পাতা:প্রবাসী (প্রথম ভাগ).djvu/৮৫

وا ۵ রুনের বেণী ছাত্রকে গবেষণাতে সাহায্য করিতে পারেন না । সুতরাং এরূপ শিক্ষাদান ও বক্তবায় সাধ্য, অথচ এরূপ শিক্ষা লাতিরেকে কোন জাতি বড় চইতে পারে না । সুতরাং বৈজ্ঞানিক শিক্ষার জন্য অনেক জন যোগ্য শিক্ষক বা অধ্যাপক, পরীক্ষ বা গবেষণাগৃহ, যঙ্গাদি, এবং উদ্ভিদবিদ্যা শিপিতে হইলে উষ্ঠান,কৃষিবিদ্যা শিপিতে চইলে কুমি-পরীক্ষ ক্ষেত্র, জ্যোতিষের জন্য পর্যবেক্ষণ ও মানমন্দির, প্রভৃতির প্রয়োজন। কেবল জড়বিজ্ঞানেই যে গবেষণার প্রয়োজন নাগ । মামাদের দেশে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাধি প্রাপ্ত অনেক লোকে ও হয় ত শুনেন নাই যে মনোবিজ্ঞানের ও **Tojo (psychological আছে । তাঙ্গর পর, নানা প্রাচীন গ্রন্থ, শিলালিপি, প্রাচীন মুদ্রা, তামফলক, পভৃতির সাগযো কিরূপে ঐতিহাসিক তাক্ত। laboratory ) "ऊँ ह्न নিরূপণ করিতে হয়, তাহা ও শিক্ষণীয় । কেবল মুখস্ত করিলেই ইতিহাস শিক্ষা হয় না । এইরূপ সকল লিপ্তাতেই পর্য্যবেক্ষণ, অধ্যয়ন ও চিন্তাল, গবেষণার, প্রয়োজন । কিন্তু সমস্তষ্ট অর্থলায়সাপেক্ষ । ইস্কুলে ইতিহাস শিক্ষা দিতে হক্টলে ঐতিহাসিক তীর্থযাত্রার আলখক । অর্থাং ইতিহাস প্রসিদ্ধ প্রধান প্রধান স্থান, 6গ, প্রাসাদ, গিরিসঙ্কট, স্তম্ভ, খোদিত অনুশাসনপূর্ণ পৰ্ব্বত গাত্র, ছাত্রগণকে দেখান উচিত । তদভাবে এই সকলের উংকৃষ্ট চিল, প্রধান প্রধান ঐতিহাসিক বাক্তিগণের ছবি, ইস্কুল ও কলেজে রাখা উচিত । দেশের বড় লোকদের প্রস্তর মুষ্টি ও চিত্র শিক্ষাগারে রাখিলে ছাত্রদের সদয়ে স্বদেশপ্রেম সজাগ থাকে। মাজিক লণ্ঠনের সাহায্যে এই সমুদয় চিত্র প্রদর্শিত ও বর্ণিত হইলে অনেক উপকার হয় । একটি চলনসই ম্যাজিক লণ্ঠন ১৫০,২০০ টাকায় হইতে পারে। ইহার সাহায্যে নানাবিধ বিজ্ঞানও শিখান যাইতে পারে। ভারতবর্ষে যত প্রাচীন দুর্গ, প্রাসাদ, চৈতা, স্তুপ, দেৰমন্দির, শিলালিপি, স্তম্ভ, প্রভৃতি আছে, সেক্রেটরী অব ষ্টেটের অনুমতিক্রমে লগুনের ডবলিউ গ্রিগস্ এণ্ড সনস্ কাচের উপর তৎসমুদয়ের ম্যাজিক লণ্ঠনের সাহায্যে প্রদর্শনোপযোগী চিত্র প্রস্তুত করিয়াছেন । এরূপ ৫০ • চিত্র প্রস্তুত হইয়াছে। পুরা সেটুটির মূলা ৩০০ টাকা । মোট ২৫ সেট -frהד אל-ח' וסליקיד אולד-דחד צילה", וילי יחדירה - - חדידו הישי סי דודאיr. প্রবাসী e مجمعي ه به سخه [ ১ম ভাগ । ইস্কুল কলেজ চালান। একজনও কি একটি সেট কিনিয়া তৎসম্বন্ধে বক্তৃতা দেওয়াইবার বন্দোবস্ত করিতে পারেন না ? আমাদের দেশের নিম্নতম ও ক্ষুদ্রতম ইস্কুলে ও ভূগোল শিক্ষা দেওয়া হয় । কিন্তু, মামরা যত দূর জানি, ভিন্ন ভিন্ন দেশের জন্তু, গাছপালা, মানুষ, প্রসিদ্ধ ইমারং, প্রাকৃতিক দৃষ্ঠ প্রভৃতির চিত্র কোথাও প্রদর্শিত হয় না। ভূগোলবর্ণিত পৰ্ব্বত, উপত্যকা, গিরিসঙ্কটাদি দেপাইবারও কোন চেষ্টা করা হয় না। পর্য্যায়ক্রমে দিবারাত্রি, কৃষ্ণ ও শুক্ল পক্ষের আবির্ভাব, ঋতুর পরিবর্তন প্রভৃতি বিময় সৰ্ব্বত্রই পড়ান হয়, কিন্তু আরারি ( orrery ) অর্থাং গ্রহাদিগতিদশক যন্ত্রের সাহায্যে কে এই সকল বিষয় শিক্ষা দেন ? শিক্ষকদেরই বা দোষ কি ? ইস্কুলের অধক্ষেলা টাকা ন৷ দিলে এসকল যন্ত্র আসে কোথা হইতে ? এখন আর একটি বিষয়ের উল্লেখ করিতেছি। আমর। ছেলে বেলা ৬ রামগতি ন্যায়রত্ন মহাশয়ের বস্তুবিচার পড়িয়াছিলাম। উহাতে কাচ, রবার, তারপিন তেল, চিং, প্রভৃতি বস্থর বিবরণ আছে । বোধহয় এখনও এরূপ পুস্তক বিদ্যাপয়ে পড়ান হয় । তদ্ভিন্ন, চারুপাঠ এবং তৎসদৃশ সাহিত্যপুস্তক সমৃষ্ঠে ও বালক বালিকাগণ প্রবাল, স্পঞ্জ, প্রভৃতির বিষয় পাঠ করে । এবম্বিধ পদার্থ সকল যাহাতে বালক বালিকার দেখিতে ও নাড়িতে চাড়িতে পায়,তাতার বন্দোবস্ত ই ওয়া উচিত। মহাকুৰ্ম্ম, মহাপশু, অতিকায় হস্তী, প্রভৃতির বিষয় চারুপাঠে বর্ণিত পাছে । ইহাদের কোন কোনটির প্রস্তরীভূত কঙ্গাল ভারতবর্মীয় কৌতুকাগারে (Indian Museum) রক্ষিত আছে। শিক্ষকগণ যখন ইহাদের বিসয় পড়ান, তখন জিনিষগুলি ছাত্রগণকে দেপান প্রয়োজন বলিয়া মনে করেন কি ? পতঙ্গভুক বৃক্ষের বিষয় পড়াইবার সময় শিবপুরের বাগানে যাওযা আবশুক মনে করেন কি ? কিন্তু কলিকাতার নিকটবৰ্ত্তী শিক্ষক ও অধ্যাপকের ছাত্রগণকে এই স্থানগুলি দেখান কৰ্ত্তব্য । কেহ বা জ্ঞানাভাবে, কেহ বা অর্থাভাবে, তাহা করিতে পারেন না । ভারতবর্ষীয় কৌতুকাগারের মত বৃহৎ কৌতুকাগার প্রত্যেক শিক্ষালয়ের সহিত সংযুক্ত করিয়া রাখা অসম্ভব । কিন্তু প্রত্যেক শিক্ষালয়ের সহিত ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র কৌতুকাগার . gסדf העי:f הספק9 °刁 ו ב"חסל ז:rrהוקי דער חמ"חיזל השקלזיeזמי