পাতা:প্রবাসী (পঞ্চবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৩৫৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৩য় সংখ্যা ] করা চলে না। তাহার কারণ, কাব্যরচনাকালে মানুষটি यांद्र cगई-भांशष नाहे, ठर्थन ७कई बूशखद्र cफ़उनांब्र আবেশে প্রাণের অবাধ ফুৰ্বি, কল্পনার দিব্যোন্মাদ ঘটে। रुदि उशन भश्शबौवप्नब्र गांशांब्र१ रष्ठद्र झहेरङ ७काँ फेईडद्र खरब खेटैिश शांन ? এই mood বা ভাবাবস্থাই কাব্যের জননী। কাব্যস্থটিতে কবির যে আত্মবিকাশ বা আত্মপ্রসার হয়, তাহাতে কোনওরূপ চরিত্রলক্ষণ থাকে না। চরিত্র কি ?—মানুষের সাধ ও সাধ্যের বিষমতায়, আহুকুল বা প্রতিকূল প্রতিবেশের প্রভাবে, তাহার ইচ্ছা! শক্তি নিরঙ্কর যে কৰ্ম্ম রূপ ধারণ করিতেছে তাহারই একটি বিশিষ্ট ও ব্যক্তিগত আকারকে আমরা চরিত্র বলিয়া থাকি। কবি যখন কাব্যরচনায় ব্যাপৃত, যখন তাহার ঐ mood উপস্থিত হয়, তখন তাহার জীবন এই কৰ্ম্মবন্ধন হইতে মুক্তিলাভ করে, লৌকিকতায় সৰ্ব্বসংস্কার ঘুচিয়া যায়, ক্ষুদ্র ব্যক্তি-জীবন একটি মহত্তর সত্তায় ডুবিয়া शांश्-ङ१न उँोशंव्र नक्छन्न द घिरु शाङ श्ध्र । ७३ অবস্থায় মাস্থ্য যেন স্বমহিমায়ু বিরাজ করে। এই উল্লাসের অবস্থায় মানুষেব “অহং’টি আর থাকে না। এই অহংজ্ঞানই সৰ্ব্বপ্রকার অশক্তি ও অজ্ঞানের মূল। ইহারই ফলে মন্থযের সাধন ও সিদ্ধি, জ্ঞান ও প্রবৃত্তির নিত্য বিরোধ ঘটে, এবং সারাজীবন ধরিয়া তাহাকে আত্মসংগ্রাম করিতে হয়। তাহার ইচ্ছাশক্তি, জগৎ ব্যাপারের প্রতিপদে বিস্থিত হইয়া ঘূর্ণাম্রোতে বহিয়া চলে, এবং তাহার মুক্ত শুদ্ধ অপাপবিদ্ধ আত্মাকে পীড়িত করিয়া, তাহার উপর ক্ষুত্র ব্যক্তিত্বের বা সঙ্কীর্ণ চরিত্র-বুদ্ধির আরোপ করে। কাব্যস্তষ্টিকালে এই অহং-মুক্তি ঘটে বলিয়াই কবির সম্বন্ধে কোনও চরিত্রবিচার খাটে না । বাস্তব জীবনে কবির কৰ্ম্মবৃত্তি সাধারণ মানুষের মতই অবস্থা ও চরিত্রবশে নানারূপ হইতে পারে। কেই যোদ্ধা, কেহ রাজসভাসদ, কেহ জমীদার, কেহ পল্লীবাসী গৃহস্থ, কেহ শেকস্পীয়ারের মত সাধারণ বিষয়ী লোক, কেহ গোড়া ধৰ্ম্মবিশ্বাসী, স্বজাতি ও স্বদেশ পরায়ণ ; আবার কেহ গেটে বা রবীন্দ্রনাথের মত জাতি ও স্বদেশাভিমানदकिंठ विश्वणब्रांब५ भनौशौ । किरू ८षषनि छैशंद्र शक्रश्न কাব্য-কথা অতএব কবি-ধৰ্ম্ম বলিতে সাধারণ ব্যক্তি-ধৰ্ম্ম মনে ৩৩১ কাব্যপ্রেরণা জাগিয়া উঠে, সেই বৃহত্তর চেতনার আবেশ श्छ, चयनि वांश्८िब्रव्र गरुल गांखगब्बी पंनिग्ना शांष्ट्र-विषघ्नবুদ্ধি, মানুষের প্রতি অবজ্ঞা বা অবিশ্বাস, স্বার্থসাধন, আত্মপ্রতিষ্ঠা কোথায় ভাসিয়া বায়, তখন তাহার চিত্ত শিশুর মত সরল, বিশ্বাস-প্রবণ ও আনন্দময় হইয়া উঠে । কবির এই অবস্থা, এই নবজন্মের পরিচয় আমরা কাব্যে সৰ্ব্বত্র পাইয়া থাকি । দেশ, কাল ও পাত্রের সীমা কোথাও থাকে না, কোনোখানে গণ্ডী নাই, কুত্রাপি ব্যক্তিত্বনিষ্ঠা বা চরিত্রীতির পরিচয় নাই। বিশ্ববিধানেয় যাহা কিছু বৈচিত্র্য জাহাকে এক দিব্যজ্ঞানের ও জানন্দের ঐক্যস্থন্ত্রে বাধিয়া—যুক্তিবিরোধ, নীতিবিরোধ, স্বায়ুবিরোধ-সকলই অস্বীকার করিয়া, কবি স্বৰ্গ-মৰ্ত্ত্যপাতাল-রসাতলে তাহার ‘আমি’টাকে প্রসারিত করিয়া এক অপূৰ্ব্ব ফুৰ্ত্তি, এক মহান উল্লাস প্রকটিত করেন। নিজেই প্রজাপতি হুইয়া ফুলের উপর উড়িয়া বলেন, মেঘ হইয়া আকাশে ভাগিয়া বেড়ান, ঘাতক হইয়া হত্যা করেন, প্রণয়মূঙ্ক কিশোরী হইয়া ব্ৰীড়াবনতমুখী হন ; शकझे कारण ***८थंtलां'ब्र वक्लड़न झणञ्चशांडनां ७द६ ইয়াগো’র নৃশংস উল্লাস ভোগ করেন । কখনও বলিয়া উঠেন, हेझांद्र cछtब्र इtछन्न रुब्रि अांब्रश cषष्ट्रघ्नौन । ह्रव्रंखट्वा विश्iलं धे प्रिंजtछ बिजौन ! ছুটেছে ঘোড়া উড়েছে বালি, জীবনস্রোত্ত আকাশে ঢালি, झक्ङ्गठrण रुझि बांणि' চলেছি নিশিদিন : বরষা হাতে ভরসা প্ৰাণে भवाड़े बिङ्गएक्ष्मभङ्गग्न कछु tषमन वाह मकज यांषांशेन । আবার, किं नेौ-tofनद्मि न'itā কোৰাও আশেক-নীপের ছায়ে जांघि cकांनछाका श्रृंहेिtद्र इ'tष्ट बtजङ्ग tनांशबांजक ! —ইহার মধ্যে ব্যক্তিত্বনিষ্ঠা কোথায় ?