পাতা:প্রবাসী (ষট্‌ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/১৪২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Sక్చాత్ర এই গী—নাম নবিপুর । ধূলাভর পথ, একপাল দিগম্বর ছেলেমেয়ে ছুটাছুটি করিতেছে। পথের দু-ধারে বনঝোপ—কতকগুলা কুকুর গুইয়া আছে। বুনোদের নোংরা খড়-ওঠা চাল, ভাঙা দাওয়া ; তেমনই ময়লা ‘টেনা পরিয়া গোল হইয়া বসিয়া জটলা করিতেছে—তাস পিটিতেছে আর তামাক টানিতেছে । দিদিমাকে দেখিয়া প্রশ্ন করিল— কি গো ঠাকরোণ, লাতি বটেক ? আরও খানিকট আগাইয়া পাইলাম কুমোরপাড়া । সারি সারি ইড়ি সাজানো । পোয়ানে জাগুন জালিবার উদ্যোগ চলিতেছে—যত রাজ্যের কাঠের পালা জানিয়া সাজাইয়া রাখিয়াছে। তার পরেই ওই বড় তেঁতুলগাছটা। ওইখান হইতে একদৌড়ে মামার বাড়ী যাওয়া যায়। মনে আছে পূৰ্ব্বে এই আসিয়াই দিদিমার কোল হইতে নামিয়া পড়িতাম। নামিয়াই দে দুট। কলুবাড়ীর মোড় হইতে মামারবাড়ীর দোর পর্য্যস্ত রাস্তাটিতে দিব্য এক ইটুে ধুলা। ধুলার মধ্যে পা ঘষিতে ঘষিতে মুখে উচ্চৈঃস্বরে হাকিতাম,-—‘কু’। তার পর দৌড় আর “ঘস' বস' শব্দ। এমন ধুল উড়িত ষে বুড়া দাদামহাশয় দাওয়া হইতে নামিয়া আসিয়া স্নেহভরে আমার কান দুটিতে অল্প একটু দোল দিয়া বলিতেন—ওগো, শহর থেকে তোমাদের ধুলোভরা মালগাড়ী এল। এখন নাইয়ে ধুইয়ে শালাকে মানুষ ক'রে নাও। বলিতাম—ই, আপনি ত পাড়াগেয়ে। —পাড়াগেয়ে ! আচ্ছ শালা, বল, দেখি তোদের শহরে এমন ধুলো আছে ? —হ, অনেক । —তোদের শহরে শেয়াল ডাকে ? —কত । —তোদের বাড়ীর পাশে হালুম করে বাঘ বেরোয় ! —বেরোয়ই ত । - —এই এত বড় বড় গাছ আছে ? `ತ್ರ ! —দর শালী—শহরে স্কৃত । বুড়া হাসিতে হাসিতে ধুলাহুদ্ধই আমায় কোলে তুলিয়া লইতেন। লইয়াই চুমা একটি নহে—অনেকগুলি । --"এখনও তেঁতুলগাছ তেমনই ঝোপভরা, কলুপাড়ার মোড়ে তেমনই প্রচুর ধুলা। আমি তত শিশু শহর কি অল্প অল্প বুঝি। ধুলায় ছুটিবার ফরসা কাপড় ময়লা হইবার ভয়ও আছে। কান ধরিয়া যিনি কোলে তুলিয়া লইতেন নাই। থাকিলে বলিতাম, শহরে খুলা নাই, শেয়াল बांध नांदे, वनखचल नाशे ।। ७-जय नाझे यजिब्राहे د - rصيام- حد مد 커 হি, . o धचार्ज $శ్రీssశ్రీ —শহর । কিন্তু আশ্চৰ্য্য কেহ আর ‘শহরে বলিয়া ঠাট্টাও করে না ! মামাদের অনেক শিষ্যসেবক আছে। তাহাদের অধিকাংশই চাষী। গরিব—চাষ-জাবাদ করিয়া বৎসরের অঙ্গসংস্থান করিয়া থাকে। জমিদারের প্রাপ্য মিটাইম্বাও হয়ত বৎসরের শেষে কিছু উদৃত্ত থাকে, কিন্তু রোগের আতিশয্যে সেটুকু ভরসা তাহাদের নাই। চৈত্রে যেমন খাজনার তাগাদায় সতর্ক নায়েব প্রজমহলে শাসনের বিভীষিকা জাগাইয়া তোলেন, ভায়ের রোঁজে পাতা পচিয়া ম্যালেরিয়া তেমনই নিয়মিত ভাবে হানা দেয়। চাষীর ঘর, হিসাব বলিয়া বালাই নাই। যদি বা এ-সব বাচাইয়াও কিছু জমিল ত কিসে খরচ করিবে যেন উহারা ভাবিয়াই পায় না। ঘটা করিয়া সত্যনারায়ণের সিল্পি দেয়, বউদের রাঙাপাড় কাপড় আসে, নবারের জুয়োজন, পৌষপার্বণের ধুম, গাছ-প্রতিষ্ঠা এবং গুরুদের প্রণামীতে খরচ করিয়া তবে উহারা নিশ্চিন্তু হয় । পরের দিন দুপুরবেলা দিদিমা তাড়াতাড়ি খাইয়া উঠিয়াই একখানি ফরসা কাপড় পরিলেন। গায়ে একখানা নামাবলী জড়াইয়া মামীমাকে উদ্দেশ করিয়া বলিলেন— বউ, আগু রইল—একটু নজর রেখো। কাল আমি ফিরে এসে ওকে দিয়ে আসবো । মামীম জিজ্ঞাসা করিলেন—এখন কি গোসাই-চরে চললেন ? মওল-বাজী বুৰি ? দিদিমা উত্তর দিলেন—ই । তাদের ছেলের ভাত— পরশু হাটে লোক এসে খবর দিলে। ভুলেই গিয়েছিলাম, হঠাৎ মনে পড়ল। তাহলে যাই । আমি দিদিমার আঁচল ধরিয়া কছিলাম—যাৰ । —ষাবি ? কোথায় রে ? এই দেখ ছেলের অন্তায় কথা । সে যে অজ পাড়াগী— —ই, পাড়াগ ? আর এ বুঝি শহর । —ইটিতে ছাটতে মাজা খসে বাবে । বালির রাস্তা, مستقية -ठ cशंकच्षांभि बांब -बजिब्र घांफ बैकहेबां দাড়াইলাম । দিদিমা বিবর মুখে মামীমার পানে চাহিয়া বলিলেন— गांधैौष वनिtणन, चांमब्र विदछ भांथांछि cषtब्रटझ्नশুনল ত কৰা ৰে বাঘ পথের ধারে—গিয়ে দেখুক না भखाँ !