পাতা:প্রবাসী (ষট্‌ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/১৪০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ভীরু ইসজনীকান্ত দাস সেদিন অকস্মাৎ বসিয়া বসিয়া শুধু দিন গণি, উদাম হ’ল মনের পবন, মানুষই হয়েছে নয়নের মণি, কাপায়ে তুলিল শান্ত ভবন, মানুষের প্রীতি মানুষের স্নেহ, মামুষের অবহেলা । জাগিল বাঞ্চ, বন উপবন নিমিষেতে ধূলিসাৎ ৷ বাহিরের ঝড় বহিছে বাহিরে অন্তর মাঝে জাগে বৰ্ব্বর, তটিনী ছুটেছে সাগরে চাহি রে, শান্ডির মাঝে প্রলয়ের ঝড়, ঘরেই আমারে বিরিয়া বসেছে বহু বাসনার মেলা । সহসা রুজ নটেশের যেন খলিত চরণপাত ! আজি নিস্তেজ বেলা । কেই বা মানিবে শাসনের মানা, - পক্ষীশাবক মেলিতেছে ভানা, তোমরা ক্ষমিও মোরে, স্থির সরোবর সহসী হইল অথির জলপ্রপাত । সেদিন বুঝিতে পারি নি কেবল গুমরি ওমরি মনের মাবারে নয়ন থাকিলে বুকে থাকে জল, ভীরু মন আর রহিতে না পারে, fছড়িয়া বাহির হ’ল একেবারে, সমুথে তিমির-রাত । সেদিন অকস্মাৎ ৷ হ’ল ষে অনেক কাল— ধূমজড়া চোখে তটে হানে কর, হেলিয়া পড়েছে তপন প্রখর, সাগরের জলে জেগেছিল ঝড়, উদাম উত্তাল । ঢেউয়ের শিখরে ছলেছিল তরী, বলেছিল মন, বাচি কিবা মরি, ভেবেছিম মনে, সঞ্চয় যত জীবনের জঞ্জাল । সারিদল বেঁধে গগনের গায় গগনবিহারী পাখী উড়ে যায়, জফুল সাগরে ব্যাকুল বাতাসে ফুলে উঠেছিল পাল। চলিতেছিলাম কোথায় না জানি, শুনি নাই পিছে কারো কানাকানি, সমুখে জালোক দেয় হাতছানি পিছে মায়া-তমোজাল ! হ’ল সে অনেক কাল । আজি নিস্তেজ বেলা, সহসা টুটেছে রৌত্রের মায়া ঘনায় দু-ধারে কালো কালো ছায়া, পিছন সমুখে ধরে যেন কায়, এ এক নূতন খেলা। ষে স্নেহ-প্রীতিরে ফেলে এন্থ পিছে চেয়ে দেখি তার সমুখে জাগিছে, সাগরে কখন ডুবিয়াছে তরী সার হ’ল ভাঙা ভেলা । ঘদিও জগৎ চলচঞ্চল বাধা পথে সেও বোরে । বন্ধু, সেদিন পারি নি বুঝিতে আমি পথহারা আমারে খুজিতে, নিশীথ-তিমিরে সায়াহ মোর খুজিছে জামারই ভোরে । ধূমকেতু সেও ফিরে ফিরে আসে, ধরার আকাশ সে কি ভালবাসে ? স্নেহের ভিক্ষ মাগিছে মৃত্যু জীবনের দোরে দোরে । ভেসেছিল তরী যে-বাধন ছিড়ে তারই টানে তটে এল ফের ফিরে ভরসা পাই না অজানা তিমিরে ছিড়িতে সে মায়া-ভোরে তোমরা ক্ষমিও মোরে । শয়ন-শিয়রে মম ছুলিছে আমার রজনী দিবস কছু চঞ্চল কছু বা বিবশ, আলোকদীপ্ত কভু দিক্ দশ, কছু স্বনিবিড় জম ঢেকে রাখে মোরে দুটি ডানা দিয়া, অকারণ ভয়ে উঠি শিহরিয়া, জানি না বুঝি না তবু বার-বার, বলি, নমো নমো নমঃ। প্ৰলয়-ঝঞ্চা গগনে গগনে, প্রদীপ জলিছে আমার ভবনে, নির্ভর স্বখে ঘুমায় তাহারা যারা মোর প্রিয়তম। खांनि ५ानि अक्षद्म बांश्च শয়নঘরের প্রদীপ নিবায়ে চোরের মতন শঙ্কিত পায়ে আসিবে সে নির্শম =ग्नि-नििञ्वत्रि भष ।