পাতা:প্রবাসী (প্রথম ভাগ).djvu/১৮৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৪র্থ সংখ্যা । ] তাহার जौबार्नन माग्न झाड़िग्रा निग्राझिरनन । यहे माझेडेनट्रु লইয়াই পাষ্টর মানুষের দেহে তাহার চিকিৎসার উপকারিতার প্রথম পরীক্ষা করিলেন। পাষ্টরের চিকিৎসায় মাইঃার বাচিয়া গেল। শুধু মাইষ্টার কেন, ফ্রান্সের সহস্ৰ সহস্ৰ লোক পাষ্টরের প্রসাদে অসহ যন্ত্রণ হইতে রক্ষা পাইয়াছে । সংশয়ীদের সংখ্যা একেবারে বিলুপ্ত না হইলে ও বৈজ্ঞানিকদিগের মধ্যে পাষ্টর উদ্ভাবিত চিকিৎসাতত্ত্বের মর্যাদা সু প্রতিষ্ঠ হইয়াছে ! বিমে বিমক্ষয় {করূপে হয়, এ সম্বন্ধে নানা মুনির নানা মত । অল্পে কোন তরস্থ রোগের বিষ জীবদেহে প্রবর্তিত হইলে কি কৌশলে তাত সেই জীবকে রোগের হাত হইতে বাচায় এ কথার তিনটি উত্তর হইতে পারে । ১ম । যদি ধরিয়া লওয়া যায় যে সেই রোগের লাজ প্যাকটিরিযী (1;acteria) নামক এক প্রকার অতি ক্ষুদ্র উদ্ভূি"াণু মাত্র, তবে এ কথা মানিতে হইবে যে অন্যান্ত গাছপালা যেমন জমিতে পোষণোপযোগী সামগ্রী না পাইলে লাচিতে পারে না, তেমনি এই ব্যাকটিরিয়া যত ক্ষুদ ই উক না কেন, সারলান “জমি” না পাইলে মরিয়া ধাইবে । এখন মনে করুন, কোন জীবদেহকে অল্প সংখ্যক ব্যাকটি: fরয়। আক্রমণ করিল। সে দেহে সেই প্রকার ব্যাকটিরিয়াল উপযুক্ত "আচার" যতটুকু ছিল, তাঙ্গারাই নিঃশেষ করিয়া ফেলিল, তারপর সেই অনুন্দর ক্ষেত্রে আর তাঙ্গদের দল বৃদ্ধির আশ কোথায় ? বহুস থাক ব্যাকটিরিয়া তপন সেখানে জুটিলে তাতারা ভিক্ষে মারা যাইবে । সুতরাং বসস্ত রোগ হইতে রক্ষ পাইবার জন্ত বসন্তের লাজ লক্ট, য়াই টকা দেওয়ার মত অল্প মাত্রায় কোন কোন রোগের বিষ শরীরে চালাইয়া তাঙ্গদের হাত এড়ান যাইতে পারে । ২য় । অল্পসংখ্যক ব্যাকটিরিয়া আগেই শরীরে প্রবেশ করিয়া যে সেখানকার “জমি” অসার করিয়া দেয় তাহ নহে । এই জীবাণুর কোন দেহে আপনাদের আধিপতা বিস্তার করিয়া দলবৃদ্ধির চেষ্টা দেখিতে থাকে। কিন্তু দেহের ভিতরে যতই এই শক্ৰদের বংশবৃদ্ধি হইতে থাকে, প্রবাসী >8(? “বিষঘাতী" পদার্থ জন্মিতে থাকে, যাহার প্রভাবে সেই রোগের বিষ একেবারে নিস্তেজ হইয় পড়ে ; ৩য় । শরীরের কোন স্থানে বিম প্রবেশ করিলেই সেখানে মহা গোলযোগ বাধিয়া যায়। কারণ, আমাদের রক্তে ও শরীরের প্রায় সৰ্ব্ব ত্রই এক প্রকার অতি ক্ষুদ ক্ষুদ্র কোষাণ ঘুরিয়া ফিরিয়া প্রহরীর কাজ করে ; তাঙ্গর শরীরের মধো কাচারে অনধিকার প্রবেশ সহিতে পারে না ; কোন অনিষ্টকর পদার্থ দেখিলেই তাঙ্গর ক্ষেপিয়া উঠে। কিন্তু ‘যুযাপার প্রহরীদের মত ইতাদেরও বেশ করা সম্ভব বলিয়া বোপ হয় । অতি অল্প পরিমাণে বিম শরীরে প্রবেশ করিলে ইতারা তত আপত্তি করে না । শুধু তাগষ্ট নছে ; ক্রমে ক্রমে একটু একটু করিয়া বিয়ের মাত্র বিলক্ষণ বাড়ঠিয়া দেওয়া যায় এল এই প্রহরীর যেম সংসগ গুণে আস্তে আস্তে সকল উপদব অকাতরে সহা করিতে শিদিয়া ফেলে । এ কথার প্রমাণ যথেষ্ট পাওয়া যায়। অষ্টিফেনসেবীরা প্রায়ই প্রথমতঃ খুব অল্প মাত্রায় আরম্ভ করেন । কিন্তু অনেক স্তলেক্ট কালক্রমে আফিমের মাত্রা এত বাড়িয়া উঠে যে সেই পরিমাণ অষ্টিফেন অপর কেঃ সেবন করিলে নিশ্চয়ই ভযানক লিপদ গ্ৰস্ত হয়েন । অথচ আফিমখোরদিঞ্জের মোতাতের পর বিশেষ কোন BBBB DK BBBS BB DD BS BBB BB BBSBB এমনই গুণ । এই তিনটি বা প্যার মধ্যে কোনটি সে জলাতঙ্ক চিকিৎস সম্বন্ধে ঠিক থাটে, তাঙ্গ নিশ্চয়রূপে বলা শক্ত কথা । লিমক্ষয়ের কৌশলট মেমন চ ছ উক, পাঠুরের চিকিৎসা, প্রণালী নে বিশেষ সফল প্রদ সে বিসয়ে অrর সন্দেষ্ট করিতে পারি না । জানি না কোন পাপের প্রায়শ্চিত্ত্বের জঙ্গ মৰ্বে জলাতঙ্গ রোগের প্রবর্তন ও তজ্জনিত নরকযন্ত্রণার বিধান হইয়াছে । এই উৎকট রোগের লক্ষণ দেপিলে সদয়ের অস্তস্তল হইতে আকুল ক্ৰন্দনধ্বনি উত্থিত হয়—“ত্ৰাহি মধুসূদন,” “ত্রাপ্তি মধুসূদন” । শুনেছি, পুরাকালে মুনিগণ শার তপস্তার বলে দেবতার আশীৰ্ব্বাদ লাভ করিতেন, যা চার প্রসাদে রোগ, শোক, জরা ও মৃত্যু দূরে যাইত। পাষ্টরের একাগ্রচিত্ত সাধ