“উড়িষ্যায় শ্রীচৈতন্য” ঐ প্রভাত মুখোপাধ্যায় গত বৈশাখ মাসে প্রকাশিত গ্রীকুমুদ্রবন্ধু সেন মহাশয়ের "উড়িষ্যায় (শ্রীচৈতগু” নামে সারগর্ভ প্রবন্ধটি সম্বন্ধে কয়েকটি কথা বলিতে ইচ্ছা করি। "ন্ন্যাস লইবার পর মহাপ্রভুর নীলাচল-যাত্রার সত্যতায় তিনি সন্দেহ &কং করিয়াছেন। কারণ গৌড়দেশ ও উড়িষ্যায় তখন যুদ্ধ চলিতেছিল ত"ীর श्र5ौ८मसौ नीलां5ल सूi३८ङ अभूभलि क्षिातून ८दार्थ হয় না। কিন্তু বুধবাস কৰুিৱাৰ উড়িষ্যা-গমনের প্রসঙ্গ হুবহু ‘শ্রীচৈতন্যध्रशांमब्र' नाँठक इऎष्ठ प्लेकिब्रांप्छन । कविकर्णशूब छैक्लिषाग्नि शिजन ও প্রতাপরুদ্রকে শোনাইবার জগু নাটক রচনা করিয়াছিলেন। প্রভুর সঙ্গে প্রথমবার না আসিলেও কবির পিতা শিবানন্দ সেনই নীলাচলযাত্রীদের পীও ছিলেন (“শিবানন্দ জানে উড়ির পথের সন্ধান”—মধ. ষোড়শ পরিচ্ছেদ ), স্বতরাং কবিকর্ণপুরের বর্ণণা সত্য বলিয়া মান বাইতে পারে । সেন-মহাশয়ের মত নাটকের ষষ্ঠাঙ্কে রত্নাকর প্রশ্ন করিতেছেন, “ইদানীং গোঁড়াধিপতি বৰন রাজের সহিত প্রতাপরুদ্রের বিরোধ থাকায় কাহারও গমনাগমন হয় না, তবে কিরূপে চারিটি পরিজনের সহিত ভগবান গমন করিলেন ?" প্রশ্নের উত্তরও গ্রন্থে oneil sitrus শচীদেবীর পক্ষে, পুত্রের নির্বিঘ্নে ধৰ্ম্মসাধনার জন্ত হিন্দুরাজ্যে গিয়া বাস করিতে বলাই স্বাভাবিক মনে হয় : তার কিছু দিন N98R পূর্বেই অদ্বৈতাচায্যের গুরু মাধবেন্দ্র পুরী, শচীদেবীর পিতার সতীর্থপুত্র সপরিবারে নবদ্বীপ ছাড়িয়া সাৰ ভৌম ভট্টাচাৰ্য্য, (জয়ানন্দ– চৈতন্যমঙ্গল) ও চৈতগুদেৰেয় সহিত পূৰ্ব্বপরিচিত গোপীনাথাচাৰ্য্য পুরীতে গিয়াছিলেন। cनन-भशनग्न *शृछनरशिठ' इश्tख अत्रग्नाथ बलब्रांथ हेडा:नि ***? नथा” ४वक्तृएमब्र नांब ब्रिाइम ; ७ “थव्हम्न cबौक” नरञ्जाब्र यठिदान कबिब्राrइन । किङ ७ कथा कि ठीब्र कठकठणि cबोक মত পোষণ করিতেন। উড়িষ্যার স্বপরিচিত “প্রাচী” গ্রন্থমালার অধ্যাপক প্রজাতবল্লভ মহাত্মী মহাশয়ও তাদের “বৌদ্ধ-বৈষ্ণৰ” शुलिङ्ग श्रोकोख्न कब्रिग्रोप्छ्न |
- छणम्नांथ कब्रिठांशृण्ड' cशोछौब्र ७ छे९कजौग्न क्षग्वप्नब्र मन्नांमलिब्र যে কাহিনীটি আছে, তাহাতে আংশিক সত্য নিহিত থাকিতে পারে। কিন্তু দিবাকর দাসকে সবটা ৰিশ্বাস কয়; যাইতে পায়ে না । নিত্যানন্দ नचtक डिनि लिथिएउटाइन, “७ न जानखि ८थअठख़ ।** दुन्नांवप्न गिग्रा গৌড়ীয় বৈষ্ণবদের আস্ফালন, সম্পূর্ণ অতিরঞ্জিত বুঝা যায়।
সেন-মহাশয়ের মতে শুধু দেবকীনন্দন দাস জগন্নাথ ও বলরাম দাসের নাম করিয়াছেন । কিন্তু “বৈষ্ণব দিগদৰ্শন” গ্রন্থে পাই, **छे९करण छब्रिाला छेम्ना सृजब्रांभ प्राञ अशम्नांथ मान थांब्र उथाङ्गे প্রকাশ ।” ভবিষ্যতে কুমুদৰাবুর কাছে আরও অনেক কিছু জানিতে ও শিখিতে ইচ্ছা রহিল । ব্ৰহ্ম-প্রবাসী বাঙালী ও বাঙালী প্রতিষ্ঠান ঐশান্তিময়ী দত্ত বেসিন নিম্ন-ব্ৰহ্মদেশের একটি বড় শহর। ব্ৰহ্মদেশের দ্বিতীয় সামুদ্রিক বন্দর বলিয়া বাণিজ্য-জগতে ইহার নামও বিশেষ পরিচিত। রেঙ্গুন হইতে ইরাবতী ফ্লোটিল কোম্পানীর ষ্টীমারে চড়িয়া আসিবার পথে দুই তীরে ধানক্ষেত এবং গ্রামের দৃপ্ত অতি মনোরম। রেঙ্গুন হইতে রেলপথেও আসা যায় । থারাওয়া ( Tharrawa Shore ) নামক স্থানে নদীর তীরে আসিয়া ট্রেন থামে, সেখানে একটি ফেরি ষ্টীমার যাত্রীদিগকে পার করিয়া হেনজাডা ( Henzada Shore) atmos atta ainstal can সেখানে ট্রেন অপেক্ষা করে, সেই ট্রেনে বেসিন পৌঁছান যায় । মালপত্র লইয়া নামাওঠা ক্লেশকর বলিয়া অনেকে জলপথে যাতায়াতই সুবিধা মনে করে। রেজুন হইতে বেসিন জলপথ প্রায় আঠার ঘণ্ট এবং স্থলপথে প্রায় চৌদ্দ ঘণ্টার রাস্তা । শহরটির এক প্রাস্ত দিয়া নদী (Bassein River) বহিয়া চলিয়াছে। নদীর দুই তীরেই বসতি আছে । এক পারে বড় বড় চালের কল, ছোট ছোট বস্তী, আর. এক পারে শহর । চালের ব্যবসাই এখানকার প্রধান বাণিজ্য—বিদেশী বড় বড় মালের জাহাজ প্রায়ই আসিতে দেখা যায় । ইউরোপীয়, চীনদেশীয় এবং ব্রহ্মদেশীয় বড় বড় চালের কলের মালিকদের নামের সঙ্গে চট্টগ্রামবাসী এক জন ধনী বাঙালীর নামও বাণিজ্য-জগতে বিশেষ প্রসিদ্ধি লাভ করিয়াছে। ঐক্ত নবীনচন্দ্র মালাকর মহাশয় বহুদিন পূৰ্ব্বে এদেশে আসেন। সামান্ত মুলধনে ছোটখাট ব্যবসা করিতে আরম্ভ করিয়া