८छTछे পারে এই আশঙ্কাতে বেসরকারী সদস্যেরা এষ্ট প্রস্তাবটি নাকচ করেছিলেন । কিন্তু বড়লাট সাহেবের নির্দেশে গবন্মেন্টের প্রস্তাবানুসারে কাচা চামড়ার রপ্তানী-গুল্ক রহিত করা হয়েছে । রপ্তানী-গুল্কের মধ্যে পাটের উপরে শুল্কের কথা সকলেই मांtनन । पनि श्राप्ने चांभांप्नद्र ७कtछछिब्र श्, उहरु আমরা যে দামই চাই না কেন বিদেশীদের তাই দিতে হবে, অর্থাৎ কিনা ট্যাক্সটি বিদেশীদের কাছ থেকেই আদায় হবে । বিদেশীদের চাহিদা কি রকমের তাই দেখে পাট একচেটিয়া কিনা নির্ণয় করা যায়। পাটের দাম বাড়ান হ’ল তবু চাহিদা সেই অনুপাতে কমূল না ; পাটের দাম কমান হ’ল তবু চাহিদা সেই পরিমাণে বাড়ল না ; এরকমটি যদি হয় তবেই পাট আমাদের একচেটিয়া বোঝা যাবে। সংখ্যাশাস্ত্রের ( Statistics ) সাহায্যে এই ভাবে পাট একচেটিয়া কিনা নির্ণয়ের চেষ্টা ব্যর্থ হয়েছে।* কিন্তু এটা সহজেই বোঝা যায় যে পাটের দাম যদি নিকৃষ্ট ভুলার চেয়ে বেশী হয়, তবে সকলে পাট না কিনে তুলা দিয়েই থলি তৈরি করবে। কাগজের পলি যদি বেশ টিকসই হয়, তবে লোকে পাট কিনবে কেন ? আবার এমন উপায়ও wqnfrs gts (elevator system ) cu fi cntcs লাগবেই না, গাড়ী থেকে নলের সাহায্যে একেবারে জাহাজের ভিতরে গম বোঝাই ক’রে রপ্তানী করা হচ্ছে এবং আমদানীর বন্দরে নলের সাহায্যেই সেই গম জাহাজ থেকে খালাস ক’রে গাড়ীতে বোঝাই দেওয়া হচ্ছে । এসব উপায়ে আমদানী-রপ্তানী সম্ভব হ’লে পাট একচেটিয়া থাকে কেমন ক’রে ? সুতরাং পাটের ট্যাক্স যে বিদেশীরাই দেয় একথা নিঃসন্দেহে বলা যায় না,—বিশেষতঃ বর্তমান সময়ে পাটের
- শুধু এইটি দেখা গিয়েছে যে এ-বৎসরে পাটের চাষ বেশী হ’লে পরের वथ्नद्र बोभ कभ श्छ, जर्षी९ ॐ५°ानन बांब्रा नtब्रग्न स९नरब्रब्र मूणा निग्नभिष्ठ হচ্ছে। কিন্তু তুলা, চিনেবাদাম এবং তিসির বেলায় এর বিপরীত দেখা যায় । অর্থাৎ এগুলির ৰেলায় এ-বৎসরের মূল্যের দ্বারা পরের বৎসরের উৎপাদন নিয়ন্ত্রিত হ’য়ে থাকে। এ বিষয়ে বিস্তৃত আলোচনা Sankhyā Indian Journal of Statistics, Vol I, Parts II and III «qwr Indiam Economist, Vol IV, AVo r8«* দুই জায়গায় করা হয়েছে। পাটের চাষীয় কত ছৰ্ব্বল ও অসহায় তা’র থানিক পরিচয় এ থেকে পাওয়া গিয়েছে।
শর্তমান কৃষিসঙ্কট So 9 দর এতই কমেছে যে দামের তুলনায় গুল্ক সামান্ত নয়। পাটের চাষীরাই ট্যাক্সটি যোগাচ্ছে একথাই বরং বলা যায় । ঐ টাকাটা কিন্তু এতাবৎ কাল ভারত-গবন্মেন্টের নানা কাজে এবং নানা অকাজে ব্যয়িত হচ্ছিল । সম্প্রতি আৰ্দ্ধেক পরিমাণ বাংলা-গবন্মেণ্ট পাচ্ছেন। কিন্তু সেটিও পাটের চাষীদের কল্যাণকল্পে খরচ হবে কিনা জানা নেই। এদিকে কিন্তু পাটের চাষ নিয়ন্ত্রণ করার প্রচেষ্টা চলেছে । বিদেশে যেখানে যে-ভাবেই চাষ কমানো হয়েছে,—আইনের বলে বাধ্য ক’রেই হোক কিংবা স্বেচ্ছপ্রণোদনেই হোক,—সেখানেই চাষ কমানোর ক্ষতিপূরণ বাবদ কিছু “পুরস্কার” চাষীদের দেওয়া হয়েছে। বিদেশী শস্তের উপরে গুল্কের লভ্যাংশ থেকেই এই বন্টন প্রায় সব দেশেই চলেছে, একথা আগেই বলেছি । আমাদের দেশেও চিনির উপরে চড়া শুল্ক বসিয়ে চিনির দাম যথেষ্ট বাড়িয়েই আকের দাম নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হয়েছে । অর্থাৎ প্রকৃত প্রস্তাবে সরকার বাহাদুর আকের কলওয়ালীদের কিছু টাকা পাইয়ে দিয়ে সেই টাকার কিয়দংশ আকের চাষীদের দিতে আদেশ করেছেন । এ আদেশের মানে বোঝা যায় ; কিন্তু পাটের চাষীদের এ রকম কোনও “পুরস্কার” দেওয়ার ব্যবস্থা নাই। তারা নিজেদের স্বাৰ্থ নিজেরা বুঝে পাrটর চাষ কমাবে এই ভরসা করা হচ্ছে । বৰ্ত্তমান ক্ষতির ক্ষোভ যত দিন তাদের মনে থাকবে তত দিন চাষ কমানোর বিষয়ে তাদের আগ্রহ থাকবে। কিন্তু এক বছর দাম বেশী হ’লেই পরের বছর কি হবে ? এ ভাবে পাটের নিয়ন্ত্রণ কত দিন চলতে পারে ? ८कडे फादर्थं बल्टङ श्रृंitब्रन प्रमि 5ांtग्नब्र निम्नझ१ जख्य श्ब्र তবে পাটের নিয়ন্ত্রণই বা হবে না কেন ? হবে না এই জন্ত ষে পাটের চাষীরা সংখ্যায় দশ লক্ষেরও বেশী । তারা মোটেই সজ্ঞাবদ্ধ নয় ; একযোগে কাজ করার বিষয়ে শিক্ষা বা অভিজ্ঞতা তাদের কিছুই নেই। আর একটি কারণ এই যে ধারা গন্থের স্বাদ একবার পেয়েছেন তার চা ছেড়ে কফি বা অন্ত পানীয় সহজে ব্যবহার করতে চান না,—ষদিই বা চায়ের দাম একটু বাড়েইএ-বিষয়ে আপনাদের অনেকেরই ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা আছে, হতরাং বেশী বলা নিম্প্রয়োজন ।