- প্রবাসী—ভাদ্র, ১৩২২
- グいノーヘ ^ヘヘヘヘへ/へヘヘヘーハ
XᏬᎹᏬ SMSMS SMSMSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSS [ ১৫শ ভাগ, ১ম খণ্ড ヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘへヘヘヘヘヘ」 o o ம் Shankha:l)wip নীল নদীর উৎপত্তিস্থানের হিন্ধু মানচিত্র। % | ৫ম সংখ্যা ] ーヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘー、ヘーS AAAA S S S S --- দ্বারা তাহার প্রাচীশ ভূগোল আলোচনার অনেকট সুবিধা হইয়াছিল। উদাহরণ-স্বরূপ তাহার প্রবন্ধ হইভে ভূগোল সম্বন্ধে তৎকাল-প্রচলিত দুই-একটি কথা উদ্ধত হইল। উইলফোর্ড লিখিতেছেন– “ “আমি নিশ্চিতরূপে জানিয়াছি যে আজও হিন্দুদিগের মধ্যে কেহ কেহ কুশৰীপমধ্যে অবস্থিত দুইটি জ্বালামুখী দেখিতে গিয়া থাকেন। প্রথন জালামুখী টাইগ্রীস নদীর নিকট এবং দ্বিতীয়টি বাকুর নিকট অবস্থিত। তাহীদের অধিষ্ঠাত্রী দেবীর নাম অনায়াস । ইবো এই দেবীর নাম উল্লেখ করিয়া গিয়াছেন। শুনা যায় কৈানও যোগী একদল তীর্ণ DBB BBBBD DDDD DDBBD SDBB BBB BBB পাকেন যে পূৰ্ব্বকালে ভারতবর্গ ও পাশ্চাত্যদেশের মধ্যে লোকের যথেষ্ট গতিবিধি ছিল ।” হিন্দু ভৌগোলিকের মতে পৃথিবীর স্বমেরু ও কুমের নামক দুই প্রধান বিভাগ। সুমের বর্তমান সমরথও ৷ ইহ। আবার নানা দ্বীপ ও উপদ্বীপে বিভক্ত। পুরাতন ভূগোলে দেশের বিবরণের মধ্যে নদী হ্রদ পৰ্ব্বতাদির নাম এবং জল বায়ু ও ফল ফুল সম্বন্ধে সংক্ষিপ্ত কপী লিখিত আছে । এইসকল বিষয়ের আলোচনা করিয়! উইলফোর্ড বলেন নানাপ্রকার প্রমাণ ও পুরাণোক্ত বিবরণের সাহায্যে আমরা এই সিদ্ধান্তে উপনীত হই যে "কুশদ্বীপ" নীলনদীর মোহান এবং ভূমধ্যসাগরের পূৰ্ব্বণীমা হইতে ভারতবর্ষের প্রান্তস্থিত সিরহিন্দ পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল। আবার হিন্দুর যে-স্থানকে কুশদ্বীপের প্রান্তভাগ বলিয় অভিহিত করিতেন সেই স্থানের বর্ণনা পাঠ করিয়া উইলফোর্ড বৰ্ত্তমান আবিসিনিয় ও ইথিওপিয়াই সেই স্থান বলিয়া নির্দেশ করিয়াছেন। তৎপরে পুরাণ হইতে নীলনদীর নিম্নোক্তপ্রকার বর্ণন সংগৃহীত হইয়াছে।—পবিত্রসলিল কালী বা কৃষ্ণানদী ( অথবা নীল ) অমর হ্রদ श्रेष्ठ प्ल९%म्न ठूद्देग्राप्झ। यहे स्रप्रश्न कुल श्रछअंद्र ७ भौठायु %प्ठद्र মধ্যবৰ্ত্তী শৰ্ম্মস্থান নামক দেশে অবস্থিত । অজগর ও শীতাস্ত সোমগিরি নামক পৰ্ব্বতের অংশ। সোমগিরির চতুষ্পার্শস্থ স্থানকে চন্দ্রস্থান (আধুনিক Moon-land) বলে। কৃষ্ণানদী বৰ্ব্বরদেশের মধ্যদিয় প্রবাহিত হইয়া তপসারণে প্রবেশ করিতেছে এবং তৎপরে কুশদ্বীপস্থ মিশ্রদেশের মধ্য দিয়া শঙ্খ-অন্ধি বা শঙ্খসাগরে পতিত হইতেছে।" এক্ষণে পুরাণোক্ত এই বর্ণন যে প্রকৃত নীলনদীরই তাহ প্রমাণের সাহায্যে দেখান যাইতেছে।– ১। কালী বা কৃষ্ণ এবং নীলনদী একই । কারণ শৈবরত্নাকর নামক গ্রন্থের একটি গল্পে বৰ্ব্বরদেশ মিশ্রদেশ ও অৰ্ব্বস্থান (আরব ) প্রভৃতির সহিত নীল নদীর নামোল্লেখ আছে। কালী বা কৃষ্ণ বৰ্ব্বরদেশ ও মিশ্রদেশ দিয়। প্রবাহিত। স্বতরাং কৃষ্ণ বা নীল একই নদী । ২। ভাষাতত্ত্বধিং পণ্ডিতেরা বলেন যে “মিশ্র" ইজিপ্টেরই বহু পুরাতন নাম। মিশ্রদেশে প্রস্তুত মিষ্টারের নাম মিত্র বা মিছা , এবং মিশ্র দেশের আধুনিক নাম মিশর। ইজিপ্টদেশের লেখমালা হইতে জানিতে পারা যায়। যে ঐ দেশেরই এক সম্প্রদায় লোক বৰ্ব্বর নামে অভিহিত হইত। সেই দেশকে এথনে বর্বর বলে। "কুশ" আবিসিনিয়ার প্রাচীন নাম। সুতরাং বর্ধমান ভূগোলের ইজিপ্ট দিয়া প্রবাহিত নীলনদী এবং পুরাতন ভূগোলের মিশ্র ও বর্বরদেশ দিয়া প্রবাহিত কৃষ্ণ ল। নীল একই নদী। ভাষাতত্ত্বের প্রমাণের দ্বার উইলফোর্ডের কথার যাথার্থ প্রমাণিত হয়।. ৩ । পুরাণ ঐসকল দেশের লোককে "কুটিলকেশ" "ামমূখ" করে বলিয়া বর্ণনা করিয়াছেন। বল বাহুল্য যে এইরূপ আকৃতির লোকই এখনও ঐ দেশে বাস করে । আবিসিনিয়ার লোকের পরবর্তী কালে হাবলী বলিয়। পরিচিত হইয়াছিল। ১৮৬২ - স্পিক নীলনদের উৎপত্তিস্থান পুনরাবিষ্কার করেন । পঞ্চশস্ত—দুর্ভিক্ষের খাদ্য করাতগুড়া SJSSJSSJSSJSSAAAAAAS L. *
৬৫৭ ৷ SJSASAS A S A S A S A S A SMSMSMS SS - ম্পিকের আবিষ্কারের বিবরণ হইতেই আমরা উইলফোর্ডের কথা । সৰ্ব্বশ্রেষ্ঠ প্রমাণ প্রাপ্ত হই। শুদ্ধ তাহাই নহে, কেবলমাত্র হিন্দুৰাই যে নীলনদীর উৎপত্তিস্থান আবিষ্কার করিতে সমর্থ হইয়াছিলেন স্পিকের কথায় তাহীও স্পষ্টরূপে প্রমাণিত হয় । ৪। উৎপত্তিস্থান হইতে আরম্ভ করির শখসাগরসঙ্গম ( Medi: , terranean sea) পৰ্য্যন্ত সমস্ত দেশের নীলনদীর পুরাণে যেরূপ বর্ণনা আছে উইলফোর্ড নিজপ্রবন্ধে তাহ উদ্ধত করিয়াছেন এবং সেই বর্ণনার ॐग्न निॐद्र कब्रिग्र लिनिनौलनन्नैौद्र ७ ठन्निकर्षैश् ८भt*द्र भकश्रानि মানচিত্র প্রস্তুত করিয়াছিলেন। নদীর এই বিস্তৃত বিবরণ ও মানচিত্র. খানি ১৮৬• খু: স্পিকের নিজের निकई हिन। এ সম্বন্ধে তিনি । বলেন- - - “àzsää 3 Gstaffo ( Mountains of the Moon) মানচিত্র-সম্বলিত একটি প্রবন্ধ আমি কর্ণেল রিগবির নিকট প্রাপ্ত হই হিন্দুদিগের পুরাণ হইতে তথ্য সংগ্ৰহ করিয়া লেফটেন্ধান্ট উইলফে এই প্রবন্ধটি রচনা করিয়াছিলেন। হিন্দুরাই নীলনদীর উৎপ श्रमत्र-नाम अडिश्ऊि कब्रिग्राझिरजन। छिद्रप्लेब्रिग्र निग्नl५॥ উত্তরপূর্বদিক দেশ আজও অমর নামেই অভিহিত হয়।" . . উইলফোর্ডের বিবরণ স্বনুসারে স্পিক সোমগিরির (আধুনিক । *rai, atq \iountains of the Moon ) fr** $*fr* ër একটি হ্রদের অমুসন্ধান ও আবিষ্কার করিয়াছিলেন। নীলনদী ঐ ক্লদ । श्ठ छ२भन्न श्ग्रारश्। लिक ये यमद्र इन श्राविकांद्र कब्रिग्न थभद्र হইয়াছেন। তিনি ঐ দূের নাম মহারাণী ভিক্টোরিয়ার নামে ভিক্টোরিয়া । निग्रा४ ब्राविग्राहिएलन, डीवर ये झून यथन नूठन श्राविशद्ररकद्र প্রদত্ত আধুনিক নামেই সমধিক পরিচিত হইতেছে। ঐ দেৱ । সন্নিকটস্থ স্থান কিন্তু আজিও হিন্দুদের প্রদত্ত অমর নামেই অভিহিত । [[मस्त « হয়। তথাকার অধিবাসীবৃন্ আজও সোমগিরিকে দেশীয় ভাষায় সোমগিরি নামেই অভিহিত করিয়া থাকে। এনসাইক্লোপিডিয়া ব্রিটানিকাতে নীলনদী সম্বন্ধে যে ব্যক্তি প্ৰবৰ । লিথিয়াছেন তিনি লিথিয়াছেন যে "নীল" নাম কোথা হইতে আসিল - তাহ জানা যায় না। গ্রীক ও লাটিন ভাষা হাতড়াইয়া তিনি কোনো হদিস ঠান্থর করিতে পারেন নাই। কিন্তু নীলনদী সম্বন্ধে হিন্দুর পুরাণোক্ত বিবরণ পাঠ করিলে তিনি বহুদিন পূৰ্ব্বে এই বিষয়ের । সুমীমাংসা করিতে পারিতেন। আরব ভূগোলবেত্ত আসসাঘানী কিৰ । নীলনীর নাম যে হিন্দুভাষ হইতে আগত তাহা বহু পূৰ্ব্বে রিয়া লিখিয়া গিয়াছেন। - -o- o - দুর্ভিক্ষের খাদ্য করাতগুড়া— । জাৰ্ম্মান জাতি দূরদৃষ্ট ও নুতন-তত্ত্ব আবিষ্কারের জন্ত প্রসিদ্ধ। । জাৰ্ম্মান প্রিভি-কাউন্সিলার অধ্যাপক হাবেরলান্ট থ্যাতনাম উদ্ভিদ- - বিজ্ঞানবিদ, তিনি উদ্ভিদ-দেহতত্ত্ব সম্বন্ধে বহু আবিষ্কারের জন্ত বিখ্যাত। তিনি বলেন যে গৃহপালিত যেসব পশুকে শস্ত দান খাওয়াইতে হয়, তাহাঙ্গের ঘাস খড় সানির সঙ্গে গাছের বাকলের ঠিক নীচের কাঠের গুড়া মিশাইয়া দিলে পশুর পুষ্টর বাঘাত হয় না, অধিকৰ পশুর দানার শষ্ঠগুলি বাচাইয়া মামুষের খোৱাকে লাগাইতে পারা যায়। মামুষেও স্বচ্ছনে এই “কাঠের আট খাইতে পারে। যেসমস্ত গাছের বৎসর বৎসর পুরাতন পাতা ঝরিয়৷ {ग्नब्र । । কাঠে মামুষের পুষ্টকারক পদার্থ থাকে। বিশেষত শীতকালে - গাছের কাঠে চিনি তেল ও শ্বেতসার পদার্থ বেশী রকম জমে। এবং । বসপ্তকালে সেই সমস্ত পদার্থ নূতন পাতা ও ফুল গঙ্গাইরা তুলিতে খরচ -
