পাতা:প্রবাসী (ষট্‌ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/১৩০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

sse sతీ8తి প্রসাদ ক’রে সকলকে বিলিয়ে দেন। . এই নাচের নাম জালুট্রাণ। . . কাণ্ডি-মাচিয়েদের ভিতর মুখোস ব্যবহারের রীতি নেই। এ-দেশের অন্যান্ত পুরাতন নৃত্যের মধ্যে মুখোসের ব্যবহার খুব দেখা যায়। আলোচ্য নৰ্ত্তকের ব্যবহার করে মাথায় রূপোর মুকুট, বুকে স্বন্দর পুথির গহনা, কোমরে কাপড়ের বিচিত্র ভাজের উপরে রূপোর কাজ-করা ঝকঝকে কোমরবন্ধ, হাতে থাকে মোট পিতলের বালা। ব্যয়বাহুল্যের জন্ত রূপের মুকুটটা সব নাচিয়েরা ব্যবহার করতে পারে না। এই নাচের ঐতিহাসিক উৎপত্তির কথা পূৰ্ব্বেই বলেছি। এবার নাচিয়েদের মুখে এই নাচের উৎপত্তির ষে গল্প শুনেছি তাই লিখে শেষ করি। এ-দেশের প্রাচীন নাচিয়েদের বিশ্বাস, ভগবান মহাব্ৰহ্মণ তদ ‘জিং' তোমূ’ নামূ’ এই কয়টি তালের শব প্রথম উচ্চারণ করেন। বিশ্বকৰ্ম্ম তার মুখ থেকে এই শব্দ কাটি । গুনে, তাই নিয়ে তিনি বত্রিশ রাগের স্বষ্টি করেন ও নাট নয় প্রকারের নাচ তৈরি করেন ; নাচের উপযোগী ছটি বাদ্যযন্ত্রও তৈরি করলেন, একটির নাম বেড়ে অপরটি ‘ভাঙ্কি’ । পরে ঈশ্বরের সামনে এই নিয়ে নাচ-গান করে শোনালেন। তখন “মৰ্ছ” অথবা “মহাসম্মত" পৃথিবীর রাজা হয়ে রাজত্ব করছিলেন। বিশ্বকৰ্ম্ম, ঈশ্বর ও অন্তান্ত দেবতারা গন্ধৰ্ব্ব সহ র্তার সভায় উপস্থিত হয়ে এই নাচ তাকে দেখান। নরপতি সেই নাচ বিশ্বকৰ্ম্মার কাছ থেকে পেয়ে পরে পৃথিবীতে প্রচার করলেন । , নাচের আরম্ভে যে-বন্দনা গান হয়, তার সাধারণ অর্থেও এই গল্পটিকে প্রকাশ করে : ভগবান বিশ্বকৰ্ম্ম লাচের স্বাক্ট করে ঈশ্বরকে দেখান, তার উভয়েই মর্তে মানুষের কাছে তার প্রচার বরেন। পৃথিবীর অধিপতি মহাসম্মত এই নাচ গ্রহণ করেন । সেই দেবতাদের নমস্কার, তার এ-নাচকে তাদের अांनॆौकर्तांक्ष वांद्र ब्रक कङ्गन !