6to প্রবাসী—বৈশাখ, ১৩৪২ [ ২৫শ ভাগ, ১ম খণ্ড ബ তাহা তাহার গানের স্বরে ব্যক্ত হয়, তাই স্বরগুলি যেন उर्भबा८नग्न क्लग्न५ श्रृंर्वास्त्र शाहेटङएझ –किस्त्र भन उँझोप्क ধরিতে পারিতেছে না। অবগু এব্যাখ্যা আমার নিজেরই, কবির মনের ভাব কি, জানি না। এখানে আবার একট। অবাস্তুর কথা আসিয়া পড়িল। রবীন্দ্রনাথের গীতাঞ্জলির इंदब्रऔ चश्दांन भोक्राउा जश८ङ बज्रहे चालूङ इहेग्रांप्छ् । বহু দিন পূৰ্ব্বে সংবাদ-পত্রে পড়িয়াছিলাম, যে, ঋষি টলষ্টয় কয়েকটি ভবিষ্যৎবাণী করিয়া গিয়াছেন । তাহার মধ্যে ইউরোপীয় মহাসমর একটি আর-একটি ভবিষ্যৎবাণীর কথা আমার প্রাণে গাথ! আছে ; তাহা এই যে, মহাসমরের পর ইউরোপে এক নবধৰ্ম্ম প্রচারিত হইবে, যাহা ভারতীয় ব্ৰহ্মবাদের অস্থৰূপ। এই কথাটা আমার স্মৃতিপটে মুজিত হইয়াছিল। তাহার পর যখন দেখিলাম রবীন্দ্রনাথের গীতগুলির অনুবাদ পাশ্চাত্য জগতে বিস্ময় উৎপাদন করিতেছে, তখন হঠাৎ মনে হইল, তবে কি রবীন্দ্রনাথই ইউরোপে ব্ৰহ্মবাদ প্রচারের উপায় হইবেন ? ইউরোপের বক্ষে তিনিই কি এক নবধর্মের বীজ বপন করিবেন ? টলষ্টয়ের ভবিষ্যদবাণী এখনও ভবিষ্যদবাণী। কখন ত৷ সফল হইবে, জানি না । মানব-হৃদয়রূপ ঘন্ত্রটির যতগুলি তার আছে, রবীন্দ্রনাথ তা’র সবগুলি বাজাইতে পারেন। শিশুর প্রাণ, যুবকযুবতীর প্রেমাকুল হৃদয়, শোকার্ডের ভগ্ন হৃদয়, প্রবীণ তত্বজ্ঞানীর জিজ্ঞাৰ মন, ভক্তের ভাবুকতাময় আকুলত, স্বদেশ প্রেমিকের উদ্দীপনা প্রভৃতি সকল ভাবেরই খাদ্য তিনি জোগাইতে পারেন। চকিতের মতন মুহূর্ভের তরে মানবহৃদয়ে যেসকল ভাব ভাসিয়া যায়, তাহাও তিনি কবিতার ভিতর গাধিয়া দিয়াছেন । রবীন্দ্রনাথের বাণীর আর-একটি অপরূপ মাধুর্ঘ্যের কথা বলিয়া আমি শেষ করিব। সে কথাটি এই—রবীন্দ্রনাথের शाङ अक्लिग्नां यौवप्नब्र छूःथ cनांक च्षांभाधि८१ग्न निकÉ অতি স্বন্দর হইয়া উঠিয়াছে। মৃত্যু, জর, রোগ, শোক, भांनवऔयटमब्र दिउँौशिकां-ब्ररीौथानांथ * dन्करलब्र বিযদন্ত ভাঙ্গিয়া দিয়াছেন। কেবল তাহাই নয়, কবি যেন তাহাদিগকে এক অপরূপ সৌন্দৰ্য্য-মণ্ডিত করিয়া তুলিয়াছেন। এই ভাবে পূর্ণ হইয়া গাহিয়াছেন— “ছুখের বেশে এসেছ ব’লে তোমারে নাহি ডরিব হে, যেখানে ব্যথা তোমারে সেথা নিবিড় করি’ ধরিব হে ।” কিম্বা - “এই করেছ ভালো নিষ্ঠুর, এই করেছ ভালো এমনি ক’রে হৃদয়ে মোর তীব্র দহন জালে ।” রবীন্দ্রনাথের পরমার্থ সঙ্গীত, স্বদেশী সঙ্গীত লোকে স্বরের মোহে গায়—না-বুধিয়া অনেকে গায়, গাহিতে গাহিতে কথাগুলি হৃদয়ে প্রবেশ করে । দশজনে লঘুভাবে গাহিবে, একজনের হৃদয়ের গভীর প্রদেশে গিয়া সেই বাণী প্রবেশ করিবে, সেখানে যে ধৰ্ম্মতরু উদগত হইবে, তাহার প্রভাব কতদূর বিস্তৃত হইতে পারে, তাগ চিন্তা করিলে প্রাণে আশা ও আনন্দ জাগিয়া উঠে । প্রতিভার আদর যে-দেশে নাই—সেখানে কি কথন প্রতিভার স্ফুরণ হয় ? যে-জাতি মহৎ গুণের আদর করিতে জানে না, সেখানে মহৎ ব্যক্তির আবির্ভাব বিরল ! যেখানে বীরত্বের আদর নাই সেখানে কি বীর জন্মায় ? যেখানে কাব্যের অাদর নাই সেখানে কি কালিদাস, সেক্সপীয়র বা রবীন্দ্রনাথ জন্মায় ? যে-দেশে স্বদেশ-প্রেম জাগ্রত হয় নাই, সেখানে কি ম্যাট্রসিনি বা গান্ধী জন্মায়, যে-দেশে তপস্ত। নাই সে-দেশে কি বুদ্ধ জন্মায় ? বড় লোকের জন্মগ্রহণ র্তার স্বদেশের মহুত্বের পরিচায়ক, জাতীয় চরিত্রে যাহার জাভাসমাত্র নাই, মহৎ চরিত্রে তার পূর্ণ বিকাশ অসম্ভব। আজ ভারতের এই ঘোর ছুদিনে বাংলা দেশে রবীন্দ্রনাথের স্থায় বিশ্বকবির অভু্যদয় কত বড় গৌরব এবং গাঘার বিষয় एछांझीं थांभि दलि८ङ श्रृंiब्रि न । ब्ररोौअनांथ जश्रृं९जज्रांग्र निशृशैड नैौन छांब्रप्ङब्र भूर्भ फेब्ञन कब्रिग्रांप्इन, डॉई আমরা সকলে গৌরবান্বিত হইয়াছি।
পাতা:প্রবাসী (পঞ্চবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৬৫
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।