পাতা:প্রবাসী (পঞ্চবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৮৫৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৬ষ্ঠ সংখ্যা ] হইত। এৰং, রতির বাড়ীর পশ্চিমে যে বাগান তাহার মালিক ধাদৰ দাস বাগানের জাম-কাটাল-সম্বন্ধে তাহাকে ষে সম্বেন্থের চক্ষে দেখে, তাহা যদি অমূলক জ্ঞানে বিশ্বাস ना कब्र बांइ ; उरब ब्रउि निकनक-कब्रिज । किरू cणांrरू बाहtवब्र रूष विश्वांग करब्र । इहे (क्लांनं बूब्रवउँौं ब्रांभळ्वপুরের হাটে তাহাকে গ্রামের অনেকেই আম-কাটালের কালে আম-কাটাল বিক্রয় করিতে দেখিয়াছে এবং সৰ্ব্বাপেক্ষা আশ্চর্ঘ্যের কথা এই যে, ফলগুলি আহরণের উপায়সম্বন্ধে সতর্ক প্রশ্ন করিয়াও কেহ সঙ্কট হইতে পারে नाहे । রতির একটিমাত্র ছেলে, নাম পাচু ও বয়স পঁাচ । রতির স্ত্রী নারাণী তিনটি পুত্রকে প্রসব-গৃহ হইতে নদীগর্তে নিক্ষেপ করিয়া বীরাষ্টমী-ব্ৰত গ্রহণ এবং পাচুগোপালের মাছুলী ধারণ করে ; তা’র পর পেটে আসে এই পাঁচু। ठोहे चनश्श भाछ्नौ कवक डांविछ थङ्कङि चांशिरैनविक अश्ब्रन नाहूब चरण फेछड शक्बि बादउँौब चमवष्णब्र विकtछ चश्ब्रझ थश्ब्रा निरङ८छ् । चनं*ा निर्वांजा, छांऽयंड यज्ञ e aयंगांप्त थांब्र१ कब्रांझेब्रांe नांब्रांलौद्ध चन्नक् १ गनक উৎকণ্ঠার সীমা নাই—পাচু ক্ষণেকের তরে নীরব হইলেই নারাণীর মনে হয় বুঝি সে হারাইয়া গেছে। এই পাচু একদিন সকালবেলা ঘুম ভাণ্ডিয়া উঠিয়াই ধে কথাটি বলিল, তাহা যেমন অবিশ্বাস্য ভেম্নি ভয়ঙ্কর। নারাণী তাহাকে হাত ধরিয়া ক্ষেতের দিকে লইয়া যাইতে ছিল, নিঃশৰে যাইতে-যাইতে পাচু মায়ের মুখের দিকে মুখ তুলিয়া বলিল,—ম, আজ আমাকে কুমীরে নেবে। নারাণী চমূকিয়া উঠিয়া বলিল,—সে কি রে r —ইা মা, আজ আমাকে কুমীরে নেবে। —কি ক’রে জানূলি ? -ङl खॉनिटन । ছেলের সর্বনেশে কথা শুনিয়ানারাণী প্রথমটা চমকিয়া উঠিলেও একটু ভাবিতেই দুর্ভাবন কাটিয়া তা’র বুক হালকা হইয়া গেল। পাচু অসংলগ্ন অনেক কথাই বলিয়া থাকে-একদিন সে সন্ধ্যাৰেলায় একটি পেচককে তাদের ঘরের চালে বসিয়া অট্টহাস্ত করিতে cनषिबांश्लि, चांद्र-sकशिन अकछि कहण८क बांझांगझ् দিবসের শেষে ty} G তাদেরই উঠানে দাড়াইয়া নৃত্য করিতে দেখিয়াছিল। ७भनद्दे-जरु चनछब कथा स्थाहू बिज्रा बनिद्रा थाप्रु । পাগল ছেলে ? wo রতি স্ত্রীর মুখে পাচুর উক্তি শুনিয়া পাচুকেই চোখ ब्रांडाहेब्रा शत्रूकाहेब्बा निण । uहे नष्धंtव ठांशब्र भान *क्लिग्ना cश्रण, ॥९itशब्रहे थ्रांरभन्न यूङ चशब्र बच्चौब्र कथfüi । অধর বল্পী সে-বার নৌকাযাত্রা করিবার ঠিকু পূৰ্ব্বদিন সন্ধ্যাবেলার অাব ছায়া জ্যোৎস্নায় নিজেরই ছায়া দেখিয়া স্বাৎকাইয়া উঠিয়াছিল ; প্রাঙ্গণে লাফাইয়া-লাফাইয়া নিজেরই ছায়ার দিকে আঙুল দেখাইয়া সে কেবলি চীৎকার করিয়াছিল,—ও কে ? ও কে ? তা’র রক্তবর্ণ নিম্পলক চক্ষুর দিকে ভালো করিয়া চাহিয়া থাকিতে কাহারও সেদিন সাহস হয় নাই। বহু চেষ্টায় সেদিনকার মতন সে শাস্ত হইয়াছিল বটে, কিন্তু তা’র নৌকা আর ফেরে নাই, সে-ও না । জনৈক প্রাজ্ঞ ব্যক্তি সেদিন রতিকে বলিয়াছিল,—রতি, রকম ভালো না, ওটা মৃত্যুলক্ষণ। ও-রকম মনের ভুল হয়—পাগলের আর ধার মরণ ঘনিয়েছে |- - - - - - তাই রতি ছেলেকে কঠোরকণ্ঠে শাসন করিয়া দিল,— খবরদার, ফের যদি গু-কথা মুখে আন্‌ৰি আবে কাচা কঞ্চি তোর পিঠে ভাঙব । তখন আষাঢ় মাসের প্রথম ভাগ। নদী বাড়িয়া চড়া ডুবিয়া জল ছলছল শব্দে খাড়া পাড়ের মৃত্তিক লেহন कब्रिटङtछ । चक्क भास्त्र छण शव्रश्नछि ७ अकिण झ्हेच्चा উঠিয়াছে ; তবু ভয়ের কোনো কারণ নাই। এই নদী কামদা, তা’র দুই তীর, আর তা’র জল তাদের চিরপরিচিত ; এ নদীত নরঘাতিনী রাক্ষসী নহে, ত্বন্তদায়িনী জননীর মতন মমতাময়ী ; চিরদিন সে গিরিগৃহের স্বপেয় *ौख्ज भौद्ध अझैौ दूौtब्रव्र छूद्रांब्र नईTख वशिग्रां चांनिब्र দিতেছে। তা’কে ভয় নাই। স্বানের বেলায় রতি পাচুকে ডাৰিয়া বলিল-আম, নেয়ে আলি। কাচা কঞ্চির ভয়ে পাচু সেখানে কোনো প্রতিবাদ না করিয়৷ মায়ের কাছে ছুটিয়া গেল। মাছের পিঠের