পাতা:প্রবাসী (পঞ্চত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৮২৯

আণথিন শিশুর দেশত্য هواقاه ‘মহাভারতই বটে, দীর্ঘ চারিপৃষ্ঠাব্যাপী সকরুণ আবেদন ! উচ্ছাসে, আবেগে ব্যথায় উম্বেল ! “প্রেয়শি ! আজ আমার কি আনন্দের দিন। জানি না কার মুখ দেখিয়া আজ প্রাতঙ্কালে শর্য্যা ত্যাগ করেছিলাম। কিরূপে ষে আমার সময় জাপিত হইতেছে, তাহ এই দিনহিন পত্রে কি করে বুঝাইব |- - - - - - 豪 導 豪 এই খুদ্রাদোপিখুদ্র, কি আপনার শ্রিচরণে উপস্থীত হইবার ভরষা করে । আপনি যে দয়া করে আমাকে শরন করিয়াছেন, তাহার জন্য সত্যিই আমার নিত্য করিতে ইচ্ছে হচ্ছে । 豪 肇 養 আপনার দাযামুদায শ্রি বিধুভূশন দ৷ ” পত্র হইতে মুখ না তুলিয়াই নিৰ্ম্মল সহানুভূতি প্রকাশ করিল, বাছ রে ! পরে পারুলের দিকে চাহিয়া স্বাভাবিক কণ্ঠে কহিল— আশ্রিত প্রতিপালিকার প্রেমলিপিখানি দাসাচুদাসের নিকট গেল কি ক’রে ? —অষ্টমানে, অমুমান কেন সত্যিই তাই, আমি তোমাকে চিঠিখানি লিখেছিলাম এবং সঙ্গে সঙ্গে দাসাচুদাসটিকেও ৷ মংলব ছিল ওর খানা পন্টুর মারফৎ পাঠিয়ে দেব। পণ্ট, ভুল ক'রে তোমার থানা নিয়ে গেছে, যার উত্তরে এই গদগদ নিবেদন । আর ওরখানায় দিব্যি তোমার ঠিকানা লিখে ডাকে দিয়েছি । —হঁ্য, সে নোটিস্থান আমি সকালেই পেয়েছি।•••ওকি, আমন করছ কেন ? পত্নীর যন্ত্ৰণাবিকৃত মুখের প্রতি চাহিয়৷ নিৰ্ম্মল ব্যস্ত হইয়া উঠিল । মুখে হাসি টানিয়া জানিতে আনিতে পারুল বলিল— কিছুই নয়, তুমি নীচে যাও, বিকে বলে মা’কে একবার ডেকে দিক্ । 鬍 馨 鬍 সকালবেলায় পারুলের পিতা বাড়িময় হাকাহঁাকি স্বরু করিয়াছেন—ওরে ও সনাতন, ব্যাটাকে কাজের সময় যদি পাওয়া যায় একটু, সনাতন রে, না, আমাকেই যেতে হ’ল দেখছি। গৃহিণী তাহার ভোলানাথ স্বামীকে চিনিতেন, ভাড়ার-ঘর হইতে বাহির হইয়া আসিয়া বলিলেন—কেন, কি দরকার কি তা’কে এখন ? —বাঃ, বেশ মানুষ তুমি যা হোক। তাইতেই বলি যেদিকৃটায় না চাইব, সেই দিকেই...জামাইবাবাজীকে একটা তার পাঠাতে হবে না ? কোন ভোরবেলায় আমি লিখে বসে রয়েছি, ব্যাটা ভুলেও যদি আমার স্বমুখে একবার. --তোমার কি ইসবুদ্ধি একেবারেই গেল, নিৰ্ম্মল কাল বিকেলেই এসেছে না ? সনাতন আসিয়া পড়িয়াছিল, হাসিতে হাসিতে বলিল— আর আমি যে সকাল থেকে তিনবার আপনাকে তামাক দিয়ে এসেছি বাবু, আর আপনি বলছেন কিনা আপনার স্বমুখেই আমি যাই নাই ? —যাম্বা, ব্যাট মিথ্যে কথার জাহাজ একটি জামাই এসেছেন কালকে, একবার তাকে আমার কাছে পাঠিয়ে দিয়েছিস্ ? -- কাল সন্ধ্যের সময় কা’র সঙ্গে গল্প করছিলেন ? --তাই ত রে, • আচ্ছ একবার তামাক দিবি চল,• • • ই্যা রে আমাদের থোকাবাবুকে দেখেছিস্ ? কেমন চেহারা হয়েছে বল দেখি ? ঠিক রাজপুত্তরের মত না ? – জামাইবাবুর কাছ থেকে আমরা ত মিষ্টি থাবার টাকা নেব ? বৃদ্ধ হুঙ্কার দিয়া উঠিলেন--খবরদার । বাবাজীর কাছে কেউ আবদার করতে যেয়ে না। টাকা ভারি সস্ত হয়েছে, না ? - গৃহিণী বাধা দিলেন—বা, তাই বলে ওর মিষ্টি থাবে না ? আলবাৎ খারে। খাব না বললেই হ’ল আর কি !... আয় আমার সঙ্গে কত মিষ্টি খেতে পারিস দেথব’থন । দশটা টাকা হ’লে হবে তোদের দু-জনের ? গৃহিণী হাসিতে হাসিতে নিজের কাজে মন দিলেন। বেলা তপন ন’টার কাছাকাছি । দরজায় কড়া নাড়িতেই र्मिा' शैक्लि–८क क्षु ?