পাতা:প্রবাসী (ষট্‌ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/১৪৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কীৰ্ত্তিক মণ্ডল-বাড়ী ১২৭ বাঘের দোহাই কার্ধ্যকরী না হওয়াতে অগত্যা निनिभा ब्रांछि दहे८णन । --- পীড়াঙ্গার পথ চলিতে দু-ধারে অনেক কিছু নজরে পড়ে। সে-সব দিকে ন-চাহিয়া চলিবার আনন্দেই দৌড়াইতে লাগিলাম । দিদিম যথাশক্তি,প চালাইম্বা চেচাইতে লাগিলেন— ওরে থাম, থাম, বী-দিকে-বা-দিকে। আবার আমতলায় দাড়ায়। দেখ, দেখ, পড়ো আম মুখে দিলে ? ver3-ve sins জাও তখন জামের মিষ্টৰে পূৰ্ণতোষ, কে শোনে নিষেধবাণী ! সময় থাকিলে কি ফললাগাছের পাকা ফলের পানে চাহিয়া চুপ করিয়া থাকিতাম ? মাঠের জামগাছগুলি কত নীচু! কি থ'লে থ’লে পাকা জাম উহার প্রত্যেকটি শাখায় ! কিন্তু এ-সবের লোভ করিতে গেলে আজ আর মগুল-বাড়ী পৌছান যাইবে না। ফিরিবার মুখে দেখা যাইবে । ঘণ্টাখানেক চলিয়া গঙ্গার তীরে খেয়াঘাটে পৌছিলাম। দিব্য বালু বিছানো তীর-কেমন ঢালু হইয় গঙ্গার ভিতর পৰ্য্যন্ত চলিয়া গিয়াছে। শেয়াকুল-কাটা দিয়া ঘেরা দু-ধারের জমি—মেলাই পটলের ফুল ফুটিয়াছে, ছোট ছোট পটল ধরিয়াছে—কি চমৎকার । হাতের নাগালে থাকিলে গোটাকতক পটল তুলিয়া দিদিমাকে দেখাইয়া বলিতাম, "দেখ, কেমন সত্যিকারের পটল ? মাঝি নৌকা আনিলে আমরা নৌকায় উঠিলাম। একটা লোক ছাগল লইয়া উঠিতে সে কি নাকাল ! জল দেখিয়া ছাগলটার যা ‘প্যা-প্যা’ ডাক ! অন্ত লোকগুলি বিরক্ত হইয়া বলে—জাং, কানের পোকা বার করলে যে ! লোকটা অপ্রতিভ ভাবে ভাঙা কাঠালের ডালট ছাগলের মুখে ধরিয়া বলে—কি করি মশায়, গিয়েলাম পানপীড়ার হাটে— ন-সিকেয় যায়—এত বড় থাসী । গোপাল ময়রার কাছ খিকে ধার চেয়ে কেনলাম । —ত গাতে নিয়েছ—জোলার পো । কোরবানিতে দেবে। লোকটা হাসিতে হাসিতে গল্প জুড়িয়া দল । হঠাৎ মাঝি চেচাইয়া উঠিল—এই খোকা বাৰু—পানিমে ইতি দিয়ে না,–কুতীর আছে। দিদিমা ফিস্ ফিস্ করিয়া বলিলেন—সব তাতে খুমি, శ్వా - ম হাতখানি অল্প তুলিয়া চুপি চুপি বলিলাম, कहे कूर्मेौब्र ? जांबांब cवांटङब्र यिनद्रौठ निरक शंङ নামাইলাম। গঙ্গার ঠাণ্ড জল—কেমন হাতের উপর দিয়া cवांड कॉछिब्र करण ! cयल अकफै ‘कण' ‘कण' *क झद्र । थॉनिक ऋ* ब्रांथिएण शङ बाथां श्ब्रा फेर? । कारण छल হাতের ঠেলায় সাদা কাচের মত জলিয়া উঠে, এক খাবলী খাইয়া দেখি, বেশ মিষ্ট ! কিন্তু জল তুলিতে গেলে জঞ্জলিতে অল্পই উঠে। পন্থখানি ডুবাইতে পারিলে কিন্তু ওদিকে দাড় ধরিয়া মাঝি চাহিয়া আছে—এ-দিকে দিদিমা আমার একখানি হাত ধরিয়া ঠায় বসিয়া আছেন । যেন কয়েদীকে নৌকায় চাপানো হইয়াছে ! ওপারের মত এপার সমতল নয়। আমাদের শহরের দোতলা-সমান উচু পাড়, নীচে দাড়াইয়া উপরে চাওয়া যায় না। পাড়ের ও-পাশেই একটা মস্ত আমগাছ শিকড় বাহির করিয়া দাড়াইয়া আছে। দিদিমা সেই দিকে আঙুল বাড়াইয়া বলিলেন—ওই মণ্ডলদের বাগান। চ–উপরে আর উঠবে না, একেবারে ওদের ঘাট দিয়েই যাই। ধারে ধারে মিনিট-দুই হাটিয়াই ঘাট পাওয়া গেল। তালগুড়ি দিয়া সিড়ি করা। ঘাটের কিনারে বসিয়া একটি কালো বউ বাসন মাজিতেছিল। আমাদের দেখিয়া ཧྥུ་ཨ་ཙམ་ཤ་སྟག་འf་ཝ་ཤས་༔ ঘোমটা একটু বাড়াইয়া लल । दछि দিদিমা তাহার পানে চাহিয়া বলিলেন—কে, কেদারের f বউটি মাথ৷ খোকাটি কে ? —নাতি । —ও। চমুদের বাড়ী ভাতে এলে বুঝি ? বাঃ দিব্যি খোকা। একটু দেড়িয়ে যাও—ম-ঠাকুরোণ—জলে হাতটা ধুয়ে একটা পেয়াম করি। —থাক, থাক, জন্ম-এয়োস্ত্রী হয়ে বেঁচে থাক ॥--•ই – কালও আছি। যাব ? যাব বইকি। কেদার ভাল ত ? বলিতে বলিতে আমাকে লইয়া দিদিমা উপরে উঠলেন। সেখান হইতে মওল-বাড়ী কতটুকুই বা ! এই বাগান-সংলগ্ন বাড়ী—ছেচার বেড়া দিয়া ঘেরা—সারি সারি কয়েকখানা চালা। চালার ওধারে অনেকগুলি ছেলেময়ে ছুটাছুটি করিতেছে ; বয়স্থা গৃহিণীর শাসনের স্বর, কাঠ-চেলাইবার শব্দ—ছেলেদের কলরবের সঙ্গে মিশিয়া বাড়ীখানিকে বেশ সজীব করিয়া তুলিয়াছে। কিন্তু আশ্চৰ্য্য, দিদিমাদের গায়ের চেয়েও এই অঙ্গ-পাড়াগায়ে বন কোথায়, খুলাই বা কই ? এ-ধারে ও-ধারে যে ধারেই চাও—খালি মাঠ। কোথাও কুমড়ালতায় ভরা, কোথাও ফুটি তরমুজ রাশীকৃত বিছানো, কোথাও সবুজ চারা ধানগাছের গালিচা পাত, কোথাও বা কলাবাগান। বেড়ার ধারে কেমন ঝিঙের হলদে ফুল ফুটিয়াছে, লাল নটে শাকের জমিখানি ঠাস বুনানিতে ভরা। না, চমৎকার গ্রাম এই গোসাইচর । 事 * 彎 হেলাইয়া বলিল—ই, মা-ঠাকরোণ।