R 8 r প্রবাসী জগতের মত অণু রেণু সব আপনার মাঝে আচল নীরব বঠিছে একটি চির গৌরব,-- এ কথা মা যদি শিখিলে, জ। বনে মরণে ভয়ে ভয়ে তবে প্রবাসী ফিরিবে নিখিলে । ধূল সাথে আমি ধূল হয়ে রণ সে গৌরবের চরণে । ফুল মাঝে আমি হব ফুলদল তার পুজারতি বরণে ! মেথা মাই আর মেথায় চাচি রে তিল ঠাই নাই ঠাণ্ডার বা হার, প্রবাস কোথা ও নাহি রে মাঠি রে জনম জনামে মরণে । যাঃ শুই আমি ও ঠি হয়ে রল সে গৌরবের চরণে । ধ্য রে আমি আন স্তকাল ধন্য আমার ধরণ । ধগ) এ মাটি, পথ স্ন র তারক। হিরণ-বরণী । মেথ। অাছি আমি আছি তারি দ্বারে, নাহি জানি এাণ কেন বলে কারে । আছে তারি পারে তারি পা রাবারে বিপুল ভুবন-তরণ । য! হয়েছি আমি হয়েছি ধ9, ধষ্ঠ এ মোর ধরণা ! শ্রীরবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ।
ره O 어 i _ জীববিদ্য৷ তানকে মনে করেন, দুটা গাছের নাম, পাচটা জন্তুর স্বভাব জানিলেই জীববিদ্যায় পণ্ডিত হইতে পারা যায়। আঞ্চদিকে কেই কেই মনে করেন, অন্যান্য বিদ্যা শিখিলে SS S SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS ~! g [ ১ম ভাগ । খাওয়াপরার যোগাড় হইতে পারে, কলকারখানা করিবার সম্ভাবনা থাকিতে পারে, কিন্তু জীববিদ্যা আমাদের কোন কাজে লাগে না । বলা বাহুল্য, জীববিদ্যার কিঞ্চিং আলোচনা করিলে উক্ত দুইপ্রকার ধারণাই ভ্ৰমণত্মক বলিয়া বোধ হয় । এক কথায় বলিতে গেলে, বিজ্ঞান একটি ; দশটি নয়। বিজ্ঞান একটি বিশাল বৃক্ষ ; দশটি নামে পরিচিত বিজ্ঞান সেই একই বৃক্ষের শাখা; প্রশাখা, মূল, কাগু, পত্র, পুষ্প, ইত্যাদি । যেমন কোন বুক্ষের কেবল পত্র, কেবল পুষ্প, কেবল মূল, কেবল ফল ইত্যাদি দেখিলে বৃক্ষটি প্রকৃতরূপে জান যায় না, তেমনই কোন একটি বিজ্ঞান জানিলে বিজ্ঞানের প্রকৃত রসাস্বাদন ঘটে না । কিন্তু এক এক বিজ্ঞানই এক এক অকুল সমুদ্র, তাহার পার দেখার ত কথাই নাই, কিয়দর যাইতে না যাইতেই জীবনপ্রদীপ নির্বাপিত হয়। অথচ বিজ্ঞান- আলোচনার ফল পাইতে গেলে সকলেরই অন্ততঃ অল্পবিস্তর আলোচনা আবশ্যক । বিজ্ঞানসমূহের ভালরূপ বিভাজন এ পর্যাস্ত দেখি নাই । বোধ হয়, সম্ভবপর নহে । তবে কোনটি প্রথমে, কোনটি পরে শিক্ষণীয়, তাঙ্গা কতকটা বলিতে পারা যায়। এই রূপ ভাগ করিয়া না লইলে শিক্ষা-সৌকর্য হয় না । তাই ভাগের চেষ্টা । অবশু বিজ্ঞান শব্দে আধুনিক প্রচলিত অর্থ বুঝিতে হইবে । কেহ কেহ মধ্যে মধ্যে জিজ্ঞাসা করেন, কোন বিজ্ঞান তিনি প্রথমে আরম্ভ করিবেন। ইহার উত্তর এক, রসায়ন প্রথমে শিক্ষা করা আবশুক । তার পর কি ? ইহারও উত্তর এক, শক্তিবিদ্যা (চলিত নাম পদার্থবিদ্যা) । রসায়ন ও শক্তিবিদ্যার অন্তত: স্থূল জ্ঞান না থাকিলে অপরাপর বিজ্ঞানে হাত দেওয়া বৃথা । অথচ আশ্চর্য্যের বিষয় আমাদের বিশ্ববিদ্যাপরীক্ষকগণ কয়েক বংসর পূৰ্ব্বে এফ এ পরীক্ষার নিমিত্ত কিছুকাল কেবল রসায়ন বিদ্যা, আরও আশ্চর্য্যের বিষয়, কিছুকাল কেবল শক্তিবি? নিদিষ্ট করিয়াছিলেন ! যাহা হউক, এখন এই অসমীক্ষাকারিতার পরিহার হইয়াছে। এখন এফ এ পরীক্ষার নিমিত্ত রসায়ন ও শক্তিবিষ্ঠার স্থল জ্ঞান আবশুক হইয়াছে। পূৰ্ব্ব কয়েক বৎসরের পাঠ্য-বাবস্থার আলোচনা করিলে মনে হয়, বিশ্ব