২২৪ প্রবাসী । [ sघ ङांनं মহতী ভ্ৰাস্তির বশে ।
- গুলি মোর কথা
বঞ্জাহতপ্রায় ঋষি হইল। নিশ্চল, কহিলা না বাক্য কোন শোকবিগ্নমনে । বক্তক্ষণ পরে ফেলি” সুদীর্ঘ নিশ্বাস, কহিল সজল নেত্রে কাতর বচনে :– ‘भक्षांब्रांख, श्रश्रृंकई कब्रिग्रांझ यांझl, না কহিতে যদি তুমি আপনার মুখে, হইত শতধ চূর্ণ মস্তক তোমার श्रछिलां८° भभ ; झांग्न, भ८झऊ ७ शनि করিত এহেন কৰ্ম্ম, হইত বিচু্যত আপনার পদ হ’তে ! তনয় আমার ব্ৰহ্মবাদী, তপোনিষ্ঠ, সরল হৃদয়, পিতৃমাতৃপরায়ণ ছিল। সদা, হায় । জ্ঞানতঃ বধিলে তারে হইতে নিৰ্ম্মল আজি রঘুবংশ সহ । কি বলিৰ আর ? ল’য়ে চল এবে দোহে, তনয় অামার যথায় পতিত ভূমে, গতপ্রাণ হায় ।” এতেক কঙ্কিয়া দোছে কঁাদিলা নীরবে ।
- ষিদম্পতির কর ধরি সাবধানে ধীরে ধীরে চলিলাম সরযুর তটে । উপনীত হ’য়ে তথা স্থবির দম্পতি বিলপিলা কত, আহা, পরশিয়া তন্ত গতপ্রাণ তনয়ের, রক্তাক্ত শীতল – ‘হ পুত্র ; কেনরে আজি নাহি কহ কথা ? অকালে ত্যজিয়া দোহে কেনরে প্রয়াণ করিলে সংসার হতে ? জান না কি তুমি, বৃদ্ধ মোর, চক্ষুহীন, অতি অসহায় ? আর কে তুষিবে, হায়, মধুর বচনে ? আহরিৰে ফল মূল, পিপাসার জল ? শুনাইবে বেদমন্ত্র পবিত্র প্রভাতে ? कू:थिनैौ अमनौ cडांद्र कैंटम कठ झांग्र । নাছি কি শুনিতে পা ও রোজন তাহার ? উঠ, ৰৎস, প্রাণধন, নম্বনের মণি, উঠ, উঠ, এস ক্রোড়ে, জুড়াও হৃদয়- ,
ক্ষমহ দোহারে, বাছা, অপ্রিয় বচন যদি কভু ব’লে থাকি ? আসিবে না ক্রোড়ে ? রহিবে পতিত ভূমে ? কহিবে না কথা ? নিতান্তই যাবি কিরে যমের সদনে, ত্যজিয়া দোহারে ? তবে বাছারে অামার, ক্ষণেক দাড়াও, হায় সহযাত্রী তব झ्हेद श्रा भग्नां । श्रीब्र टाझेब्र! कांहां८द्भ থাকিব সংসার ক্ষেত্রে, শূন্ত, দুঃখময় ? দাড়াও, দাড়াও, বাছ ; যেও না ত্যজিয়া, নির্দয় নিষ্ঠুর সম ; যাইতেছি মোরা ।” “এইরূপে বিলপিয়া শোকার্ভ দম্পতি চিতানলে দগ্ধ আহা করিলা তনয়ে । পুত্রের সৎকার করি অন্ধ বুদ্ধ ঋষি কহিল, ‘বধহ প্রাণ দোহার, রাজন । কাহারে লইয়া আর থাকিব সংসারেসংসার শোকের গুছ, চিতার অনল । যে শরে হরেছ প্রাণ প্রিয় তনয়ের, সেই শরে বধ তুমি জীবন দোহার। বড় শোক দিলে, নুপ, এ বৃদ্ধ বয়সে, কহি তোমা তাই আজি অব্যৰ্থ বচনে--- আমাদেরি মত তুমি পাবে পুত্ৰশোক, ত্যজিবে পরাণ, হায়, এইরূপ শোকে । এতেক কহিয়া, দেবি, ধ্যানমগ্ন দোহে প্রবেশিয়া চিতানলে ত্যজিলা পরাণ । পুরাতন সেই কথা, হা প্রিয়ে মহিষি, উদিল মানসে আজি । কহি তোমা স্তির, রামশোকে প্রাণ মম বাহিরিবে, হায় । কোথা প্রিয় বাছ ধন, রাম রে আমার, হেরিব না আর আমি মুখচন্দ্র তোর, শুনিব না আর তোর মধুর বচন । মহারণ্যে কোন স্থানে, কি কঠোর ক্লেশে, ফলমূল খেয়ে, ৰাছ, জটাচার ধরি যাপিছ রে রাত্রিদিন, রাজপুত্ৰ তুমি, রাজভোগে চিরাভ্যস্ত ! মুকুমারী সীতা— রাজার ছহিতা, জাহা, রঘুকুলৰধু—
