পাতা:প্রবাসী (পঞ্চবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৫৯৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শ্ৰীমতী সরোজিনী নাইডুর অভিভাষণ কানপুরে কংগ্রেসের সভাপতি রূপে শ্ৰীমন্ত্ৰী সরোজিনী নাইডু যে বক্তৃতা করেন, তাহার দুটি গুণ সকলেই স্বীকার করিয়াছেন ; সকলেই বলিয়াছেন উহু। দীর্ঘ নয় এবং উষ্কার রচনা উৎকৃষ্ট । কঠোর সমালোচকেরা অবগু বলিয়াছেন, যে, উহাতে ভাষা সুন্দর ও কবি জনোচিজ করিবার প্রয়াস লক্ষিত হয় । কিন্তু উহা পড়িবার সময় আমাদের ওরূপ কোন দোষ ঠাওর হয় নাই । বৰ্ত্তমান সময়ে ভারতবর্ষের প্রধান রাষ্ট্রনৈতিক সমস্যা তিনটি —১ । কি প্রকারে শীঘ্র স্বরাজ লাভ করা যায়, তাহার উপায় নিৰ্দ্ধারণ ও অবলম্বন ; ২ । সেই উদ্বেগুসাধনার্থ ভিন্ন ভিন্ন রাজনৈতিক দলের ঐক্যসাধন এবং একযোগে কার্য্যসম্পাদন ; ৩ । হিন্দুমুসলমানের বিরোধ ভঞ্জন করিয়া তাছাদের মধ্যে সদ্ভাব ও একত। স্থাপন । সরোজিনী দেবীর অভিভাষণে সাক্ষাৎ বা পরোক্ষ ভাবে এই তিনটিরই উল্লেখ আছে। প্রথমটির উল্লেখ পরোক্ষ ভাবে আছে । তিনি বলিয়াছেন, যে, ১৯১৯ সালের ভারত-শাসন সংস্কার আইন অমুলারে শাসনপ্রণালীর যে-সব সংস্কার করা হইয়াছে, তাহা কাহারও আশানুরূপ হয় নাই। সরোজিনী দেবী সংস্কারগুলিকে মরীচিকা বলিয়াছেন। সকল দলের লোকের তাহ মনে না করিলেও একথা ঠিক যে, কেহই সন্তুষ্ট হন নাই। প্রত্যেক দলের লোকেরা কি চান, তাহা বিবেচনা করিয়া তিনি যাহা বলিয়াছেন, তাহা ঠিক্‌ ; তিনি বলিয়াছেন, “আমার নিজের ব্যক্তিগত বিশ্বাস যাহাই হউক, • छांद्रडौञ्च ब्रांछटैनडिक नकल मरणद्र cजां८कहे, चखड: স্বায়ত্ত শাসনের গোডা পত্তনম্বরূপ ভারতবর্ষের জন্ত

  • 4हे कषासणि श्रेष्ठ जत्रूमान इछ, गप्बाबिनौ cवरौ चक्र गन्शू{ স্বাধীনতার পক্ষপাতী ।

স্বশাসক ব্রিটিশ উপনিবেশগুলির সমান অধিকার চান । এই উপনিবেশগুলির অধিকার বলিতে কি বুঝায়, তাহ মিসেস বেসান্ট, প্রমূখ রাজনীতিজ্ঞদিগের দ্বারা প্রস্তুত “কমনওয়েলথ অব ইণ্ডিয়া বিল” নামক আইনের খসড়ায় দেখান হইয়াছে এবং ভারতীয় ব্যবস্থাপক সভায় যে জাতীয় দাবী সকল রাজনৈতিকলের প্রতিনিধিদের দ্বারা সমর্থিত হইয়াছে, তাহাতে উদ্ধা সংক্ষেপে ও দৃঢ়তার সহিত चत्रौडूङ कब्र झहेशांप्छ । नकल ब्रांछटेनडिक झालंद्र লোকের নূ্যনতম অধিকার কি কি চান, সে-বিষয়ে निकश्ड़े ७कभङ ; ७द९ चर्थिक उच्च ब्राप्लेटैमङिक अछाम्न ७ ছঃখ এবং অধিকারহীনতা তাহারা কতটা এখনও সহ করিতে প্রস্তুত, তদ্বিযয়েও একমত।” মহাত্মা গান্ধী ও র্তাহার অনুচর নো-চেঞ্জার অর্থাৎ পরিবর্তন-বিরোধীরা,ম্বরাজীরা,ইণ্ডিপেণ্ডেণ্ট বা স্বতন্ত্রদলের লোকের, উদারনৈতিকর, মোসলেম লীগের লোকের, খিলাফতীর, এবং মাম্রাজের অব্রাহ্মণের কি চান, তাহা আমরা যখন খবরের কাগজে পড়ি, তখন দেখিতে পাই, অবাক্ষর কতকগুলি বিষয় ছাড়িয়া দিলে, সকলের মূল রাষ্ট্রনৈতিক লক্ষ্য ও আদর্শে মিল আছে। কিন্তু সকল দলের নেতারা একত্র বৈঠক করিয়া, সকলে কি কি বিষয়ে একমত, তাহা স্পষ্টভাবে বলিলে ভাল হয় । নেতাদের মধ্যে কেহ কেহ হয়ত পরম্পরকে দেখিতে পারেন না, কাহারও কাহারও মধ্যে মনোমালিন্ত বা বিরোধও থাকিতে পারে, কাহারও কাহারও মধ্যে হয়ত পরস্পবের প্রতি ঈর্ষ্য প্রতিদ্বন্দ্বিতার ভাবও আছে ; কিন্তু এসব ভাবকে বাদ দিয়া, চাপা দিয়া, বিনষ্ট করিয়া, সম্মিলিত একটি দাবী স্থির করিয়া জগতের সম্মুখে স্থাপিত করিতে इहेक् । সকল দলের মিলনের জন্ত কি করা উচিত, সরোজিনী