পাতা:প্রবাসী (পঞ্চত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৯০১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অণশ্বিন আলোচনা S في سوu अश्र्ण ७षर cकान्फ्रैंकहे व वधéम कब्र पांदेरब ? [ जांभब्र अछब cनथांश्ठ প্রযত্ন করিয়াছি, কবিয়ের মিলম সম্পূর্ণ কাল্পনিক * ] এখন দেখা দরকার, এই শ্রেণীর পুধি কতটা নির্ভরযোগ্য। অধিকন্তু একের ত৷ স্বপরে জারোপের পৃঃান্তও বিরল নহে। অধুনাতন একখান চণ্ডীদাস নাটকের ৩ট নামও কৃকপ্রসাদের পুধিতে পাওয়া যাইতেছে शैभो९मा दोर्ुनैौम्न । শ্ৰীযোগেশচন্দ্র রায় বিদ্যানিধির মন্তব্য খ্ৰীযুত বসন্তরঞ্জন-রায় বিশ্বদবল্লভ তিনচারিটি বিবেচা তর্ক তুলেছেন। खाभि राशीनांथा ऍल्लेखन्न लिथहि । (১) "গ্ৰীকৃষ্ণকীৰ্ত্তন” নাম। তিনি বড়ুচণ্ডীদাসের গীতিকাব্যের পুর্থী আবিষ্কার করেন। বড় সে কাব্যের কি নাম রেখেছিলেন, জান৷ নাই, পুণীর গোড়ার ও আগার পাতা পাওয়া যায় নাই, কাব্যের মধ্যেও নাম নাই। পুণীর আবিষ্কত “শ্ৰীকৃষ্ণকীৰ্ত্তন” নাম রেখেছিলেন, এবং সে নামে ১৩২৩ সালে পুর্থী ছাপ হয়েছে। আমার মতে নামটি সার্থক হয় নাই। পুর্থীতে কৃষ্ণের গুণবর্ণন, মাহাত্ম্যকৗতন নাই, কৃষ্ণনাম কীতৰ্নও নাই। ১৩২৩ সালের পূর্বে বড়ুর পদ অজ্ঞাত ছিল। রায়-মহাশয় যাদের মন্তব্য তুলেছেন, তার আর এক চণ্ডীদাসের কতকগুল পদ পেয়েছিলেন, সে চণ্ডীদাস ঠাদের মস্তব্যের লক্ষ্য ছিল । সহজে বুঝি, অজ্ঞাত গ্রন্থের নামকরণ হতে পারে না । (২) বড়ু চণ্ডীদাসের জন্মশক । পুর্থীর বিবরণ ও কবির পরিচয় দিলে সম্পাদকের কতব্য সমাপ্ত হয় । তার পর, পাঠক ও সম্পাদক এক পাঠশালার পড়ুয়া হয়ে পড়েন। সম্পাদক সর্বজ্ঞ নহেন, কবির মতামতের জন্ত দায়ীও নহেন। আমি "চণ্ডীদাস-চরিত" পুর্থীর বিবরণ দিয়েছি। পুর্থী সংক্ষেপ করেছি। আমার কতব্য শেষ করেছি। "পর্যালোচন” অবগু আমার । এ সম্বন্ধে তর্ক থাকলে, এবং তর্কের হেতু থাকলে, আমি সমাধানে বত্ন করতে পারি । ছাতনীয় থেকে উদয়-সেন দিল্লীর বাত কেমনে পেলেন, এর উত্তর তিনিই দিতে পারতেন। তাকে জিজ্ঞাস্বার উপায় নাই। এখন র্যার যেমন ইচ্ছ, তিনি তেমন কল্পনা করতে পারেন, চণ্ডীদাসের জন্মশক মিথ্যাও বলতে পারেন। কিন্তু ব’লবার আগে বলবত্তর বিরোধী প্রমাণ দরকার হবে, বলতে হবে ১৩২৭ খিষ্টাব্দে চণ্ডীদাসের জন্ম হয় নাই। ( ৩ ) হামীর-উত্তর-রায় । “বাসলী-মহাক্সে" ১২৮৭ শকে ( ১৪৬৫ প্তি-জ) পদ্মলোচন শমী লিখেছিলেন, ছাতনার রাজা হামীর-উত্তর দেবীদাস ও চণ্ডীদাসকে বাসলীপূজার নিযুক্ত করেছিলেন। [ এখানে বতমান পুর্থীর বয়স নিয়ে তর্ক করব না, রাল্প-মহাশয়ের অনুমানও বিনা হেতুতে মানব না। ] চণ্ডীদাস-চরিতের মতে হামীর-উত্তর ১২৭৯ শকে (১৩৫৭ খি-জ ছিলেন। অর্থাৎ পদ্মলোচন শমীর প্রায় শত বৎসর পূর্বে ছিলেন। দুই মতে বিরোধ পাচ্ছি না। কিন্তু (১) ওমালী সাহেব “বাঁকুড়া গেজেটিয়রে লিখেছেন, ছাতনার বতর্মান রাজবংশের আদি রাজার নাম শংখ-রায় ছিল। তিনি ১৩২৫ শকে রাজ্যপ্রতিষ্ঠা করেন। डैांब्र cभोtजब्र बांब शंभैौब्र-ॐख्द्र-ब्रांङ्ग हिल ॥ १कथा नऊा ह'cण शांमैौद्रউত্তর প্রায় ১৩৭৬ শকে ( ১৪৫৩ খি-জ) ছিলেন। কিন্তু কথাটার প্রমাণ কি? যতদূর জানি, কিছুই না। বাকুড়ার এক কালেক্টর সাহেব ছাতনার রাজার কাছে বংশবৃত্তাভ চেয়েছিলেন, রাজার ইংরেজীনবিশ এক বৃত্তান্ত দিয়েছিলেন। সে ইংরেজী বৃত্তান্ত কালেক্টরি দপ্তয়ে আছে, আমি পড়েছি। আমি এই বৃত্তাও ধরে ছাতনায় যেয়ে গুনি, আদি

  • हब्रव्यनांष-गरवर्कन-cगषवांण, २ब्र छां★, श्रृं* ७-७२ ।।

ब्रांजांब्र नाम निश्लडूनोब्रॉब्रन। ७३ ब्रांबाब्र नंक पूंज पूंज शाब्रांन হয়েছি। কিন্তু শুনেছিলাম, পিতামহের নাম পৌত্র গ্রহণ করতেন। এর লিখিত প্রমাণও আছে। হয়ত নিঃশঙ্কুনারায়ণ শংখ-রায় হয়েছেন, এবং তিনিই প্রথম হামীর-উত্তর। ইংরেজী রিপোর্টের ১৩২৭ শক স্থানে ১৩২৫ খ্রিষ্টাজ পড়ুন, অন্ধকারে জালে ঢুকবে। (২) ছাতনার বাসলী আদি খানের প্রাচীরের ইটে ১৪৭৫ শক ( ১৫৫৩ খি-অ) লেখ৷ আছে । বাসলীর মন্দির পাথরের ছিল, এককালে বাইরের প্রাচীরও পাথরের ছিল। কারণ, ভিতরে ঢুকবার দুইটি দ্বারই পাথরের, এখনও দাড়িয়ে আছে। দেশে পাথরের অভাব ছিল না, রাজার প্রতাপের ও বাসলী-ভক্তির অভাব ছিল না। প্রাচীর গাথবার পাথর জুটে নাই ? সে যাহাই হ’ক, ১৪৭৫ শকে বাইরের প্রাচীর গাথা হয়েছিল । প্রাচীরের কাল হ’তে মন্দির-প্রতিষ্ঠার কাল, প্রতিষ্ঠাতা রাজার কাল-অনুমান সিদ্ধ হয় না । (খ) কোন কোন ইটে শক ব্যতীত "ছাতনা নগরেশ* লেখা আছে, কোন কোন ইটে রাজার নাম লেখা আছে। সে নাম "উত্তর রায়” স্পষ্ট, “হাবীর উত্তর রায়”ও স্পষ্ট। কিন্তু এই নামের পূর্বে কি লেখা আছে, পড়তে পারা যায় না। ধরি, নামটি হামীরউত্তর-রায় । তা হলে কি হামীর-উত্তর-রায় . ১৪৭৫ শকে ছিলেন ? এখানে ওমালী সাহেব থই পাবেন না, পদ্মলোচন ও উদয়-সেনও পাবেন না । বাসলীর দে-ঘরিয়াদের পুরুষগণন ও রাজবংশলত মিথ্যা হয়ে যাবে। এই সব বিসম্বাদ ঘুচাবার এক উপার অাছে। যে রাজা মন্দিরপ্রতিষ্ঠা করেছিলেন, ইটে তার নাম স্থত হয়েছে , আর, ১৪৭৫ শকে মন্দির সংস্কৃত ও বহিঃপ্রাচীর নির্মিত হয়েছে। বই-এর মলাটে গ্রন্থকারের নাম লেখা থাকে, নীচে শক ব! সাল লেখা থাকে । সে শকে বা সালে গ্রন্থের উৎপত্তি, কেহ এ অর্থ করেন না । [সাহিত্যপরিষদে জীযুত অমূল্যচরণ বিদ্যাভূষণ অামাকে বলেছিলেন, তার কাছে ছাতলার রাজবংশলত আছে। তিনি সেটা প্রকাশ করলে বড় ভাল হয় ।] (৪) চণ্ডীদাসের পিতামাতার নাম। রায়-মহাশয় ৮ব্রজসুন্দর সান্তাল রচিত "চণ্ডীদাস-চরিতে"র উল্লেখ করেছেন। আমি বইখান। পাই নি। তাতে নাকি আছে, সাষ্ঠীল মহাশয় ১৩৭৩ শকে লিখিত এক পুণীতে পেয়েছিলেন, চণ্ডীদাসের পিতার নাম ভবানীচরণ, মাতার নাম ভৈরবীন্বন্দরী। সে পুর্থী ন পেলে ঐ শকে বিশ্বাস করতে পারি না। “কৃষ্ণকীৰ্ত্তনে”র ভূমিকায় রায়-মহাশয়ও এই সংবাদ অশ্রদ্ধ করেছেন। কিন্তু দেখছি, "চণ্ডীদাস-চরিতে"ও প্রকারাস্তরে ভবানী ও ভৈরবী নাম আছে। কবি লিখেছেন, পার্বতীচরণের বংশে দ্বিতীয় চণ্ডীদাসের জন্ম হবে। তার স্ত্রীর নাম কমলকুমারী। নামুরে পাৰ্ব্বতীচরণ সংসারবিরাগী হয়ে চণ্ডীদাসের সহিত পাণ্ডুআয় গেলেন, যুবতী স্ত্রী মনের দুঃথে লুকিয়ে ভৈরবী-বেশে সেখানে উপনীত হলেন । এই তৈৰী ত্ৰিশূল হন্তে ওসমানের সৈন্তের সহিত যুদ্ধ করেছিলেন । [ আমি পাণ্ডুলার অনেক কথা বাদ দিয়েছি। ] উপাখ্যানের ধারাই এই এক স্বত নানা রঙ্গে নানাজনের মুখ দিয়ে যেরয়। কিন্তু ভবানী-ভৈরবী কিংবা পার্বতী-ভৈরবী ১৩৭৩ শকে আবিভূত হতে পারেন নি। কারণ দ্বিতীয় চণ্ডীদাসের ভাষা দুই শত বৎসরের সেদিকের নয়। যখন উদর-সেন লিখেছিলেন, তখনও লোকে মনে রেখেছিল, দ্বিতীয় চণ্ডীদাসের বা হাতে ৬টি আঙ্গুল ছিল। আমি "কৃষ্ণকীৰ্ত্তন আশ্রয় করে "চণ্ডীদাস" নামে এক নাতিবিস্তৃত প্রবন্ধ সাহিত্য-পরিষদে পড়েছিলাম। প্রবন্ধটি এই বৎসরের পরিষৎ-পত্রিকার ১ম সংখ্যায় ছাপা হয়েছে। শব্দার্থ ২য় সংখ্যার ছাপা হচ্ছে। সে প্রবন্ধে চণ্ডীদাস সম্বন্ধে যাবতীয়" প্রশ্নের উত্তর খুজেছি। "সঠিক" পেয়েছি কি না, স্বৰীগণ বিচার করবেন। তাতে