૨૭ প্রবাসী—বৈশাখ, ১৩৩২ { ২৫শ ভাগ, ১ম খণ্ড "ई ठेिद् उहे মশায়, কেননা আমার কোথাও যাবার নেই। আমাকে কোনো একটা কাজের তল্লাস করতে হবে, মশায় ।” ষ্টেশন-মাষ্টার একটুকু তাহার দিকে তাকাইলেন, মঙ্গহার পর ভাবিতে বসিলেন । একটু ভাবিয়া বলিলেন, —“আচ্ছা ভাই, আপাতত তুমি এই ষ্টেশনেই থাকে। কিন্তু আমার মনে হচ্ছে, তুমি যেন বিবাহিত। তোমার স্ত্রী কোথায় ?” “ই মশায় আমি বিবাহিত। অামার স্ত্রী কুরুষ্কের একজন সদাগরের বাড়ীতে কাজ করে ।” “আচ্ছা তা হ’লে, তোমার স্ত্রীকে এখানে আসভে লেখে। আমি তা’র জন্য একটা ফ্র-টিকিটের বন্দোবস্ত করব । শীঘ্র এই লাইনে একটা বাস-কুটার তৈরী হবে, আমি এই বিভাগের পরিদর্শককে ঐ জায়গাটা তোমাকে দিতে ব’লে দেবো ।” সেমেন উত্তর করিল, “বহু ধন্যবাদ মহাশয় ।” এষ্টরূপে, সেমেন ষ্টেশনেই রহিয়া গেল। ষ্টেশনমাষ্টারের পাকশালার কাজে সাহায্য করিতে লাগিল । সে কাঠ কাটিত উঠান ঝাট দিত, প্লাটুফম্ ঝাট দিত । দুষ্ট সপ্তাষ্ট্রের মধ্যেই জাঙ্কার স্ত্রী আসিয়া পৌছিল এবং সেমেন একটা হাত-গাড়ীতে চড়িয়া তাঙ্গার নূতন গৃহে আসিয়া উপস্থিত হইল। " কুটারটা নূতন ও বেশ গরম ; সেখানে প্রচুর জালানি কাঠ ছিল । আগেকার প্রহরী ছোটোখাটে একটি বাগান তৈরী করিয়াও গিয়াছিল, এবং লাইনের দুইধারে বিঘেখানেক চাষের জমিও ছিল । সে ধেন ষার পর-নাই আহলাদিত হইল। সে এখন একটা নিজস্ব গৃহের স্বপ্ন দেখিতে লাগিল ; একটা ঘোড়া ও একটা গরু কিনিবে মনে করিল। যাহ+কিছু দরকার সমস্তই তাহাকে দেওয়া হুষ্টল – একটা সবুজ নিশান, একটা লাল নিশান, লণ্ঠন,—সঙ্কেতবালী, হাতুড়ী, ইন্ধু আঁটিবার যন্ত্র, একটা বক্রাগ্র শাবল, একটা ক্ষোদালি, ৰাট, পেরেক, বোল্ট, এবং রেলওয়ের নিয়ম-কানুন লেখা দুইট বই। প্রথম-প্রথম সেমেন রাষ্ট্রে ঘুমাইত না, কেননা সে ক্রমাগত নিয়ম-কান্থন গুলো আবৃত্তি করিয়া অভ্যাস করিত। দুই ঘণ্টার মধ্যে কোনো ট্রেন আসিবার কথা থাকিলে, সে তাহার পূৰ্ব্বে । একটা চক্ৰ দিয়া আসিত এবং তাহাঁর প্রহরী স্কুটীরের ছোটো বেঞ্চের উপর বসিয়া, সমস্ত নিরীক্ষণ করিত, এবং কান পাতিয়া সমস্ত শুনিত—রেলগুলো কঁাপিতেছে কি না, নিকটবর্তী চলন্ত ট্রেনের কোনো শৰ শোনা যাইতেছে কি না। _ ,蠟 चवटभट्व गभख निबम-काश्न डाइब्र कईपू इहेबा গেল ; যদিও সে অতি কষ্টে পড়িতে পারিত, এবং প্রত্যেক কথা বানান করিয়া পড়িত, তবু কোনোপ্রকারে সে ঐ সমস্ত কণ্ঠস্থ করিল। এ-সমস্ত ঘটিয়াছিল গ্রীষ্মকালে । কাজটা শক্ত ছিল না, ঠেলা-কোদালি দিয়া বরফ কুটিয়া একস্থানে জড় করিতে হইত না ; তা-ছাড়া ঐ রাস্ত দিয়া টেন কদাচিৎ যাতায়াত করিত। সেমেন্, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে দুইবার করিয়া তাহার নিদিষ্ট পাহারার জায়গার উপর দিয়া স্থাটিয়া চলিত, কোথাও ইন্ধু আল্লা হইলে তাহ অঁাটিয়া দিত, সরু চেলাকাঠ কুড়ান্টয়া লষ্টত, জলের নল এগ জামিন করিত, তাহার পর তাহার ক্ষুদ্র গৃহটিতে গিয়া ঘরকল্পীর কক্ষ দেখিত । একটা বিষয়ে সে ও তা’র স্ত্রী छूछानहे दछठे निब्रख् इडेग्राष्ठ् ि। ऎझांद्र शाश-द्धि छू করিবে বলিয়া স্থির করিত, সেই বিষয়ের জন্তু একজন সরকারী কৰ্ম্মচারীর অনুমতি লওয়া আবশ্যক হইত । সেই কৰ্ম্মচারী খ!২-একজন বর্ণচারীর সম্মুখে বিষয়টা পেশ করিল,-অবশেষে, যখন সময় উত্তীর্ণ ইষ্টয়া গিয়াছে, সেই সময় জতুমতি দেওয়া হইত। তখন এত বিলম্ব হইষ্ঠ যাইত, যে, উষ্ঠ কোনো কাজে আসিত না । ইফারই দরুন, সময়ে-সময়ে সেমেন ও তাঙ্কার স্ত্রীর বড়ই একূলএকলা ঠেকিত । এইরূপে দুইমাস কাটিয়া গেল ; এই সময় খুব নিকটবৰ্ত্তী প্রতিবাসীদের সহিত, তাহারষ্ট মতন রেঞ্চ-প্রহরীদের नश्डि ८ण८भटनव्र श्रांणां* *ब्रिक ट्हें८ङ च्षांब्रछ श्छेल । উহাদের মধ্যে একজন খুবই বৃদ্ধ, তাহার জায়গায় জার একজন লোক বসাইবে বলিয়া রেলওয়ুের কর্তৃপক্ষের অনেক দিন হইতে ভাবিতেছিল। লে তাহার পাহারা
পাতা:প্রবাসী (পঞ্চবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৪৩
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।