পাতা:প্রবাসী (পঞ্চবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৩৩৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৩১২ न । हाम्रथांशांश ब्रांछशांनौष्ठ ॐांझांद्र दह शैर्डि बिग्नांबशन ब्रश्छिांtछ। निचाभवांशश्रद्रब्र शमूत्र “कांगदूनांश প্যালেস” নবাব ফকুরু-উল-মূলকের শৈলবাস চারমিনারের নবী এবং মুলী নদীর উপর প্রশস্ত সেতু তাহার অন্যতম। তিনি যখন এঞ্জিনীয়রিং কলেজের প্রিন্সিপাল ছিলেন, তখন একবার সেকেন্দ্রাবাদের "হোসেন সাগরের" বাধ ভাঙ্গিয়া যায়। সে জল কেহ অ’ট কাইতে না পারায় স্থহু শব্দে জল জাসিয়া সমস্ত ভাসাইয়া দিবার উপক্রম করে। চীফ এঞ্জিনীয়র পামার সাহেবও ইতিকৰ্ত্তব্যত৷ স্থির করিতে না পারিয়া রাত্রিকালেই সার সালারজঙ্গকে লইয়া মধুবাবুর বাটতে ছুটিয়া আসেন এবং তাহাকে সঙ্গে করিয়া ভগ্নবাধের নিকট লইয়া যান। তখন জলের প্রবাহু যেরূপ প্রবল ছিল, তাহাতে আর কয়েক ঘণ্টার মধ্যে সেকেন্দ্রাবাদ প্রবাসী—পৌষ, ১৩e২ [ २८ल छां★, २ग्न थ७ ডুবিবার সম্ভাবনা দেখিয়া মধুসূদন-বাবুর ব্যবস্থায় তৎক্ষণাৎ বড়-বড় পাথরে বালি ও খড় বাধিয়া ভগ্ন বঁাধের মুখে নিঃক্ষিপ্ত হইতে থাকে। ক্রমাগত তিনঘণ্টা কাল এইরূপ প্রস্তর নিঃক্ষেপের পর জলের প্রবাহপথ সম্পূর্ণ রুদ্ধ হইয়া যায়। এই আকস্মিক দুর্ঘটনায় মধুসূদন বাবুর প্রত্যুৎপন্নমতিত্বে জনসাধারণের ধনপ্রাণ রক্ষা হওয়ায় নগরবাসী সকলেরই মুখে তাহার প্রশংসা কৃতজ্ঞতার সহিত ধ্বনিত হইয়াছিল ও র্তাহার যশ অধিকতর বিস্তার লাভ করিয়াছিল । তাহার হায়দ্রাবাদ ত্যাগ করিবার পর ১৯১৭ খৃষ্টাব্দে যখন মুস্ত্রী নদীর বস্তায় হায়ত্রাবাদ সহর ডুবিয়া যায়, তখন তথাকার অধিবাসীবৃন্দ আক্ষেপ করিতেকরিতে বলিয়াছিল,—“আজ মধু-বাৰু থাকিলে আমদিগকে এমন বিপদগ্রস্ত হইতে হুইত না ।" সন্ধ্যামায়া ৰিজন প্রান্তর-পরে সন্ধ্যা নামে একাকিনী তারাসাঁথি-শিরে সকলি যেতেছে মিশে অবসর তজ্জামুগ্ধ অনন্ত তিমিরে— দূর পশ্চিমের কোণে চন্দ্রমার ক্ষীণ রশ্মি কঁাপিছে গগনে १ब्रनौ चेषिांब्रभौ भब्रिनून नौब्रवठा गरुण फूवप्नযেন মায়াপাশে ধরা রহিয়াছে বাধা পড়ি’ আপন ইচ্ছাম যেন দূরাগত কোন অন্তরের ক্ষীণ বাণী কি কহে হিয়াঃ , সেই নীরবতা-মাঝে সে মায়াৰী অন্ধকারে কে গাহিল গান? নিমেষে সে অবসাদ ধরণী ত্যজিয়া গেল—জাগিল পরাণ ! দেখিছু জাকাশে চাহি–পূর্ণচন্দ্র ধীরে-ধীরে উঠে উৰ্দ্ধাকাশে শুনিস্থ শ্রবণপাতি:—সকলভুলানো গীতি কঁাপিছে বাতাসে। কে রচিল কুর দিয়া মায়ার প্রাসাদ নব মণি-আভরণ – মায়ার তুলিকাপাত জাধারের বিভীষিকা করিল হরণ। সেদিন সন্ধ্যার বেলা দিবস যখন আসে হ'য়ে অবসান, ধরিত্রী দিনের শেষে স্বাধায়-রজনী-তটে শেষ ক্লান্ত গান অবষয়-কণ্ঠে গেয়ে ডুবিয়া যেতেছে ধীরে তিমির-ত্তপ্রায় বিমান অক্ষুটালোকে দূরদিগন্তের সীমা দেখা নাহি যায়,— १िभूष निषैौष नांtभ, नैौब्रवड sाब्रिशिएक छूबन छब्रिड्रा, বাক্য নাহি, গান নাহি দিনাঙ্কের শেষ আলোক্ষেতেছে সরিয়া। অপূৰ্ব্ব মায়ার জালে ধরণী ছাইয় গেল, ছাপিল আকাশ, তরঙ্গে-তরঙ্গে আসি ধরণী ফেলিবে গ্রাসি' স্বরের আভাস! ক্ষীণ চআমার করে, নীরব গগন-মাঝে নিশীথ-প্রান্তরে— बूब श्tङकौनश्द्र कैनि'-कैनि'छांगि'-डॉनि' भनिण चखtब्र! দূর হতে যেগুনেছে সিন্ধুর উচ্ছ্বাসগীত–ভুলেছে কি জার? करब्रtइ ॐमषाम्नेन बौवप्नब्र cतष निन ब्रश्छब्र बांब्र-“? কি গান গাহিতেছিল নাহি জানি--নাহি চাহি তাহা জানিবারে কি কথা কহিতেছিল—বাতাসে মিলায়েগেল পরাণের দ্বারে । শুধু তা'র স্বরখানি অধ্যক্ত পরাণময় করিল আঘাত, নিশীথের মৌনমাম্বাপশিল পরাণে আসি আজি তা’র সাখ ; কি দুখে গাহিতেছিল এমন করুণ স্বরে এমন নিশীথে প্রান্তর ভাসায়ে দিবে, গগন ছাপায়ে দিবে সকরুণ গীতে। যেদনার সে সঙ্গীতে পরাণ ভরিয়া মোর কত কথা জাগে ; আধন্থখ আধন্থখ—জাধেক বিস্ময়মেশা ঘোর চোখে লাগে। গেয়ে-গেয়ে ক্লান্ত স্বর অবসর ডুবে গেল সমাপ্তির মাঝে, নীরব বিস্ময়ে ডুৰে প্রেমমন্ত্রবিমোহিত ধরণী বিরাজে। কি ভাবিছ,—কি হেরিস্ক,-কি যেন করিন্থ স্থির, নাহি আার মনে= জাগিয়া আছিছু কিবা ডুবেছিন্থ বিশ্বতির জাগ্রত স্বপনে। হুমায়ুন কবির