পাতা:প্রবাসী (পঞ্চত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৩২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১৬ & edensit; কুদ্ধ গাজুলী জানিতেও পারিলেন না, ঠক্ ঠক্‌ করিয়া কঁাপিতে কঁাপিতে বাহির হইয়া গেলেন । ডাক্ত রধান বন্ধ করিবার সময় রবীন টাকাটা দেখিতে পাইয়৷ পাপোষের উপর হইতে তুলিয়া লইল । মনে মনে হিসাব করিল, কাহার টাকা হইতে পারে ? কিন্তু বহুক্ষণ ভাবিয়াও কিছু ঠিক করিতে পারিল না। তাবিল, কাল যাহারা ঔষধ লইতে আসিবে তাঁহাদের প্রত্যেককে জিজ্ঞাসা করিয়া দেখিবে । জিজ্ঞাসা করিবার কথা মনে হইতেই সে আপন মনে হাসিয়া উঠিল। কি মুর্থ সে ? যাহাকে সে টাকার কথা সৰ্ব্বপ্রথম জিজ্ঞাসা করিবে সেই যে টাকার দাবি করিবে না তাহারই বা নিশ্চয়তা কি ? এই বিতরণের কোন মানেই छ्न नः । নিজের নির্বদ্ধিতায় রবীন আর একবার হাসিল । হাসিয়া টাকাটা পকেটে ফেলিয়া ঘরে তালা লাগাইয়া निष्ण । লোকে বলাবলি করে রবীনটা কি চশমথোর দেখেছ ? ওই ত জল ওষুধ তই দিম্বে গরিব-দুঃখীর কাছে টাকা নেয় । টাকা চাইবার সে কি ধুম, কাবলী:কও হীর মানায়। কিন্তু যে যাহাই বলুক, রবীন চিকিৎসা করে ভাল । গরিব-দুঃখীরা সীমান্ত পয়সা দিয়া তাহার ঔষধ লইয়া যায়। সেই সামান্ত পয়সায় রবীনের ক্রমবৰ্দ্ধিত সংসারের ফাক অবশ্ব চীকে না । কিন্তু যেটুকু ঢাকে তাঁহাই যথেষ্ট । মাঝে মাঝে মনটার ভিতর কেমন থচ্‌ খচ্‌ করিতে থাকে। এই সব দুঃখীর রক্ত-জল-করা সামান্ত পয়সা লইয়া এ দুনাম কেনা কিসের জন্ত ? কিসের জন্ত সে-কথা বাড়ির মধ্যে গিয়া দাড়াইলে প্রতিক্ষণে মনে হয় । যেখানে সে নামিয়াছে সেখান হইতে কেহ কোনদিন পা তুলিয়া নিরাপদে ফিরিয়া আগে নাই। কুলে অ'ছাড় থাইরা যে-শ্রোত নদীর গর্ভে ফিরিয়া যায় তাহার টানে নিয়াভিমুখী হওয়াই বিধান। চারি পাশে এই ফিরিয়া-আসা স্রোতের আকর্ষণ, উপরের उँौब्रक्लभिद्र श्रांप्न गईमब्रट्न उांकाहेब1.कि णांड ? পুলিনকে ডাকিয়া সেদিন বলিল—কিছে ‘কল-টল’ আর আসে না ? তোমাদের সেই বুড়ো গয়ল! কি বলে ? কথাটা পুলিন প্রথমে বুঝিতে পারে নাই, রবীন বৎসর $N98R কয়েক পূর্বের কথা স্মরণ করাই দিলে পুলিন বুঝিতে পারিল । হাসিয়া বলিল—আচ্ছ যা হোক, কবে কি একটা অন্তায় অনুরোধ করেছিলাম, তার খোটা দেওয়া আজও C F || রবীন গম্ভীর মুথে বলিল—না রে, খোটা দেওয়া নয় । अखिाई यांछ 6डशम*रूज' cश्रृंrण निझे ।। ७शन ८ष छैॉकल्ले বড় দরকার । থানিক চুপ করিয়া থাকিয়া পুলিন সর্শৰে হাসিয়া ਚੋਠਿੰਗ | —হাসলি ষে বড় ?— —তোমার মুখ দেখে আর কথা শুনে । অমন কাজ পেলে তুমি বর্তে যাও । —সত্যিই বর্তে যাই । —যাও যাও, তেময়ি যেন আমরা চিনি নে । সেই বাসে আসার কথা কোন দিন ভুলব না । দীর্ঘনিশ্বাস ফেলিয়া রবীন বলিল—তবে শেন, পুলিন, আজই এমন ধারা একটা “কল” নিয়েছিলাম, বাউরিপাড়ায় । টাকা অবগু একটাই পেয়েছি । একটু থামিয়া মান হাসিয়া বলিল—তাই বা দেয় কে ? —সত্যি ? তুমি ?— —আমিই। বলিয়া রবীন হাসির মাত্রা বাড়াইয়া দিল । পুলিন তাড়াতাড়ি উঠিয়া বলিল—আমি যাই । ও-বেলা এসে তোমার প্রলীপ শুনব । বাড়ির মধ্যে আসিয়া রবীন ডাকিল—ওগো, শুনচ । পুলিন ত বিশ্বাসই করলে না, আমি অমন কাজ করতে পারি? বউ ঠোঁট উন্টাইয়া বলিল—কি যে আদিখোতা কর । কাজটা মন্দ কিসে? রোগ হয়েছে ওষুধ দিয়েছ— টাকা নিয়েছ, ব্যস। এ নিয়ে আবার ঢাকপেট কেন ? মুবীন হাসিয়া বলিল—সত্যি খুব খানিকটা টেচাতে ইচ্ছে করছে । ভারি অনন্দ হচ্ছে । - —মরণ-বলিয়া বউ পিছন ফিরিল। রবীন ডাকিল—ওগো শোন, মরণ না হয় অামার, কিন্তু श्रृंNGनांमॉब्र रॐनरब ८कन ? यांछ छेॉक नां विाब চাল-ডাল বন্ধ । যেন সত্যিই