পাতা:প্রবাসী (পঞ্চবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৬৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১ম সংখ্যা ] তৰে উঠি মশাই! তা কৰে আপনার স্থবিধে হবে বলুন, বাবুকে নিয়ে জাস্ব খন ! আমি বল্লুম, বিলক্ষণ, তাও কি হয় ! তিনি আসতে যাবেন কেন ? গরজ আমার, আমিই যাবে, একটা দিন স্থির করুন। মলয়-বাৰু বললেন, তবে কাল সকাল আটটা। শুভস্ত শীঘ্ৰং, কি বলেন ? বলে তিনি ছোটো ছেলের মতন হাসতে লাগলেন। তা’র পর টেবিলের ওপর থেকে স্লিপ প্যাডট টেনে নিয়ে বুক থেকে ফস ক’রে স্টাইলোকলমটা তুলে নক্স কেটে পশুপতি-বাবুর বাড়ী ঠিক কোনখানে তা বেশ করে বুঝিয়ে দিলেন । যাবার সময় বললেন, বাড়ী খুঁজে পেতে আপনার কষ্ট হবে না। আমি গেটের কাছেই থাকৃবখন ! পরদিন যাত্রাকালে একবার নীলার আংটির পানে চাইলুম। নীলা বকবক করছে, মনে হ’ল যেন হাসছে। নির্দিষ্ট স্থানে পৌঁছে দেখি প্রাসাদের মতন প্রকাও বাড়ী, ফটকের ওপর কপারপ্লেটের ওপর লেখা P. Ghoshal i বন্দুক উচিয়ে সেপাই পাহার দিচ্ছে। সেখানে গিয়ে পৌছতেই মলয়বাবু এগিয়ে এলেন। হাসিমুখে জামায় নমস্কার করলেন। লোকটির সমস্তটাই যেন সৌজন্ত ! জাস্থন ব’লে তিনি জামায় নিয়ে ফটকের মধ্যে ঢুক্লেন। বাড়ীর মন্ত হাতা, সেখানে নানারকম বাহারি পাতা আর মরশুমি ফুলের গাছ। আধতালা-সমান উচু ভিতের ওপর বাড়ী, সামুনেই অর্ধচন্ত্রাকারে মর্থর সোপানের শ্রেণী। তা দিয়ে চওড়া বারান্দায় গিয়ে পৌঁছলুম। বারান্সার মাঝে সমুচ্চ পাদ-পীঠের ওপর একটি পাশ্চাত্য ধাতুমূৰ্ত্তি, তার দুইপাশে ছাদ থেকে ছুটি বেলোয়ারি ঝাড় ঝুলানো। সেই মূৰ্ত্তি অতিক্রম ক’রে গিয়ে ডানদিকে একটা সঙ্ক পথ। মনে হ’ল বাড়ীর পিছন-পৰ্য্যন্ত তা’র প্রসার। সেই পথ ধরে কিছুক্ষণ চলে ধাদিকে ফিরে দোতলার চওড়া কাঠের সিড়ি, ধাপগুলোর মাঝখানটা বরাবর রক্তবর্ণের কাপেটে ঢাকা । সিড়ির ধারে দেয়ালের ওপর গিন্টি-করা ক্ৰেমে-বাধানে ছোটোবড় নানারকম বিলিতি ছবি। নীলার দৌলত es” দোতলায় উঠে ভাইনে-ৰীয়ে অনেক ঘর। এমুনিএকটা ঘরের সামূনে দাড়িয়ে মলয়-বাৰু বললেন, এইখানে বাবুর নায়েব বসেন, তার সঙ্গে আগে কথাবার্তা হোক : প্রায় ঘরজোড়া ভক্তপোষের ও রি সতরঞ্চি পাতা, তা'র ওপর ধবধবে সাদা জাজিনের অরেণ। ইতস্তত কয়েকটা মোট তাকিয়, তারই একটার ওপর হেলান দিয়ে এক ভদ্রলোক ব’য়ে গুড়গুড়ি টানছেন। বয়স অনুমান পঞ্চাশের কাছাকাছি, মাথার . সামনে খানিকটা টাক। খড়েগর মত নাক, নাকের ওপর চশমা— চোখ থেকে অনেকটা দূরে। সাম্নে খেরোয় বাধা খানকত জাবা খাতা । আমার পরিচয় পেয়ে তিনি বললেন, বস্থন, বন্ধন, বিনয়-বাবু! আপনা. সঙ্গে বিশেষ কাজ আছে, শুনেছেন বোধ হয় এর কাছে ? ব’লে মলয়-বাবুর পনে ইঙ্গিত করলেন ! আমি বললুম, আজ্ঞে ই্য, শুনেছি। তা খুলে আরাম ক'রে বল্লুম। মলয়-ববুও তষ্কপ করলেন। নায়েব গলার হব নানিয়ে বলছে जांशृएलन-दांबूद्र उ १ब्रtछद्र अरु cनहे-छांप्ननदे उ বড়মাহুষদের ধরণধারণ! কর্তা বেঁচে থাকৃতে তৰু একটু রাশটান ছিল, তিনি মারা যাবার পর থেকে ধারা একেবারে উলটে গেছে ! ছেলেছেঃকরার হাতে অগাধ फैोक अफ़ tन शां श्ध्न चांद्र कि ! cघांफ़रगौफ़, बांश्रांमदांफ़ौ, লঙ্গ, তার ওপর এদিক-ওদিকৃ সমস্তই আছে, বুঝতেই পারছেন! টাকাকড়ি সব তচনচ ক’রে ফেললে! তাই মনে করছি আস্তে-আন্তে কিছু টাকা শেয়ারে আটকে ফেলব। কি বলেন ? আমি বললুম, আপনি বিবেচকের মতন কথা বলেছেন। নায়েব বলেন, বাবুকে নিমরাজি করিয়েছি। আপনিও, শেয়ারে টাকা রাখা ষে বিশেষ দরকার, আর তা’তে লাভ অনেক, সেটা তাকে বেশ করে বুঝিয়ে বলবেন। হঠাৎ মুখ তুলে বললেন, এই যে, নাম করতেই হাজির । 弱 বাবুর বয়স পঁচিশের বেশী নয়। স্বকুমার স্বত্র