পাতা:প্রবাসী (পঞ্চবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৫৭৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

(*8Ես প্রবাসী-মাঘ, ১৩৩২ { २¢* छांग, २घ्र थe প্রতিষ্ঠিড, স্বতরাংমুক্তি ঐক্যের সাধনে। আমাদের দৈনিক আরাধনা ও ধ্যানের মন্ত্ৰাদি মনকে সেই শিক্ষা দিতে চেষ্টা করে যাথাতে মনকে বিশ্ব হইতে বিচ্ছিন্ন করিবার যত ব্যবধান আছে সব জয় করিতে পারা যায় এবং তাঁহাকে চিনিতে পারা যাচ্‌ ধিনি অদ্বৈভম্বলিয়াই অনন্তমূ। গভীর তত্ত্বজ্ঞান বাম্পের মত ভারতের জনসাধারণের চিত্তে সৰ্ব্বত্র পরিব্যাপ্ত হইয়া আমাদের দৈনন্দিন প্রার্থনা ও আধ্যাত্মিক অহুষ্ঠানাদি জাগাইয়াছে। এই জ্ঞান প্রতিনিয়ত আমাদের ভাড়া দিতেছে এই স্বষ্টিপ্রপঞ্চের বাহিরে চলিয়া যাইতে ; কারণ এখানে তথ্য মাত্র তথ্য বলিয়। আমাদের কাছে বিদেশী সঙ্গীতের ধ্বনির মত অপরিচিত । কিন্তু স্বরগ্রামের সহিত পরিচয় হইলে যেমন আমরা তাহাদের ঐক্যটিকে সঙ্গীতরূপে পাই ; তেমনি অস্তহীন বহু যেখানে এককে প্রকাশ করে, সেই সৰ্ব্বভূতের অস্তরতম সত্যের মধ্যে মুক্তি লাভ করিবার পরামর্শ এই জ্ঞান হইতে আসে। এই মুক্তি একমাত্ৰ সত্যেই আছে, সত্যাভাসে নাই ; সেইজন্ত ফলপ্রাপ্তর লোভ তাড়াতাড়ি ধে সার্থকতার পথ কাটিয়া বসে। তাহ ঠিক পথ নহে, একজন নগণ্য গ্রাম্য কবি, যাহাকে বিশ্বের মান্তগণ্য লোকেরা বেহু জানে না, যাহার মনের উপর সরকারী শিক্ষাবিভাগ তাহার ছাচেঢালা শিক্ষার নিগড় চাপায় নাই, সেই মাতুবটি গানের ভিতর দিয়া ঐ পরম সত্যের ইঙ্গিত করিয়াছে। “निर्छब्र श्रब्रबौ, তুই কি মানস-মুকুল ভাজ বি আগুনে ? তুই ফুট ফুটাবি, বাস ছুটাবি সৰুর বিহনে। দেখ না আমার পরম গুরু সাই, সে যুগ যুগাস্তে ফুটায় মুকুল তাড়া ছড়া নাই । তোর লোভ প্রচও, তাই ভরসা দও ; এর আছে কোন উপায় ? কয় সে মদন, জিসনে বেদন, শোন নিবেদন, সেই ঐগুরুর মনে, সহজ ধারা আপন হারা তার বাণী শোনে, ८व्र श्रृंब्रडौ ।” কবি জানেন জোর করিয়া মুক্তি লাভের কোন বাহ ॐांच्च नाहे । अखtद्रब्र जांथनzजिम्नांब निरछानब्र फे९णf করিয়া হারাইতে পারিলেই তবে মুক্তির দিকে যাওয়া যায়। বন্ধন তার অসংখ্য রূপে আমাদের এই আহমের মধ্যেই কেল্লা গড়িয়া বসিয়াছে । তাহ বর্হিজগতে নাই। বন্ধন রহিয়াছে আমাদের চৈতন্তের নিম্প্রভতায়, আমাদের দৃষ্টিরাজ্যের সঙ্কীর্ণতায় এবং সৰ্ব্বত্র আমাদের স্থায়ী মূল্য নিৰ্দ্ধারণের ভ্ৰমে । ইহার প্রকৃষ্ট প্রমাণ পাই আমাদের বর্তমান সভ্যতার মধ্যে ; এই সভ্যতা এক নিরবচ্ছিন্ন অভাবের তাড়নায় চালিত ; এই যে দুৰ্দ্দমনীয় গতিবেগের অঞ্চশক্তি (inertia), যাহ। কোথায় কেমন করিয়া থামিতে হয় তাহা জানে না—এই আপাতমুক্তিকেই সত্য মুক্তি বলিয়। মাহূব ভ্ৰম করিতেছে। কোন কোন বর্বর জাতি মান্তষের মাথার খুলির উপর একটা মনগড়া মূল্যের আরোপ · করিয়া থাকে এবং সেই সম্বন্ধে তাহাদের গাণিতিক উন্মত্তত এমনই বাড়িয়া যায় যে, তাহারা নরমুণ্ড ংগ্ৰহ করিয়া আর শ্ৰান্ত হয় না। নিষ্ঠুর নিয়তি যেন ডাহাদিগকে একটা অন্তহীন বাড়াবাড়ির পথে টানিয়া লইয়া যায় এবং তাহার কেবলই যোগের পর যোগ দিয়া ছুটিতে থাকে। এই বীভৎস সংগ্রহের পথে যে অবাধ স্বাধীনতা তাহ ঘূণ্যতম বণ্ডনেরই নামান্তর। ইহাধের এই নিষ্ঠুর দাবীর তাড়না কেবল বাড়িম্বাই চলে, কারণ যে বস্তু তাহাধের লক্ষ্য ও কাম্য তাহা সত্যের উপর নির্ভর করিয়া নাই। সেইরূপ এ কথাটাও আমাদের মনে রাখা উচিত যে, কেবল মাত্র গতিবেগকে বাড়াইয়া, তামসিক ভোগের আড়ম্বর ও জাস্বাৰ পৰ্ব্বতপ্রমাণ করিয়া, প্ৰাণহিংসার যাবতীয় উপাদান ও অন্ত্রশস্ত্রের বিভীষিকা বিপুল করিয়া তুলিয়, যাহা মহানবাহা বিরাট তাহার একটা কাওজানহীন কদৰ্ঘ্য পরিহাসোৎসব মাত্র করিতেছি । বন্ধনের श्रृंधण ८क्वणहे बांझिब्रा कणिtडtरू ७द९ uरुप्रै निब्रर्षक নিরবচ্ছিন্ন অভাব ও দাবীর তাড়না সমস্ত পৃথিবীকে শৃঙ্খলিত করিতে উম্ভত হইয়াছে। খৃষ্টীয় ধৰ্ম্মতত্ত্বে দেখি, যে, জন্মগত একটি শাস্তি হইতে নিস্তার লাভই মুক্তি। ভারতে মুক্তি হয় আবিষ্কার जछाप्नब्र चककांब्रा श्रङ, cष चदिना चश्यृकहे कब्रभ বলিয়া মোহু উৎপাদন করে । কিন্তু যে প্রজ্ঞা আমাদিগকে