مسيOb\
- k,
!R·ು سمع بي." فائدة - - ፳ኻኺስ 龜 به این امر ، - * - * s o ... o.o.o. oëffisting}e ఙ কামাল থার সমাধি ও প্রাকার আওরংজীব বাদশাহ এই হিন্দু সাধুকে সিরাখু গামখানি নিষ্কর দান করিয়াছিলেন। এই সাধুর শিধাদের কারাতে ও সিরাথুতে আশ্রম আছে । বৰ্ত্তমান সেবীয়েতের নাম হনুমানদাস । হনুমানদাস বাবাজী এখন কারাতে নাই, সিরাথুতে আছেন। ফিরিবার পথে তাহার সহিত দেখা করিয়া আসিয়াছিলাম । সেকথা পরে বলিব । কারায় আরও দুইটি প্রসিদ্ধ মসজিদ আছে। একটি ভাঙ্কট মহল্লায়, অপরটি ইসমাইলপুর নামক মহল্লায়। প্রথমটি ১৬৪৬ খ্ৰীষ্টাব্দে এবং ইসমাইলপুরেরটি তৈয়ারি হইয়ffছল ১৫৯৫ খ্ৰীষ্টাব্দে । ঘুরিয়া ফিরিয়া দেখিতে দেখিতে বেলা কমিয়া আসিতেছিল । সাড়ে চারিটার সময় আমরা আমাদের গাড়ীর কাছে আসিলাম । সেখানে খাদিমের বাড়িতে একটা ভোজের আয়োজন চলিতেছিল। এক জন ভদ্রলোক বলিলেন—“এত সাহেব ! কবরের শহর ।--- হনুমানদাস বাবাজীর কাছে অনেক পুরাতন ছবি আছে দেখিয়া যাইবেন।” কথাটা শুনিয়া আমাদের খুব আনন্দ হইল। সকলেই স্থির করিলাম যে যাইবার সময় দেখিয়া যাইব । জয়চাঁদের দুর্গের মধ্যস্থিত মাটি খুড়িয়া অনেক ঘরের চিহ্ন, মূৰ্ত্তি, প্রস্তরস্তম্ভ, এমন কি খোদিত লিপিও পাওয়া গিয়াছিল এখন তাহা নানা স্থানে স্থানান্তরিত হইয়াছে । আমরা নদীর পড়ে—গাছের নীচে অনেক ছোট-বড় মূৰ্ত্তি, কাৰ্নিশের গায়ে খোদাই মূৰ্ত্তি দেখিয়ছিলাম । ইহার কতক মুক্তি এলাহাবাদ যাদুঘরে স্থানান্তরিত হইয়াছে। বাকী সব এখানে-সেখানে বিক্ষিপ্ত অবস্থায় পড়িয়া রহিয়াছে । আমরা জয়টাদের দুর্গের উপর হইতে গঙ্গার তীরে আর একটি দুর্গ দেখিতে পাইয়াছিলাম। দূরবীনের সাহায্যে মনে হইল উহার আয়তনও বড় কম নহে। স্থানীয় লোকেরাও তাহা বলিল । কারা হইতে উহা চারি ক্রোশ দূরে অবস্থিত। নৌকায় যাইতে হয়। আমাদের সেখানে যাওয়া হইল না । মাণিকচাঁদ কে ছিলেন জানি না, স্থানীয় জনপ্রবাদ, তিনি জয়চাঁদের ভাই ছিলেন । কারার বর্তমান অবস্থা অত্যন্ত শোচনীয়। লোকজন তেমন নাই। রেলপথ প্রস্তুত হইবার পুৰ্ব্বে কারণ বাণিজ্যপ্রধান স্থান ছিল । নদীর তীরে শত শত নৌকা বাধা থাকিত—নান দেশের ব্যবসায়ীরা বাণিজ্যসম্ভার লইয়। আসিত । এখন তাহার কিছুই নাই। এক সময়ে এখানে প্রচুর পরিমাণে কাগজ প্রস্তুত হইত। কিন্তু কাগজের কলের সঙ্গে সঙ্গে তাহাও লোপ পাইতে বসিয়াছে। এখানে এথন শুধু কম্বল তৈয়ারি হইয়া থাকে । কম্বলের ব্যবসায়ের