পাতা:প্রবাসী (পঞ্চবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৭৭৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৫ম সংখ্যা ] বিভিন্ন-প্রকার। তাহান শিক্ষাবিরুদ্ধভাবে জীবন যাপন করিতে কিছু মাত্র লক্ষ বোধ করেন না। কারণ অশিক্ষিত জ্ঞাতিবর্গের মনস্তষ্ট,অথবা মানসিকু নিজীবতা, অথবা আপরে যাহা করিতেছে তাহ ব্যভৗত অন্ত কিছু করিত্রার উদ্যোগের ও সামর্থোর অভাব । এরূপ অনেক লোক আছেন যাহারা শিক্ষায় ও বিশ্বালে জাতিভেদ, পর্দ, বাল্যবিবাহ, পৌত্তলিকতা, জীববলৈ ইণ্ড্যাদির বিরুদ্ধমভাবলম্বী, কিন্তু কার্ধrজs ঐ সকলগুলিই মানিয়া চলেন । এইপ্রকার লোকদের জন্ত কেহ কেহু বিশেষ বাঝfল রকম ঔষধের ব্যবস্থা করেন, কিন্তু অধিকাংশ স্থলেই তাঁহার প্রয়োগ সম্ভবপর হুইয়। উঠে না। তাহার পরিবর্তে অতি পুর। কাল হইতেই মঙ্গুষ্যসমাজে বিদ্রুপা:স্ত্রর ব্যবহার হইয়া আসিম্ভেছে । ষা.ার কিছুতেই জ্ঞান হয় ন, তাঁহাকে লোকসমাজে হাস্তাম্পদ কfরতে পারিলে অনেক ক্ষেত্রে তাহার স্ববুদ্ধি হয় । মূর্থির উপকারার্থে বত-প্রকার ঔষধের ব্যবস্থা হইয়াছে, তাহার মধ্যে বিদ্রুপ প্রাচীনতম ন হইলেও অতিশয় প্রাচীন বটে। বাইবেলে, হোমারের লেখায় ও প্রাচীন সংস্কৃত কবিদের &চনায়, আমরা বিদ্ধপরসাত্মক অনেকfকছু পাই । সেইসকল রচনার উদ্বেগু সৰ্ব্ব-ক্ষত্রেই ষে সমাজ-সংস্কার, তাহা নহে। অনেক ক্ষেত্রেই ব্যক্তিগভবিদ্বেষ-বশতঃ তাহাদের স্বাক্ট হুইয়াছে। কিন্তু যত আমরা আধুনিক সময়ের দিকে আসি, বিদ্ধপরস ততই ব্যক্তিকে ছাড়িয়া সমাজের নানা-প্রকার প্রতিষ্ঠান, সংঘ ও বিকারের বিরুদ্ধে নিযুক্ত হইতে দেখা যায়। এরিষ্টেফেনিস, ইরাসমাস, পাসকাল, থেরভান্টেস, মোণিয়ের, পোপ, ভুষ্টিডেণ, ভোলতেয়ার প্রভূতি হইতে আরম্ভ করিয়া বানার্ড শ, আনাতোল সি. খুবীন্দ্রনাথ, রম্য রল। প্রভৃতি আধুনিক লেখকগণ সকলেই বিদ্ধপ রসের ব্যবহারে সিদ্ধহস্ত এবং ইহার সাহায্যে নানা-প্রকার দোষ ও নিৰ্বদ্ধিভার উচ্ছেদ সাধনের চেষ্ট৷ করিয়trছন । এই গেল লেখার কথা । চিত্রকলার সাহায্যেও এই বিদ্রুপ কাৰ্য্য স্বসম্পন্ন হয়। আধুনিক জগতে ব্যঙ্গচিত্ৰ সৰ্ব্বত্রই দেখা যায়। ইংলণ্ডের পাঞ্চ, কিম্ব ফ্রান্সের লা ভি পারিজিয়েন শুধু বিদ্ধপরসের পত্রিকা এবং ব্যঙ্গ করিয়াই অনেক জাতীয় উপকার করিয়া १i८क् ॥ चांभां८शत्रू tश८*e चाखकॉल खTछछिब चकन আরম্ভ হইয়াছে, এবং তাহার মধ্যে সকলগুলিই মার্জিত क्रञ्वि १द्विाञ्च न! श्रिण७ ँश्चकॉक् ृिङ्ग cश् बी५णांश्च ক্রমশঃ নিজের প্রভাৰ বিস্তার করিতেছে, সে বিষয়ে সন্দেহ নাই। যে ব্যক্তি অনেক সদ্ধপদেশের বিরুদ্ধেও লোকের নিজাভজ করিয়া সঙ্গীত আলোচনা করিত বা লোকের SHHTHT SLLLLS BBB BBBS SS বিবিধ প্রসঙ্গ—চাই “বাংলার দশটি প্রধান লেখিকার নাম” T ופף স্কায় চুল ফিরাইয়ী রাজপথে বিচরণ করিত, সে আজ নিজের অপরূপ ব্যঙ্গচিত্রে দেখিয়া ভাবিশ্লেtছ— “আমার দিন ফুল্লাল”। ঐযুক্ত গগনেন্দ্রনাথ ঠাকুরের নাম এই সম্পর্কে উল্লেথবোগ্য । অভিনয়ের ভি গুর দিয়াও এই বিদ্রুপের বস্তা" সমাজের পঙ্কিল*1 ধৌত করিতেছে । বহু শতাব্দী ধরিয়াই পাশ্চাত্যে বিদ্ধপাত্ম ক অভিনয় চলিয়া আসিতেছে। অধুনা আমাদের দেশেও অনেকে এইপ্রকার অভিনয় করিয়া থাকেন। তঁrহাদের অভিনয় দেখিয়া অনেক নিৰ্ব্বোধের জ্ঞান হইয়াছে । বাংলা দেশে এই প্রক্ষার অভিনেতাদের মধ্যে মা’র্জত রুচির অত্যস্ত আ প্রাব । যে কয়েকজন রুfচসঙ্গত ভাবে নানান দোষের ব্যঙ্গ অভিনয় করিয়া থাকেন তাহীদের মধ্যে ভ্ৰযুক্ত সতীশচন্দ্র মুখোপাধ্যাম্বেন্ধু নাম উল্লেখধোগ্য। ইনি ব্যঙ্গ-অভিনয়-ক্ষেত্রে পাশ্চাত্যের স্বরুচি বাংলা দেশে আমদানি করিয়া দেশের উপকার করিয়াছেন । আমাদের থিয়েটারগুলির ব্যক্ষ অভিনয়ের এখনও অনেক উন্নতি সম্ভব । বিদ্রপ-রসের যথার্থ ব্যবহার করিতে হইলে কতকগুলি বিবন্ধের প্রতি মন দেওয়া দরকার । প্রথমতঃ, ইহা হাস্যরসাত্মক হওয়া প্রয়োজন । হস্তিরসবিযুক্ত বিদ্রুপ ও গালাগালির মধ্যে কোন প্রভেদ नाझे ॥ দ্বিতীয়তঃ, ইহার ভাষা বা অভিব্যক্তির উপায় মার্জিত ও স্বন্দর হওয়া প্রয়োজন । তাহ না হইলে এক দিকে ভাল আদর্শ জাগ্রত করিতে গিয়া অপর একদিকে অবনতিৰ পথ খুলিয়া দেওয়া হয় । তৃতীয়তঃ, বিদ্রুপের মধ্যেও অর্ধপ্রচ্ছন্নভাবে সভ্য যাহা তাহ প্রস্ফুট করিয়া তুলিবার চেষ্ট হওয়া চাই। তাহা না হইলে শুধু ভাঙ্গাই হইবে, গঠনের কোন সাহায্য হুইবে না । ইহা সৰ্ব্বক্ষেত্রে সম্ভব না হইলেও অনেক স্থলেই সম্ভব । বাংলায় সংস্কার করিবার আছে অনেক । ঐসকল সমাজ-অবনতিকারক দোষগুলির বিক্ৰপাত্মক বিশ্লেষণ বিশেষ প্রয়োজন । তাহা করিতে হুইবে নানা উপায়ে নানারূপে-উপস্কাসে, নাটকে, গল্পে, কবিতায়, গানে, চিত্রে, থিয়েটারে, সিনেমায়, যাত্রায়—যাহাতে দেশের কোথাও এমন একজনও নিৰ্ব্বোধ না থাকে ধাহাকে cछां८ष त्राछल निबl ठांशद्ध cनावश्वणि ना cनषान छ्हेंब्रांप्छ् । আঃ চাই—“বাংলার দশটি প্রধান লেখিকার নাম” वैछक गब्रजt cवदां नद्रां कब्रिब्रां चाश्वामित्रद्वक