আগ্রহীমণ জর্মেনীতে ভারতীয় ছাত্রদের বৃত্তির মিয়াদ বৃদ্ধি নিম্নলিখিত ভারতীয় ছাত্রদিগকে ডয়েশ আকাডেমীর প্রদত্ত বৃত্তি আরও এক টরমের ( termএর ) জন্য দেওয়া হুইবে :– মুনিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভি জি মেনন, લે છે এ কে মিত্র, লাইপজিগ বিশ্ববিদ্যালয়ে বি কে কর, হাইডেলবের্গ বিশ্ববিদ্যালয়ে কে পি মূগোপাধ্যায় বন বিশ্ববিদ্যালয়ে এন আই খান, ৬ঞ্জিগের শৈল্প বিশ্ববিদ্যালয়ে পি নারায়ণমূৰ্ত্তি, ড্রেসডেনের ঐ ঐ এ কে ঘোষ । ভারতবর্ষের প্রায় ৩৬ কোটি লোকের মধ্যে হিন্দু বাঙালীর সংখ্যা অড়াই কোটির কম। উপরের তালিকার সাত জন বিদ্যার্থীর মধ্যে চারি জন বাঙালী । আমরা বাঙালী, কিন্তু আত্মপ্রতারিত হইবার জন্য, কিংবা অন্য দ্য বঙালীকে অহঙ্কত করিবার নিমিত্ত এই রকমের সংবাদ ছাপি না । বাঙালীর অবসাদ জন্মিবার যথেষ্ট কারণ আছে । তাহার প্রতিষেধকরূপে উৎসাহজনক সংবাদের উপধে:গিতা থাকিতে পারে । মহিলাদের বিমানচালনা শিক্ষা গত মাসে একটি সরকারী জ্ঞাপনপত্র বহু সংবাদপত্রের মারফং পাঠ কদিগকে জানাইয়াছিল ভারতবর্ষে বিমানযোগে পাতায়াতের বন্দোবস্ত কিরূপ বাড়িতেছে । কিন্তু ভারতবর্ষের লোকদিগকে বিমানচালনা শিথাইবার আয়োজন কি আছে এবং রাহা বাড়িতেছে কিন। তাহার উল্লেখ তাহাতে ছিল না । বিমানচালনা শিখাইবার ব্যবস্থা ভারতবর্ষের কোথায় কোথায় কিরুপ আছে, কেন ভারতীয় বৈমানিক তাহ সংবাদপত্রে লিখিলে ভাল হয়। এ বিষয়ে ভারতবর্ষ অন্য সব সভ্য দেশের “চাখে পড়িয়া আছে। ভারতবর্ষের বিদেশী গবন্মের্ণট কি? দেশী জনমতের প্রভাব অনুভব করেন নাই । গর’ রী ব্যবস্থাও বিশেষ কিছু হয় নাই। এ অবস্থায়, ** দুৰ্ঘটনায় নিহত দাস ও রায়ের স্মৃতিরক্ষা তহবিল ** দ্বিমানচালন শিক্ষা দিবার নিমিত্ত যে বৃত্তি ঘোষিত কয়ঠিল, তাহ সামান্য হইলেও উল্লেখযোগ্য। এই বৃত্তির ۹ د مـــــــ = 2ئ DBB BBBSAKu BBSBBBS BBBB BBBDuBBB BB BBB জন্য একুশ জন বঙ্গমহিলার আবেদন পাওal গিয়াছে । তদ্ভিন্ন আরও ষোল জন শিক্ষাথিনী আছেন, শুনা গিয়াছে। আবেদনকারিণীদের মধ্যে আপাতত: শ্রীহট্টের শ্রীমতী রম গুপ্ত, লাহোরের শ্ৰীমতী ইন্দু মৌলিক ও কলিকাতার }মতী অঞ্জলি দাস এই তিন জনকে মনোনীত করা হইয়াছে। ইহঁদের মধ্যে বাছাই করিয়া প্রথম স্থানীয়াকে হাজার টাক ও দ্বিতীয়স্থানীয়াকে পাঁচ শত টক বৃত্তি এই সৰ্বে দেওয়৷ হইবে, যে, বৃত্তির সাহায্যে তাহারা বেঙ্গল ফ্লাইং ক্লাবের দমদমাস্থিত বিমান-ঘাঁটি:ত “উড়িতে" শিখিবেন । নির্দোষ সাহসের কাজে পুরুষ ও নারী উভয়েরই অগ্রসর হওয়া অন্ত সকল জায়গার চেয়ে বঙ্গে কম আবগুক নহে । “প্রাচ্য আলোকমালা” সম্বন্ধে রবীন্দ্রনাথের মত অধ্যাপক মহেন্দ্রনাথ সরকার ইউরোপের কোন কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে ভারতীয় দর্শন সম্বন্ধে বক্তৃতা করিয়া যশৰী *śtion I fefa Hofs Eastern Lights (“&mbs আলোকমালা” ) নাম দিয়া একখানি গ্রন্থ প্রকাশ করিয়াছেন। তিনি রবীন্দ্রনাথকে ইহা প্রেরণ করায় কবি উত্তরে লিখিয়াছেন – * “তোমার Eastern Lights বইখানি যখন আমার হাতে এল, তখন বিশেষ ভাবেই পীড়িত ছিলাম। যেবিষয়ে আমি অনভ্যস্ত ও অশিক্ষিত তাতে যথোচিত মন দেবার শক্তি তখন একেবারেই ছিল না—এখনো যে সম্পূর্ণ আছে তা বলতে পারি নে। তোমার বইয়ের আরম্ভভাগের কিছু অংশমাত্র পড়েছিলুম। সীমাকে একান্তই সীমা বলে জানা সংসারের কাজ চালাবার উপযোগী একটা মায়া বলেই আমি মনে করি । সেই সীমাকে যখন আনন্দরূপ বলে উপলব্ধি করি তখনি সৌন্দর্য্যের দৃষ্টিতে প্রেমের দৃষ্টিতে তার অসীমত্ব ধরা পড়ে । তোমার "Beautiful” সংজ্ঞক অধ্যায়ে এই নিয়ে আলোচনা করেছ। “অট’সম্বন্ধীয় আমার কোনে কোনো প্রবন্ধে আমি লিখেছি, যাকেই আমরা সত্য বলে উপলব্ধি করি (অর্থাৎ কেবল জানি মাত্র নয় ) তাই আমাদের আনন্দ দেয়। সেই উপলব্ধির দ্বারা তার আর আমার মাঝখানকার ভেদসীম দূর হয়ে যায়। আমার সেই পত্রে এই কথাটা আমি বলতে চেয়েছিলুম, আমার মতে সত্য উপলব্ধির
পাতা:প্রবাসী (পঞ্চত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৩২৫
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।