পাতা:প্রবাসী (পঞ্চবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৯২৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ঢাকা মুনিসিপালিটির অভিনন্দনের উত্তরেও இ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর नदीक्षक श्ण, चनब्रांडू s॥० पछेिक। আপনার আমাকে ষে সাদর অভিবাদন করলেন আমি তা’র যথাযোগ্য প্রত্যভিবাদন করতে পারি এমন শক্তির আমার অভাব ঘটেচে । আপনার বোধ হয় শুনে খাকৃবেন আমি দুৰ্ব্বল ক্লান্ত । সে কথা সহসা আপনারা সকলে হয়ত अिश् न कबूरङ श्रोप्छन । cनबछ चाबिहे गान्त्री,को४१, चाब আমার এখানে উপস্থিতিই শারীরিক অপটুতার বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দিচ্চে । যখন অfপনাদের নিমন্ত্রণ আমার কাছে পৌছল, দুৰ্ব্বল শরীর বললে, এ নিমন্ত্রণ রক্ষা করতে পারব न । किल भरमग्नe cष झुर्रजङ| अद्दिछ । डाहे आफ्नानाদের ডাক এড়াবার সাধ্য রইল না । দেং যখন বলে, না, মন তখন বলে, হ্যা । শেষে মনেরই জিৎ হ’ল। ডাক্তারের উপদেশ জঘন ক’রেই এসেছি, এখন আর অন্ধস্থ শরীরের দোহাই দিয়ে কি হবে ? অতএব, আমাকে কিছু বলতেই হবে, কেবল আমার আবেদন এইটুকু ষে আমার কাছে বেশি বলা দাবী করবেন না। ঢাকা সহরে বহুপূৰ্ব্বে একবার এসেছিলাম, কিন্তু সে না-আসারই মধ্যে । এই আজ প্রথম এসেছি বললেই হয়, এই স্বযোগে আপনাদের কাছে আমার পরিচয় স্পষ্ট করতে হবে। কেমন ক’রে করি ? সময় কোথায় ? অথচ না করতে পারলে আনন্দ কিসের ? কতকগুলি প্রথাগত অনুষ্ঠানের ভিড়ের মধ্যে মুখের কথা কিছু ব'লে গেলে মনের ভিতরকার অতৃপ্তি থেকে যায়। তাই ভয় ছিল যে, হয়ত স্বল্প সময়ে ও শ্রান্ত শরীরে তা ঘটে উঠবে না ; হয়ত বা আপনাদের মধ্যে আমার আসন বাইরের আসন হ’য়ে থাকবে। কিন্তু আজ আপনাদের অভিনম্বন শুনে বুঝলাম S

  • বিগত ই ফেব্রুয়ারি ঢাকা নগরীতে কৰিব ৰে বক্তৃতা দেন, তিনি चब्रः छांश णिषिब्र। क्ब्रिांtइन। रेशनिक कांनtब éiइब बङ ठांद्र cषमव थछिजिगि बाहिब श्रेंद्रांश्णि ठांशत्र जानक इरणब गरिठ ३शब्र जाँबण वृहे इश्व । - &यंबांगैौब्र गच्णीग्नक

ষে আমাকে আপনাদের স্মরণ আছে। শুনে আপনার হাসতে পারেন, মনে করতে পারেন বিনয় কচি ৷ কিন্তু তা নয়। আমার বিশেষ একটা পরিচয় স্মরণ না রেখে আপনাদের উপায় নেই। বই বিস্তর লিখেছি, ছাপার কালীতে তা’র প্রমাণ রয়ে গেল। আমি সাহিতা লিখে থাকি একথা গোপন নেই কিন্তু সে ছাড়াও আরো কিছু পরিচয় বাকি ছিল। কাজের ক্ষেত্রেও নিজের দৃদ্ধিবিচার ও শক্তি অনুসারে দেশের সেবা কিছু করেছি। ভেবেছিলাম এই কথাটাই বুঝি আপনার ভুলেছেন। ভোলবার কারণ আছে। ষে উদ্দীপনার মশাল-আলোকে কৰ্ম্মআন্দোলনের সকল ভগ্নীই সাধারণের মনের মধ্যে চিহ্নিত ক'রে দেয় একদিন বাঙলাঃ সেই উদ্দীপনার বহ্নিদীপ্ত কাল এসেছিল। র্যারা অল্পষয়স্ক, এখনকার কালের ধারার সঙ্গে যাদের জীবন দোলায়মান হ’য়ে চলেছে, তারা আমার সেদিনকার বৃত্তান্ত হয়ত কিছু জানতেও পারেন। কিন্তু সে তাদের স্পষ্ট ক'রে মনে রাখবার কথা নয়। তা’র পর অনেক দিনের অনেক কাৰ্য্যকোলাহল অনেক কথাই চাপ দিয়েছে। তৎসত্ত্বেও আজ এই অভিনন্দন থেকে দেখলাম একটি কথা আপনাদের মনে আছে। সেটি এই । সে আজ হয়ত ত্রিশ বৎসর হ’ল, সেদিন অত্যন্ত ক্ষোভের সঙ্গে বারবার বলেছিলাম, যে, নিজের শক্তিতে নিজের অভাব দূর করবার ভার যদি আমরা না নিলাম তা হ’লে দেশকে পাওয়াই হ’ল না। এই কারণে সেদিন যখন জলের জন্ত, অল্পের জন্ত, জ্ঞান বিস্তারের জন্য, অশ্বাস্থ্য নিবারণের জন্ত, আমাদের লোকের রাজদ্বারে সম্মিলিতকণ্ঠে ভিক্ষ করবার উদেশে সভায়-সভায় সংবাদপত্রে-পত্রে কখনো যা মিনতি, কখনো বা অভিমান, কখনো বা ক্রোধের তাড়নায় রাজভাষা আলোড়িত করে তুলছিলেন, আমার তখনকার কালের রচনা যদি পড়ে দেখেন তবে দেখবেন আমি সেই জাবেদনের পুনঃপুনঃ পুনরাবর্তনের বিরুদ্ধে ক্ষোভ