । ত্ৰিলোচন বলিল--তোমাকেও জানি ত। বায়না দিয়ে অনর্থক টাকা নষ্ট করব কেন ? বেশ ত বউ, গঙ্গা শুকিয়ে যাচ্ছে না, ছেলেপিলে বড় হোক, তখন আমরা পুণ্য করতে शृmु- s -- .. নিশ্বাস ফেলিয়া বধূ কহিল—সে আর পোড়া অষ্টে প্রবাসী 'ssess আছে। পায়ের এক-শ গও বেড়া। আমিও এই বললাম, মরুক বাচুক—মারামরি খুনোখুনি ক'রে মরে যদি সবগুলে, আমি আজ থেকে তাকিয়েও দেখব না।—সবাই সগগে বাতি দেবেন কি না ? বাড়ির দক্ষিণে পুকুর ও নারিকেল বাগান, তার পর ডিষ্ট্রক্ট বোর্ডের রাস্তা, তার ওদিকে দিগন্তবিসারী বিল । ঐ বিলের মধ্যে ত্রিলোচনের জোতজমি সমস্ত। বিলের এক দিকে দুধমতী, আর এক দিকে খাল। বেশ চলিতেছিল, হঠাৎ ঐ খালের গতিকে সব উন্ট হইয়া দাড়াইল । খালের কি হইল, মানুষের সঙ্গে যেন আড়ি দিতে লাগিয়া গেল । আষাঢ় শ্রাবণে ধান দেখিয়া চক্ষু জুড়ায়, শু্যামল চিঙ্কণ বড় বড় গোছা-যেদিকে তাকাও বিলের কোনখানে ফাক নাই । কোটালের মুখে হঠাৎ এক সাংঘাতিক খবর পাওয়া গেল, খালের জল অসম্ভব রকম বাড়িয়াছে, সেদিকের বাধ কিছুতে রাখা যাইতেছে না। খালের পাশ্বে পেরেক-আঁটা জারুল কাঠের প্রকাও কবাট ফেলা থাকে, বর্ষার জলে বিল বেশী ভরিয়া গেলে, ভাটার সময় কবাট তুলিয়া দেওয়া হয় । বাড়তি জল সরিয়া গিয়া ধানের মাথা জাগিয়া ওঠে । বছরের পর বছর খাল এমনি করিয়া বিলের জল ভূধমতীতে বহিয়া দিতেছে। হঠাৎ সে যে মাথা চাড় দিয়া উঠিয়া বিদ্রোহ করিয়া বসিবে, এ অঞ্চলের দশটা গ্রামের লোক এমন কথা কোন দিন স্বপ্নেও ভাবে নাই। ত্ৰিলোচন ছুটিয়া জমিদারের কাছারী চলিল। প্রজাপাটক সকলেই ছুটাছুটি লাগাইয়াছে। খবর মিথ্যা নয়। নায়েব কাছারীতে নাই, খালের ধারে নিজে দাড়াইয়া থাকিয়া বাধে মাটি ফেলার তদারক করিতেছেন। এদিকে বিলের জল, ওদিকে খালের জল বাধের গায়ে ছলছল করিয়া আঘাত করিতেছে, স্থবিপুল জলরাশির মধ্যে সামান্ত একটি রেখার মাত্র ব্যবধান। কাছাকাছি মাটি কোথাও নাই, অনেক দূর গ্রামের দিক হইতে মাটি কাটিয়া নৌকা বোঝাই করিয়া বঁধে ফেলা হইতেছে। দিনভোর জলকাদার মধ্যে নায়েবের সঙ্গে ঘুরিয়া ঘুরিয়া ত্রিলোচন বাড়ি ফিরিল। श्रद्यैौद्र घूम जागिब्राझिर्ण, ब्राप्ऊब्र थवब्र किङ्कहे चाप्न ना । সকালে উঠিয়া দেখে, নারিকেল-বাগানে জল । পুকুর