পাতা:প্রবাসী (পঞ্চত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৯৭৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্রবাসী sess প্রথম শ্রেণী Ge বে-সরকারী ব্যক্তিদের দ্বারা স্থাপিত প্রাইভেট বিদ্যালয়ে रिङ्गैौ॥ , to পাঠাইতে আইনত বাধ্য। क्लउँौब्र , ‘ඌෂ জাপানে ১৯৩২ সালে ৬ হইতে ১৪ বৎসরের ছেলেমেছে চতুর্থ , Woe ছিল ১,৫৩,৯২,৭৯৪ জন। তার মধ্যে ১,৭৩,৪৪,৬৪২ জন সমগ্র বজের সব কেন্দ্রীয় ও শাখা পাঠশালার মোট ছাত্রসংখ্যা এইরূপ ধরা হইয়াছে। প্রথম শ্রেণী दिउँौब्र , তৃতীয় ,, চতুর্থ po ইহাতে ত মনে হইতেছে, প্রথম শ্রেণীতে যত ছেলেমেয়ে পড়িবে, দ্বিতীয়তে তার চেয়ে কম, তৃতীয়তে দ্বিতীয়ের অর্ভেৰু, এবং চতুৰ্থতে তৃতীয়ের সমান। তাহ হইলে, বাহারা প্রথম শ্রেণীতে ভৰ্ত্তি হইল, তাহদের সকলকে কি চতুর্থ শ্রেণী পৰ্য্যস্ত পড়িতে বাধ্য করা হইবে না, বা বাধ্য করিতে পারা ধাইবে না ? না, স্থানাভাবেই তাহারা সবাই পড়িতে পরিবে না ? প্রথম শ্রেণীতে যদি ১৩৪৪••• পড়ে ও চতুর্থে কেবল ৪৮e •••, তাহা হইলে, সরকার স্বাহাঁকে অপচয় বলেন, সেই খুব ওয়েটেজ, বা অপচয় হইবে না কি ? ভিন্ন ভিন্ন প্রদেশে বিদ্যালয়ের সংখ্যা এরূপ তর্ক শুনিতে পাওয়া যায়, যে, অমুক প্রদেশে বিদ্যালয়সংখ্যা এত, বঙ্গে এত বেণী কেন ? এরূপ তর্কের আলোচনার সময় মনে রাখিতে হইবে, ভারতবর্ষের কোন প্রদেশেই যথেষ্ট শিক্ষাবিস্তার ও শিক্ষোন্নতি হয় নাই। স্বতরাং যদি বঙ্গে কোন রকমের বিদ্যালয় অন্ত কোন প্রদেশের চেয়ে সংখ্যায় বেশীই হয়, তাহাও জনাবগুক নহে। প্রকৃত বিবেচ্য প্রশ্ন হইতেছে, এই, ধে, শিক্ষা পাইবার বয়সের ছেলেমেয়েরা সবাই শিক্ষা পাইতেছে কিনা, ন-পাইলে শতকরা কত পাইতেছে না ? জাপানের নিয়ম লউল। সেখানে সব স্বাভাবিক-দেহ-মন-বিশিষ্ট ( "normal” ) sহইতে ১৪ বৎসরের ছেলেমেয়েকে বিদ্যালয়ে ঘাইবার বয়সের বালকবালিকা মনে করা হয়, এবং তাহাদের পিতামাতা বা অন্ত অভিভাবক তাহাদিগকে সরকারী প্রাথমিক ক্যিালয় বা শহর ও গ্রামের কর্তৃপক্ষ কর্তৃক স্থাপিত বিদ্যালয়, বা 3 \o88е е в 29 в а е е &bre e • е 8b, а е в е অর্থাৎ শতকরা ৯৯'৫৪ জন বিদ্যালয়ে ঘাইত। তাহার আগেকার ৫ বৎসরে যাইত শতকরা ৯৯৫১, ৯৯৪৮, ээ.84, ээ,8s, ө ээ"в8 gя | - ভারতবর্ষের ভিন্ন ভিন্ন প্রদেশের বিদ্যালয়সংখ্যা তুলন। করিবার সময় আরও মনে রাখিতে হইবে, যে, বাংলা দেশের লোকসংখ্যা সব চেয়ে বেশ, এখানকার গ্রামের সংখ্যা সব চেয়ে বেশী, লোকসংখ্যার অনুপাতে শহরের সংখ্যা কম, এবং এই প্রদেশে মোটের উপর পাকা রাস্তার জন্ত খরচ কম করা হয় বলিয়া এখানে এক এক মাইল রাস্ত যতবেশী লোককে ব্যবহার করিতে হয়, অন্য অনেক প্রদেশে তাহা করিতে হয় না। কেন এই সব বিষয় বিবেচনা করিতে হইবে বলিতেছি । লোকসংখ্যা বেশী হইলে ছেলেমেয়ের সংখ্যাও বেশী হয়, স্বতরাং তাঁহাদের জন্ত বিদ্যালয় চাই বেশী। প্রদেশ শহরপ্রধান না হইয়া গ্রামপ্রধান হইলে অপেক্ষাকৃত অধিকসংখ্যক বিদ্যালয় এই জন্ত জাবগুক হয়, যে, শহরে অল্প এক-একটু জায়গায় অনেক লোক ঘেযাঘেষি করিয়া থাকায় এক-একটি বিদ্যালয়ের দ্বারা যত লোকের কাজ চলে, ছড়া গ্রামঅঞ্চলে এক-একটি বিদ্যালয়ের দ্বারা তত লোকের কাজ চলে না । লোকসংখ্যার অনুপাতে পাকা রাস্ত কম থাকার এবং পাকা রাস্তার জষ্ঠ কম খরচ হওয়ার মানে এই, যে, লোকের চলাচল বা যাতায়াতের স্থবিধা কম ; স্বতরাং যাতায়াতের কম-সুবিধাবিশিষ্ট প্রদেশে বালকবালিকার যাতায়াতের অধিক-স্থবিধাবিশিষ্ট প্রদেশের ছেলেমেয়েদের মত কিছু দূরবর্তী বিদ্যালয়ে যাইতে পারে না, অতএব তাহাদের জন্ত বেশী বিদ্যালয় আবগুক হয়। এখন আমরা বঙ্গের সহিত এই সব বিবেচ্য বিষয়ে কোন কোন প্রদেশের তুলনা করিব। তুলনার বৎসর ১৯৩২। প্রদেশ লোকসংখ্যা প্রাথমিক বিদ্যালয়-সংখ্যা बोरल? ఆ & ఆ 938 ఆ ఉని ఆ3:ఆు 8ፅፃፅ• : •ፃ १२७१8 ఇa&ate a 39br電〉 মাত্ৰাঞ্জ ৰোম্বাই