পাতা:প্রবাসী (পঞ্চবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৭৬৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ՊՀ8 প্রবাসী—ফাঙ্কন, ১৩e২ [ ২৫শ ভাগ, ২য় খণ্ড তাহা কখনও করেন নাই ) আমাদের অসন্তোষ জন্মিবার সম্ভাবনা ছিল না। তা ছাড়া, সেদিন তিনি, অন্ত কোন কোন দিনের মত, বমূওয়েচ নামক জামান মিশনারীর বাংলা কথাবার্তা ও বাংলা কবিতা পাঠের হাস্যকর অনুকরণ করিতেছিলেন ; এবং অন্তবিধ লঘু কথাবার্তা চলিতেছিল। সুতরাং তাহাকে যে চিনিত না, এরূপ লোকেরও সেদিনকার কথাবাৰ্ত্তায় কোন বিরক্তি জন্মিবার সম্ভাবনা ছিল না। মাচুষের সহিত ব্যবহারে তাহার শিষ্টতার ও কোমলহৃদয়ের পরিচয় এইরূপ সামান্ত সামান্য ঘটনাতেও পাওয়া যাইভ। আপন আপন অভিজ্ঞতা হইতে অন্য অনেকেও এইরূপ ঘটনার বৃত্তাস্ত দিতে পরিবেন। কোনপ্রকার অহমিকা প্রকাশ তাহার স্বভাববিরুদ্ধ ছিল। পরোক্ষভাবেও যাহাতে নিজের বা নিজ পরিবারের কোন বড়াই করা না হয়, সে-বিষয়ে তিনি এরূপ সতর্ক ছিলেন, যে, উহা স্বাভাবিক হইয়া উঠিয়ছিল। আমি একবার তাহাকে বলি, যে, তাহার বাল্য ও যৌবন কালে বঙ্গের সামাজিক ও অল্প নানাবিধ অবস্থা সম্বন্ধে তিনি যদি কিছু লেখেন, ত, তাহা উপাদেয় হইবে ও সমাজের পক্ষে কল্যাণকর হইবে। তাহাতে সেরূপ কিছু না লিখিবার দুটি কারণের তিনি উল্লেখ করেন। একটি এই, যে, তাহার স্থতি দুৰ্ব্বল হইয়া গিয়াছে, অনেক কথ। ভাল করিয়া মনে নাই। দ্বিতীয় কারণ এই বলেন যে, উহা লিখিতে গেলে উহাদের নিজেদের পরিবারের কথা এত বলিতে হইবে, যে, তাহা আত্মম্ভরিতা মনে হইতে পারে। বস্তুতঃ, তিনি এই দ্বিতীয় কারণটি যত গুরুতর মনে করিতেন, উহা তাহা নহে। কিন্তু ইহা হইতে র্তাহার স্বভাবনম্রতার পরিচয় পাওয়া যায়। তাহার শ্বস্তরে যেমন একটি সহজ সরল দুপহীন তেজস্বিতা ছিল, বাহিরের পরিচ্ছদেও তিনি তেমনি, অস্তের মতামতের প্রতি দৃষ্ট না রাখিয়া, নিজের অভিরুচি ও প্রয়োজন অনুসারে চলিতেন। বিধুশেখর শাস্ত্রী भशनंश्च ठेिद्झे नि१ि४itझन, “उँाश्tव्र वा5ांब्र दाराष्ट्रांब्र অনুসারে, প্রচলিত প্রথা বলিয়৷ সমস্তই প্রয়োজন তাহার নিকটে কিছু নাই। চশমার যে-ষে স্থান শরীরের সহিত সংস্পৃষ্ট থাকে, কিঞ্চিং বেদন অনুভব হয় বলিয়া তিনি छलभाद्र cगई cनश् शय्न छून बफ़ाहेब णहेन्दन । বেড়াইবার সময় চাপকান বুলিয়া থাকায় অন্ধবিধা इब्र, डिनि यांभ-शकि% काक ८भाछैों किड1 जिब्राँ ७ॉश বঁrধিয়া চলিবেন। চটি জুতার বুড়ো আঙ্গুলে লগে, তিনি তজন্ত জুতার সেই স্থানটুকু গোল করিয়া কাটিয়া লইবেন । [ তিনি শীতকালে গরম মোজার ভিতর হাত ঢুকাইয়া স্থত দিয়া মোজা ও জামার আস্তিন হাত বেষ্টন করিয়া বধিতেন, যেমন বাইসিকূল আরোशैब्रा cघाखl e *ाङ लून श्रांtब्र छफ़ॉइंद्र बैंप्५ि ; ইহাও শাস্ত্রী মহাশয় লিখিতে পারিতেন । ] যতটুকু প্রয়োজন তিনি ততটুকুই করিবেন, তা যে-কোন বিষয়েই इफेंक ; चाशद्र-विशद्र बनन-भद्रिक्कम हेउIानि गर्फबहे তাইfর এই নিয়ম অব্যাহতভাবে চলিয়াছে। প্রয়েজনের অতিরিক্ত তিনি কিছুই করেন না।” একবার এগুজু সাহেব তাহাকে একটি গরম ওভারকোট, উপহার দেন। তিনি উহা লইয়াছিলেন, কিন্তু গায়ে না দিয়া উহার দ্বারা তাহার বেদারাটি মুড়িয়া উfহাতে বসিতেন। প্রয়োজনের অতিরিক্ত কিছু না করার যে নিয়ম, শব্দপ্রয়োগসম্বন্ধেও তিনি তাহা রক্ষা করিতেন । সকলরকম লেখাতেই তিনি বিশেষ বিবেচনা ও ওজন করিয়া শব্দ ব্যবহার করিতেন । এই জন্ত তাহার লেখায় র্তাহার চিস্ত ও ভাব স্বন্দরব্রুপে ব্যক্ত হইত। তিনি বড় সরল প্রকৃতির লোক ছিলেন। মানুষ বুঝিয়া চতুরতাপূর্বক মত বা মনের ভাব গোপন করিবার অভ্যাস র্তাহার ছিল না। এই জন্তু কখন কখন তাহার অজ্ঞাতসারে হ:স্তকর অবস্থা ঘটিত। একদিন মিঃ এণ্ডজ ও আমি তাহার সহিত সন্ধ্যায় দেখা করিতে গিয়াছি । সেদিন তিনি, আমাদের দেশের সাধারণ লোকদের মধ্যেও অনেক সময় কেমন উচ্চ ধৰ্ম্মভাব ও দার্শনিক চিন্তা লক্ষিত হয়, তাহ বলিতে আরম্ভ করিলেন। প্রসঙ্গক্রমে, খৃষ্টিয়ান মিশনারীরা যে আমাদের দেশের লোককে পুতুলপূজক বলিয়া ভুল বুঝে ও অবজ্ঞা করে, এই মর্শের নানা কথা খুব উৎসাহের সহিত বলিতে লাগিলেন। শ্রোতা ছুগুনের মধ্যে এক