পাতা:প্রবাসী (পঞ্চত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৩১২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

سيnb” ډ কিন্তু ইংলণ্ডর রাজা যেমন মন্দ করিতে পারেন না, cङमन्ह भन्न क्लिव्र वङिकोब्र७ छ करिङ •ोरञ्जन नो, मन्त्र কিছু হওয়াতে বাধাও ত দিতে পারেন না, এবং তাল কিছুও ত করিতে পারেন না—এটা কি ইংলণ্ডের লোকদের একটা অভিযোগ নহে বা হইতে পারে না? যদি মন্দের প্রতিকারের, মঙ্গ নিবারণের, এবং ভাল কিছু করাইবার কোন উপায় না থাকিত, তাহা হইলে ইহা একটা বড় রকমের অভিযোগ হহঁত বটে ; কিন্তু ব্রিটেনে প্রজাদের যে রকম রাষ্ট্রীয় অধিকার ও ক্ষমতা আছে, তাহাতে তাহারী সংবাদপত্র, সভাসমিতি, পালেমেণ্ট ও মন্ত্রীদের দ্বারা মনোর প্রতিকার, মন নিবারণ এবং হিতসাধন করাইতে পারে। এই জন্ত পূৰ্ব্বেক্ত রকম অভিযোগ তাহীদের নাই । মোটামুটি ব্রিটিশ জাতির অবস্থা এইৰূপ । কিন্তু তাহীদের কোন হ্রঃখ নাই, তাহারা স্বৰ্গসুখে আছে, ইহাও ঠিক নহে । কিন্তু মানুষ যতটা নিজের ভাগ্যবিধতা ও ভাগ্যনিয়ন্ত হইতে পারে, ব্রিটিশ জাতি পায় ততটা বটে । এই জন্য তাহারা রাজীকে দোষ দেয় না, এবং রাজ্ঞতক্ত হইবার তাঁহাদের কোন বাধা নাই । ই”রেজরা কি অর্থে রাজভক্ত নহে একটি অর্থ, আমরা মনে করি, न८ट् ! কেহ খfদ কাহাকেও ভক্তি করে, তাহা হইলে সে গহার সম্পৰ্কীয় ব্যাপারে এরূপ ব্যবহার করে, যাহাতে সেই গুক্তিভাজন লোকের সন্মান বাড়িতে পারে—অস্ততঃ এরূপ ব্যবহার করে না, যাহাঁতে তাহার অসন্মান হয় । ব্রিটেন ও ভারতবর্ষের রাজনৈতিক সম্বন্ধের সহিত জড়িত দুই একটি বিষয়ের দৃষ্টান্ত খারা এই কথাটি বিশদ করিতে চেষ্টা করিব। মহারাণী ভিক্টোরিয়া সাক্ষাৎভাবে ভারতবর্ষের অধীশ্বরী হইবার পুৰ্ব্বে ঈষ্ট ইণ্ডিয়া কোম্পানী এদেশে প্রভু ছিল । মহারাণী অধীশ্বরী হুইয়া একটি ঘোষণা-পত্র প্রচার করেন। তাহাতে এই অঙ্গীকার ছিল, যে, তিনি র্তাহার ভারতীয় প্রজাদের ও ব্রিটিশ প্রজাদের প্রতি সমান ব্যবহার করিবেন, ধৰ্ম্ম, জাতি, বংশ প্রভৃতির জন্ত কেহ কোন অধিকার বা সুবিধা কইতে বঞ্চিত হইবে না, ইত্যাদি । সকলেই জানেন, মহারাণীর ও হার পরবর্তী দুই নৃপতির রাজশ্বকালে ংরেজরা প্লtঞ্জভক্ত প্রবাসী SN98R তাহাঁদের মন্ত্রীরা ও ভারতবর্ষের ব্রিটিশ শাসনকর্তারা গুরুতর নানা ব্যাপারে এই অঙ্গীকার অনুসারে কাজ ত क८ब्रन हे नाँझे, बब्र६ ठांशंब्र वि°ब्रौठ कांछ कब्रिग्नांtछ्न । র্তাহারা যদি প্রকৃত রাজভক্ত হইতেন, যদি তাহার। রাণী ভিক্টোরিয়া, রাজা সপ্তম এডওয়ার্ড ও রাজা পঞ্চম জর্জকে ভক্তি করিতেন, তাহা হইলে যে ঘোষণাপত্র রাণী ভিক্টেরিয়া প্রচার করেন এবং তাছার পুত্র ও পৌত্র সিংহাসন আরোহণের পর যাহার পুনরাবৃত্তি করেন, সেই ঘোষণা অনুসারে কাজ ভঁfহার' নিশ্চয়ই করিতেন । ঘোষণাপত্রে কেন গর্হিত অঙ্গীকার করা হয় নাই। যদি রাণী ভিক্টেরিয়ার মন্ত্রীরা তাহা গৰ্হিত মনে করিতেন, তাহ হইলে ঘোষণা না করিবার পরামর্শ দিয়া ভাহা বন্ধ করিতে পারিতেন, কিন্তু ঘোষণা করিতে দিয়া পরে তদনুসারে কাজ না করায় এই ধারণা জন্মান হইয়াছে যেন ঘোষণার অন্তর্গত রাজকীয় অঙ্গীকারের কোন মুল্য নাই। তাহাতে সম্রাজ্ঞী ভিক্টোরিয়’, সম্রাট সপ্তম এডওয়ার্ড ও সম্রাট পঞ্চম জর্জের অঙ্গীকারের অসন্মান তাহারা করিয়াছেন । শুধু যে ঘোষণা অনুসারে কাজ হয় নাই, তাহা নহে, উহাকে উড়াইয়া দিবার, উহার মুল্যহীনতা প্রমাণ করিবার, চেষ্টাও হইয়াছে। বিখ্যাত আইনজ্ঞ স্তর ক্তেমূল ষ্টীফেন বলিয়ছেন, উহা ( ভারতবর্ষ ও ইংলণ্ডের মধ্যে ) একটি সন্ধিপত্র ( treaty ) নছে, উহা একটা বাহ অনুষ্ঠানের se o fau (* a ceremonial document) oe তদনুসারে কাজ করিতে কোন রাজপুরুষ বাধ্য নহে । ভারতের এক বড়লাট বলিয়াছেন, উহ। ত পালেমেন্টের একটা আইন নয়। অর্থাৎ রাজপুরুষেরা যেমন আইন মানিতে বাধ, উহা মানিতে সেরূপ বাধ্য নহে। উত্তরে বলা যাইতে পারে, ইংলওঁীয় প্ৰজাগণের রাজনৈতিক ও ব্যক্তিগত স্বাধীনতার প্রধান ষে সনন্দ ম্যাগ কার্ট রাজt জন্ম দিয়াছিলেন, তাছাও ত পালেমেন্টের আইন নয় ; ভবে সেই সনঙ্গকে সাত শতাব্দী ধরিয়া ইংলণ্ডের লোকেরা তাহীদের স্বাধীনতার ভিওঁীভূত বলিয়া কেন মূল্যবান মনে করিয়া আসিতেছে ? আমাদের ধারণা, ভারতবর্ষের প্রতি ব্যবহার সম্পর্কে खिाँछनं छांठिब्र ●धकृष्ठ ब्रॉअठखि नांदे, चांर्षस्छखि बां चttषं