পাতা:প্রবাসী (পঞ্চত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৫২৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8Նա8 লইয়া বাতাস করিতেছিলেন। মুহম্বরে তিনি বলিলেন— তা হ’লে চাটুজ্যেদের ছেলেটিকে— মেজকর্তা বলিলেন—খ্যা খাবে-দ্বাবে থাকবে—মানুষ হবে--তা’ থাক না=থাক না । থাবে-জাবে-মানে— ॐांप्न रॉीफ़,छा-यांफ़िब्र खेष्किटेtछांछौ कूकूर्द्रौछै। বসিয়াছিল—সেটা সহসা আকাশের দিকে মুখ করিয়া তারস্বরে দীর্ঘ চীৎকার করিয়া উঠিল । ঠাকুর তাঁহাকে তাড়া দিল—দূর—দুর। মেজগিল্পী বলিলেন—থাক থাক ঠাকুর—ও বাচ্চার জন্তে কঁদিছে—কাল রাত্রে বাচ্চাটাকে শেয়ালে নিয়ে গিয়েছে । ওই—ওই—ওকি কিছুই ষে খেলে না। তখন মেজকর্তা আহার ছাড়িয়া উঠিয়া পড়িয়াছেন। অপরাহ্লে ঘুম হইতে উঠিয়া মেজকর্তা জলের গ্লাসটি লইয়া বাহিরে বারানায় আসিতেই দেখিলেন, হাসি-মুখে মেজগিল্পী ছেলেটিকে কোলে লইয়া ধাড়াইয়া আছেন। স্বামীকে দেখিবামাত্র তিনি বলিলেন—কতবার এলাম, তোমার ঘুম আর ভাঙে না । ভারী হবোধ ছেলে বাপু— কান্নার নামটি নাই। একবার নাও না কোলে— মেজকৰ্ত্তার আর মুখ ধোয়া হইল না ; অভ্যাস-মত দ্রুতপক্ষে তিনি নীচে নামিয়া গেলেন। মেজগিল্পী একটু স্নান হাসি হাসিলেন–কিন্তু দুঃখ বা অভিমান তিনি করিলেন না । রাত্রে মেজকর্তা বলিলেন—ওকে বিকে দিয়ে মানুষ করবে। মেজগিল্পী বলিলেন—তাই দোষ । শয্যায় গুইয়াও মেজকৰ্ত্তার ঘুম আসিল না—অসম্ভব অবাস্তব কল্পনায় তাহার মস্তিষ্ক পীড়িত হইতেছিল। তবুও তিনি নিদ্রার ভান করিয়া পড়িয়া রছিলেন পাছে মেজগিী জানিতে পারেন। তিনি কল্পনা করিতেছিলেন আগামী অমাবস্তা-ব্রাত্রির কথা । ভীমদৰ্শন সন্ন্যাসী—সম্মুখে যজ্ঞকুণ্ড—ছেলেট বিস্ময় বিস্কারিত নেত্রে সব দেখিতেছে । সঙ্গে সঙ্গে অঙ্গরের দৃশু ভাসির উঠে— মেজগিী খোকার জন্ত ধুলায় লুটাইয় পড়িয়া আছে। অকস্মাৎ মনে হয় ওই ছেলেটার পরলোকগত মায়ের কথা— তার আত্মা যদি আসিয়া বলে-দাও দাও ওগো আমার গন্ধান ফিরাইয়া দাও! সঙ্গে সঙ্গে তিনি বালিশের মধ্যে প্রবাসী ১\98ই, সজোরে মুখ গু'জিয়া দেন। বাহিরে তারস্বরে কুকুরীট কঁদিতেছিল। তিনি শিহরিয়া উঠেন—উঃ ! আবার ধীরে ধীরে মেজকর্তী মনকে দৃঢ় করেন। প্রভাতে উঠিয়া মেজকৰ্ত্তা দেখিলেন মেজগিল্পী কথন উঠিয়া গিয়াছেন—ওদিকের খাট শূন্ত । কিন্তু লক্ষ্য করিয়া দেখিলে বুঝিতে পারিতেন সে-শয্যা কেহ স্পর্শও করে নাই। 용률 홍를 疊 দিন-দশেক পর । সেদিন অমাবস্তা, রাত্রে থtঙয়া-দাওয়ার হাঙ্গামা খুব কম । মেজকর্তী অমাবস্তার উপবাস করেন, রায়ঞ্জী করে নিশিপালন । মেজকর্তা বাড়িতেও নাই। আজ কয়দিন হইতেই এক সন্ন্যাসী লইয়া মাতিয়া আছেন । সকালেই বাড়ি হইতে চলিয়া যান, ফেরেন দ্বিপ্রহরে—আবার খাওয়াদাওয়ার পর বাহির হন—গভীর রাত্রে ফিরিয়া আসেন, তাও বড় অপ্রকৃতিস্থ অবস্থায় । মেজকৰ্ত্তার সন্ন্যাণী-সেবা এমন অসাধারণ কিছু নয়—তন্ত্রমতে জপে তপে স্বরাপনিও তিনি করিয়া থাকেন। তাহা ছাড়া এখন স্বামীর অনুপস্থিতি মেজগিল্পীরও মন্দ লাগে না—খোকাকে লইয় স্বেচ্ছামত থেলা খেলিতে বাধা পড়ে না । সেদিন সন্ধ্যার পর দোতালার বারান্দায় উজ্জ্বল হারিকেনের আলে জালিয়া মেজগিল্পী থোকাকে কোলে লইয়া দুধ খাওয়াইতে খাওয়াইতে ছড়া গাহিতেছিলেন– . “তুমি পথে বসে ব’সে কাদছিলে— মা-মা ব’লে ডাকছিলে— ।” চিরঅনাদৃত অনাথ শিশু শাস্ত মুগ্ধ নেত্রে মেজগিরীর মুখের দিকে চাহিয়া ছিল, কি মোহ সে মুখে ছিল সে-ই জানে। भूझ भश्द्र धूडांद्र नक कब्रिब ब्राब चांनिद्रा लॅफ़िांहेण, মেজগিী মাথার কাপড়টা একটু টানিয়া দিলেন। ইেট হইয়া প্ৰণাম করিয়া রায় বলিল—পেনাম বেীক্ষ । মেজগিী বলিলেন–কিছু বলছ রাজী ? রায়জী ধীরে ধীরে বলিল-ই বেটা সাধু ত ভাল নয় মা, বাবুকে যে পাগল ক’রে দিলে গো । দিন-রাত মদ-মঙ্গ আর মদ । আজ আবার ব’লে পাঠিয়েছেন ফিরতে রাত হবে-দোর সব যেন খোলা থাকে। তা বলি বলে যাই বেীমাকে । আর কন্ধেটা সেক্তে রেখে যাই, তখন আবার