পাতা:প্রবাসী (পঞ্চবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৪৯

98 STAAA SAAAA SAAAAATT -- --- - - - - - --------------- -------- দিতে চান না, তাহাঙ্গের প্রচেষ্টাও ভ্রান্ত মনে করি । কবি কৃত্তিবাসকে খাটো বা হেয় করিবার প্রয়াল সাগরছে চার স্থায় একেবারে বার্থ হইবে। আমাদের মনে রাখিতে হইবে ষে কৃত্তিবাস, বাল্মীকি বা বাল্মীকির অম্লবাদক নহেন। কৃত্তিবাস কৃত্তিবাস ; তিনি বাল্মীকি নহেন বলিয়া সমালোচকের দুঃখ বা আক্ষেপ করিবার কিছুই নাই । কৃত্তিবাস বাংলার কবি, বাঙালীর ঘরের কবি, কুণ্ডিবাস র্তাছার কৃত্তিবাসী রামায়ণে তদানীন্তন বঙ্গসমাজের সভ্যতা ও আদর্শ অঙ্কিত করিয়াছেন ; কৃত্তিবাসের রাম, লক্ষ্মণ, সীতা প্রভৃতির চরিত্রে অলক্ষিতে, বাঙলার স্ত্রীপুরুষ, বাঙালী হিন্দুর ঘরের স্বামী, দেবর ও বধুর ছাপ অতি স্পষ্টই পড়িয়াছে। রুভিবাসী রামায়ণরচয়িত বাঙালীর ঘরের কবি কৃত্তিবাস, ভারতের বাল্মীকি প্রবাসী—কাৰ্ত্তিক, ১৩৩২ [ २०* छान, २ग्न २७ নহেন, এবং এই অপরাধে কোনোদিনই বাঙালী তাহার প্রাণের কবিকে--"ীমান সাম্যশান্তিজনপ্রিয়ঃ” কৰি কৃত্তিবাসকে---কিছুতেই উপেক্ষ বা অনাদর করিতে পারিবে না। ’ চণ্ডীবাবু যথার্থই বলিয়াছেন, “বঙ্গের অমর কৰি ইকৃত্তিবাস ও ঐকাশীরামদাস রামায়ণ ও মহাভারত রচনা করিয়া আমাদিগকে চিরঞ্চণে আবদ্ধ করিয়া গিয়াছেন । র্যাহাদের ঋণপরিশোধপ্রয়াস বাঙাল্পীর পক্ষে মূঢ়তা—এই দুই মহাত্ম। তাহাদের অগ্রণী, বঙ্গের গৃহুে-গৃষ্ঠে স্ত্রীপুরুষ ও বালকবালিকা যে রামায়ণ ও হাভারতের অমূল্য উপদেশ-বাণী আবৃত্তি করিয়া থাকে তাহার জন্য আমরা বিশেষভাবে ইহাদিগকেই ভক্তিসহকারে স্মরণ করিয়া থাকি ৷” পাথুরিয়া কয়লার বৈজ্ঞানিক ব্যবহার ঐ কালীপদ ঘোষ হীরক-অপেক্ষা যে পাথুরিয়া কয়লা অধিক মূল্যবান, তাহা পাশ্চাত্য-জগৎ এই যুদ্ধের ফলে স্বীকার করিয়াছে। পাথুরিয়া কয়লা না থাকিলে আধুনিক বৈজ্ঞানিক যুদ্ধই একরূপ অসম্ভব হইয়া দাড়াইত । আজ তাহার এইটুকু • বুঝিয়াছে বলিয়াই কয়লার সমধিক আদর করিতে আরম্ভ কুরিয়াছে। এপন ইয়োরোপ এবং আমেরিকায় বৈজ্ঞানিকগণ এই কয়লা, লইয়া ভীষণভাবে গবেষণা আরম্ভ করিয়াছেন ; এই কয়লার প্রশ্নই সেখানে সকলের মস্তিষ্কে এখন একমাত্র চিন্তা হুইয়া দাড়াইয়াছে। কিন্তু আমাদের ভারতবর্ষে যদিও প্রায় ইংরেজ রাজত্বের প্রারম্ভ হইতেই কয়লার প্রচলন আরম্ভ হইয়াছে, তথাপি ভারতবাসী আমরা আজ পর্ধ্যস্তও তাহার ব্যবহার শিখিলাম না । প্রায় দেড়শত বৎসর পূৰ্ব্বে ১৭৭৪ খৃষ্টাব্দে (১) জানা (*) deological survey of India, Vol.III. গিয়াছিল, রাণীগঞ্জে কয়লার খনি আছে, কিন্তু ১৮১৫ খৃষ্টাব্দের পূৰ্ব্বে সেখানে কোনো কোলিয়ারিই স্থাপিত হয় নাই। ঐ সনে মিঃ জোন্স নামে জনৈক ইংরেঙ্গই রাণীগঞ্জে প্রথম কোলিয়ারি স্থাপন করেন। তাহার পূর্বেও কিন্তু অন্যান্থ স্থানে কোলিয়ারি স্থাপিত হইয়াছিল । এইত এক শতাব্দীরও অধিক কাল হইতে চলিল কোলিয়ারি স্থাপিত হইয়াছে, কিন্তু আজ পর্যন্ত কোথাও কয়লার গৌণ উৎপাদিত দ্রব্যের (Hyproduct) জন্ত কারখানা স্থাপিত হয় নাই। প্রথমে কোলিয়ারিতে খোলামাঠে কয়লার গাদায় আগুন ধরাইয়া কোকুকয়লা প্রস্তুত করা হুইত, এখন costwrn sq ft-rsts ( s ) (Bee-hive) għ (oven) নিৰ্ম্মিত হইয়াছে। সমগ্র ভারতবর্ষের মধ্যে ( २ ) कद्रणांtक cकांकूकब्रण कब्रिषब्रि ७कथकब्र क्लओब्र नाम । ३शंtठ tजो* छै९णञ्च विमिव किङ्करें गोeब्रां वांद्र नां ।