পাতা:প্রবাসী (পঞ্চবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৫০৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ՅԳԵ আমরা তাঁহাই দেখিবার চেষ্টা করিব । কিন্তু মেটারলিঙ্কযে হকস্মাৎ একেবারে পরিবর্তিত হইয়া গিয়াছিলেন তাহা মনে করিবার কোনো হেতু নাই । তিস্তাজিলের মৃত্যু', "আলাদীন ও পালোমিডিসের মধ্যে আমরা তাহার নব পরিবর্তনের পুৰ্ব্বাভাস পাইয়াছি, সে কথাটি ভুলিলে চলিবে না। নবভাবের সূচনা স্বাস্টোলেন এবং ইগ্রেন চরিত্রের মধ্য দিয়া সেই নব পরিবর্তনের বাৰ্ত্ত লুচিত হইয়াছে। দুটির মাঝেই আমরা যে শক্তিকে প্রত্যক্ষ করি, উহা মেটারলিঙ্কের জীবনে একটি অভিনব অঙ্কুভূতির দিকে মিশ্চিভ ইঙ্গিত করিতেছে নাকি ? যে নিয়তির অদৃত অস্তিত্বের সম্মুখে মানবাত্ম। ভীড়িবিহ্বল ও শক্তিহীন হুইয়া কঁাপিতেছিল, তঃঙ্গর সম্মুখে অকস্মাৎ যেন এমন একটি শক্তির আবির্ভাব কষ্টল যাহা নিয়তিকে দেথিয় সঙ্কুচিত ত হইলই না, বরং বিত্রেই প্রচার করিয়া বসিল । মেটারলিঙ্কের জীবনে— নিয়ন্তির অন্ধকার রাত্রির মুখের উপর কোথা হইতে যেন প্রেমের ক্ষীণ জ্যোতিঃ আসিয়া পড়িল । ‘পালিয়াস মেলিস্তাগুর' দিকে চাহিয়া দেখা গেল যে, সেই ক্ষীণ ঙ্ক্যোতিঃ ধীরে-ধীরে পূৰ্ব্বাকাশকে রঞ্জিত করিয়া তুলিয়াছে, অন্ধকার কাটে নাই, কিন্তু উষার গোলাপী আভা অন্ধকারকে হাল্কা করিয়া তুলিয়াছে । মেটারলিঙ্কের ব্যক্তি জীবনের দিক দিয়া যেমন এই পরিবর্তন পরম ক#j!ণকে, জীবনের স্বাস্থ্যকে লইয়া আসিল, মেটারলিঙ্কের নাট্যজগতেও তেমনি প্রেমের আলোক উদ্ভাসিত হইয় 竜をデ মেটারলিঙ্কীয় যুগলভস্ব ‘পালিয়াস মেলিসাণ্ডার’ মধ্যেই সৰ্ব্বপ্রথম—(যদিও “আণাধীন পালোমিডিসের মধ্যেও ইহার আভাস অতি ক্ষীণ ভাবে পাওয়া যাক্টতে পারে —মেটারলিঙ্কীয় যুগলতত্ত্বটি প্রচারিত হইয়াছে । মানবাত্মার অন্তলোকে, তাহার চিরপরিচিত প্রেমলোকে যে নিত্যুকালের একটি যুগল সম্বন্ধ রহিয়াছে এবং এই যুগল নরনারীর মিলনেষ্ট যে জীবন পরিপূর্ণ এবং সার্থক হইয়া যায়, এই কয়টি দীনের সম্পদে’ কিভাবে মেটারলিঙ্ক, প্রবাসী—মাঘ, ১৩৩২ [ ২৫শ ভাগ, ২য় খণ্ড - - ---- = = =-اے- --عت = = = = = = বলিয়াছেন তাহা আমরা দেখিয়াছি। গ্রেমের এই শাশ্বত পরিচয় যে জীবনের একটি পরম সত্য, মৃতরাং নাটকেরও বিষয়-বস্তু তাহা মেটারলিঙ্ক নানাস্থানেই দেখাইয়াছেন । মেলিসাও ও গীলিয়াস, এল্লাভেন ও মিলীয়াওীর মোনাভানা ও প্রিঞ্জিভাল, জয়জেল 3 ল্যান্সিওর, জয় ও টিলটিল, মণ্ডলীন ও খৃষ্ট সোনিয়া ও ম্যাক্সেলের মধ্যে এই যুগলতত্ত্বের বিকাশ লক্ষ্য করিলেই মেটারলিঙ্কীয় প্রেমের মধ্যে এই যুগল বস্তুটি যে কত বড় স্থান পাইয়াছে তাহা বুঝিতে পারা যাইবে । * মেটারলিঙ্কীয় নাট্যের বিষয়বস্তু (શ) નામ-SP૨૭ ১৮৯৩ সালের পরবর্তী নাটকে আমরা নিয়তির নিদারুণ অস্তিত্ব দেখিতে পাইলেও সেই-সঙ্গে মানবাত্মার্চ অপরিসীম শক্তি ও পরিচয় পাই । প্রেমের মধ্যে মানরাত্মার যে অতুল মহিমা ও সৌন্দর্ঘ্য বিকশিত হইয় উঠে, মানবাত্মা ষে কত স্বন্দর, তাহার প্রেম যে কি মহীয়ান সেই কথাটিই বিশেষ করিয়া এই দ্বিতীয় যুগের নাটকে প্রকাশ পাইয়াছে । প্রেম ও ট্র্যাজেডি fঅ) অজ্ঞলোকে দীনের সম্পদ মেটারলিঙ্কের জীবনে ধে নুজ্ঞান

  • ८षाँ;iशिश्नः. वंशन खक्षिीब्रि खitनन् बiद्धिे निश्नं चैनबএকটি দেশ আছে, যেখানে কেহই আমাদের অপরিচিত নছে । সেই স্বদেশে আমরা সকলেই বইতে পারি ও পরম্পরের পরিচয়টি গাইতে পারি। সেখানেই আমাদের নিত্যকালের প্রিয়াকে আমরা বরণ করির: লইয়াছি ; এইজন্তই এই প্রেমের ক্ষেত্রে তারাও যেমন ভুল করিতে পারে না আমাদেরও তেমূনি ভুল করা অসম্ভব------আমাদের জীবনের সকল কৰ্ম্মকে বেষ্টন করিয়া যে মায়াচক্র অঙ্কিত হইয়া আছে, তাহার বাহিরে বাওয়ার চেষ্টা করিয়া আমরা আমাদের অভর-নেও সহজবোধটিকে (instinct) বিপধ্যস্ত করিবার চেষ্টা করিতে পারি, কিন্তু তর আমাদের ভাগা-নিৰ্বিং প্রণয়িনীকে পরিত্যাগ করিবার শও চেষ্ট করিলেও অবশেষে সে-ই আমাদের নিকট আসিয়া উপস্থিত হইবে।”

'I'reasure of the Humble, pp. 77-78. धं अठबlt१ब्र क्ङ् िब्रि, झांनंनिक पृgिrठ दूर्णणअरुब्र छिदि BBDD DDD DDDBBB DDB BBuSDDBB BB BBBB DDDD পাত্ৰী নির্বাচন’ নাটকে জর ও টিলটিলের চরিত্রে দেখাইবার চেষ্ট হইয়াছে। তবে খৃষ্ট ও মণ্ডলীনের পরিচয়টি ঠিক যুগল-পধ্যায়ে না পড়িলেও, উছাঙ মানবাঞ্জার শাশ্বত পরিচয়ের কথাটিকেই ফুটাইয় তুলিয়াছে।