পাতা:প্রবাসী (ষট্‌ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/১৪৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কাৰ্ভিক মণ্ডল-ৰঞ্জী $NరీS আট-দশটি হাড়ি চাপিতে পারে। গুনিলাম মণ-কয়েক -চাল রান্না হইবে। মোড়লদের একখানি বড় ঘর খালি করিয়া এ-ধার ও-ধার কলাপাত বিছাইয়া দিল-পাতার উপর ফরসা চাদর পাতিল—উহার উপর ভাত ঢালা হইবে। ভাল ঢালিবার জন্ত প্রকাও ছুইট জালা অানান হইল। রামায়ণে পড়িয়াছিলাম, ছয় মাস অন্তর জাগিয়া কুম্ভকৰ্ণ এমনই আহার করিয়া থাকেন। আজ প্রত্যক্ষ দেখিতেছি আর ভাবিতেছি, না জানি কোন কুম্ভকর্ণের জন্ত চাবগায়ের এই বিপুল আয়োজন! যাহা হউক, ভোজের সময় দাড়াইয়া দেখিলাম, একএক জন লোক যাহা খাইতেছে তাহ দেখিবারই মত। শুধু ভাত শুধু ভাল তিন-চার থালা দেখিতে দেখিতে উড়িয়া গেল—তরকারি পাতে পড়িতেছে ত কথাই নাই ! আর সে কি তরকারি খাওয়ার ঘটা ! আমাদের বাড়ীতে দশবার জন দু-বেলায় যে এক কড়াই তরকারি খাইয় থাকে উহার এক-এক জনে অনায়াসে সেই পরিমাণ তরকারি থাইয়া বলিতেছে, আল্লা ষা হয়েছেন উত্তম। আর একটু স্বজুনি দেও ত মীঠাকরেণি। সন্ধ্যা হইতে আর ঘন্টাখানেক দেরি আছে—এমন সময় দিদিমা বলিলেন–জাগু, জামাকাপড় পরে নে, আজই আমরা যাব। মোড়লর কি যাইতে দেয়। --হেই মা তোমার ছুটি পায়ে পড়ি—আর একটা দিন থেকে যাও। সেবা হ’ল না, যত্ন হ’ল না—ছিচরণে ছুটে কথা হ’ল না। হেই মা— शूनब्रांब नैौज यांनियांब्र अांचांग निम्न क्षितिभ दिनग्नि লইলেন। বড় মোড়ল জামায় কাধে চাপাইয়া কহিলচলেন খোকাবাবু। কাধে উঠতে কেমন লঙ্গা বোধ করিতে লাগিল, কিন্তু মোড়ল নাছোড়বান্দা! খেয়ার নৌকায় চাপাইরা আমাদের প্রণাম করিয়া মোড়ল লিল, আবার আসবা ঠাকুর। শীতকালে খেজুর অস, iাটালি গুড় খাওয়াবো। ওরে কানাই সঙ্গে যা। এই যুগ দাধ মণ কলুই আধ মণ আর জানাজগুলো মঠাকরোণের ড়িী পৌঁছে দে গা। এই গাঠরিটা নে—বস্তোর আছে। মিক্ষে দুটো দেতাম—ত, মা কিবইতে পারব ? –পূব পারবো । ཁ་ནས་ཞཛི ai།བཻ་ཨ་ཙཱརྩ་སྟག་ཚང་པ་ཀི་ཆ কুমড়ো দুটো - | . মোড়ল ছটিয়lচলিয়া গেল ও ছুটা বড় বিলাতী কুমড়া নিয়া নৌকার উপর রাখিয়া পুনরায় প্রণাম করিল। শার মা, এই পাঁচটা টাকা জামাদের দেবতাকে পূজো ও গেী ! তোমার মদনগোপাল ভারি জাগন্ত দেবতা গে। সেবার ওনারে মানত করে একগাছ ক্যাটাল হয়েলো, কিন্তু এমনি আলিস্যি ধরলো, ধাই-ম্বাই ক'রে যেতে পারলাম না। সেদিন মোরে স্বপনে বললেন, তোর ক্যাটাল খাওয়ালি নে ব্যাট, দেখ শেয়ালে খেয়ে গেছে । ওম, সৰুকালে উঠে দেখি—বড় আটটা ক্যাটাল শেয়ালে আর কিছু আখে নি গো। মনে মনে ঠাকুরের কাছে নাক-কান মললাম। মোড়লের কথার মাঝেই নৌকা ছাড়িল । লোকটা দেখিতে কুলী হইলে কি হয় মনটি ভারি সাদা। 舉 舉 橡 দ্বিতীয় বার যখন মণ্ডল-বাড়ী ধাই—সে পাঁচ বছর পরের কথা। দিদিমা বুড়াহইয়াছেন—এক যাইতে কষ্ট হয়, আমাকেই সঙ্গী লইলেন। মামার ছেলেরা বড় দুরন্ত–বুড়ীর পিছনে লাগিয়াই আছে। বুড়া হইলেই ভুলভ্রাপ্তি মানুষের পদে পদে ঘটে। সেই ভুলের স্বৰোগে উহার এমন ঠাট্টা করে যাহাতে দিদিম সময়ে সময়ে কাদিয়া ফেলেন। সেই জন্য দিদিমা উহাদের সঙ্গে লইতে চান না। আমার ছুটি অবশু দুই দিন। আজ গিয়া কাল সকালে ফিরিতে পারিব। সুতরাং রাজী হইলাম। আরও গঙ্গার ধারে সেই পাচ বছর আগে দেখা গ্রামখানি কল্পনায় বেশ একটু রং ধরাইতেছিল। সমস্ত পথ এবং পারঘাটা সহসএমন বদলাইয়া গেল কেন ? পাঁচ বছরে অনেক রং ফিক হইয়াছে-ৰূপের বহু পরিবর্তন ঘটয়াছে। পথের ধুলায় মন অগ্রসর হইয় উঠতেছে। পার হইয়া বলিলাম—গঙ্গার ধারে ধারে চল, দিদিম, সেই শেকড়-বার-করা আমগাছটার ধার দিয়ে উঠবো । দিদিমা হাসিলেন—অা আমার কপাল! সে অামবাগান কি আর আছে—গঙ্গার মধ্যে ! মোড়লরা এক কোশ দূরে উঠে গিয়েছিল, গঙ্গার এমন কোপ সেখান পৰ্য্যন্ত ধাওয়া করেছে । মুহূর্তে সমস্ত গ্রাম-সৌন্দর্ঘ্য মলিন হইয় গেল। এখনও আধ ক্রোশ ধুলা ভাঙিয়া ইটিতে হইবে। কি আর করি পারে উঠিয়া হাটতে লাগিলাম ! cग३ क्ङिविड़उ भांठे चाप्छ्, भांप्z eठूत्र थांन ফলিয়াছে। অগ্রহায়ণের অল্পায়ু অপরাহ্লে মাঠে মাঠে সোনার স্বৰ্ঘ্যরশ্মি। ফিঙে পার্থীর কাকলি ধানভর ক্ষেতের উপর আশীৰ্ব্বাদের মত ভাসিয়া চলিয়াছে। চাৰী বসিয়া তামাক টানিতেছে আর এই পরম সম্পদভরা ক্ষেতের পানে চাহিয়া গুণ-গুন করিয়া গান গাহিতেছে। আমার মন বছর-পাঁচেক পূৰ্ব্বে মোড়ল-বাড়ীর চালঘরের জানাচে-কানাচে ঘুরিয়া মরিতেছে। কোথায় সে কোলাহল । সম্পন্ন স্বসমৃদ্ধ গৃহস্থালীর শতমুখোংসারিত खैौदन-फां★ला ? ८कांथांब्र नकांद्र ऊब्रण च्षककोब्र ऋषंद्र घ्निशं प्रेौ*ांग्लांरक के