পাতা:প্রবাসী (ষট্‌ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/১৭২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

হিন্দুদিগকে এই প্রকারে বঞ্চিত করিবাঙ্গ কারণ, তাহারা चशिक श्रृंब्रिभां८१ चब्रांक्वाकांभैौ यद९ श्वब्रांरणाब्र वर्ष बिüरनब्र প্রভূত্বলোপ বা হ্রাস এবং তজনিত নানা দিকে স্বার্থের ক্ষতি। এই আজব প্রতিনিধিতন্ত্র শাসনপ্রণালীর আরও বাহার আছে । ইহাতে মুসলমান হইবে মুসলমানের প্রতিনিধি, হিন্দু হইবে হিন্দুর প্রতিনিধি, খ্ৰীষ্টিয়ান হইবে খ্ৰীষ্টিয়ানের প্রতিনিধি, জমিদার হুইবে জমিদারের প্রতিনিধি, ইত্যাদি ; কিন্তু সব ধৰ্ম্মসম্প্রদায় ও সব শ্রেণীর লোককে লইয়া যে মহ+ জাতি বু! নেখন, তাহার প্রতিনিধি কেহই হইবে না। বন্ধত; ভারতীয়দের জাতীয়তা ৰ নেশুনহ অঙ্গীকার করাষ্ট এই আইনটির একটি প্রধান কীর্তি। অথচ বলা হইতেছে, এই আইনের দ্বারা ভারতবষের লোকদিগকে প্রতিনিধিতন্ত্র -শাসনপ্রণালী দেওয়া হইতেছে! সূতন ভারতশাসন আইনে স্বশাসনের রূপ লর্ড লিনলিথগো ৰলিয়াছেন, নূতন ভারতশাসন আইন দ্বারা ভারতবর্ষকে প্রতিনিধিতন্ত্র শাসনপ্রণালী অনুযায়ী স্বশাসনের অধিকার দেওয়া হইয়াছে। আইনটার প্রতিনিধিতম্ব শাসনপ্রণালী কি প্রকার তাহ দেখাইয়াছি। উক্ত ভারতবর্ষকে স্বশাসন দিতেছে কিনা, তাহা এখন বিচাৰ্য্য। স্বশাসক দেশসকলের চডাস্ত ক্ষমতার পীঠস্থান থাকে সেই সেই দেশেই । যেমন ব্রিটেনের অাছে লণ্ডনে, ফ্রান্সেব আছে প্যারিসে, আমেরিকার আছে ওয়াশিংটনে, জাপানের আছে তোকিওতে। কানাডা দক্ষিণ-স্বাফ্রিকা অষ্ট্রেলিয়ু আয়ালাও প্রভৃতি সম্পূর্ণ স্বাধীন ন হইলেও রাষ্ট্ৰীয় শক্তির সারবস্তু যাহা তাহা তাঙ্গদের আছে—ত্রিটেন তাহাদের ইচ্ছার বিরুদ্ধে তাহাদিগকে কিছু করাষ্টতে পারে না ; এবং তাঁহাদেরও এই সারবস্তু সঙ্গীয় চড়ান্ত ক্ষমতার পীঠস্থান তাহাদেরই স্বস্ব দেশে আছে । কিন্তু ভাবডবষ সম্বন্ধে চূড়ান্ত ক্ষমতার পীঠস্থান লণ্ডন—দিল্লী নহে, সিমল নহে। ভারতশাসন আইনের সামান্য পবিবৰ্ত্তন কবিতে হইলেও তাঙ্গ ভারতবর্ষে কোথাও করা যাইবে না, ৬• • • মাইল দূরবর্তী লওনে তাঙ্গ হইবে। স্বশাসক দেশসমূহেব চূড়ান্ত ক্ষমতার অধিকারী হয়েন তাকারই কোন ব্যক্তিবিশেষ কিংবা তথাকারই কোন লোকসমষ্টি। কিন্তু ভারতবর্ষের চূড়ান্ত রাষ্ট্ৰীয় ক্ষমতা কোন ভারতবর্ষীয় ব্যক্তি-বিশেষের বা কোন ভারতীয় লোকসমষ্টির হাতে নাই, আছে ব্রিটেনে ব্রিটিশ পালেমেন্টের হাতে। নূতন ভারতশাসন আইনের সামান্যতম পরিবর্তনও একমাত্র ব্রিটিশ পালেমেন্টই করিতে পারে, ভারতবর্ষের কেহ পারে না। স্বশাসক দেশসমূহ নিজেদের উচ্চতম কর্মচারীদিগকেও নিজেরাষ্ট নিযুক্ত বরখাস্ত অবস্বত উন্নমিত অবনমিত পুরস্কৃত তিরষ্কৃত ইত্যাদি করিতে পারে। ভারতবর্ষ গবর্ণর জেনারেলকে বা প্রাদেশিক গবর্ণরদিগকে নিযুক্ত ইত্যাদি कब्रिद्दध्न ४ड* भाइब्रेरेन, नृख्न आहेन अश्लोरञ७ प्रादि . मी ; यषिकरू ८ष-जब गांथांब्र१ निबिणिधान अथ श्रीजिन्हे? কলেক্টর হন, পুলিস সাহেব হন, জেলার ডাক্তার সাহেব इन, लिक-बिछांटनंब्र बफ़ दफ़ कर्डी एन, छलtनध्नबिछांटणन्न बफ़ दफ़ कél, श्न, ॐांशद्दलब्र७ मिटबांगं त्रांनि ভারতবর্ষীয় কোন ব্যক্তির বা ব্যক্তিসমষ্টির হাতে থাকিবে না। সব করিবেন লগুনে ভারতসচিব বা ভারতে ইংরেজ বড়লাট । সিবিলিয়ান প্রভৃতির নামে মাত্র দেশী মন্ত্রীদের তাবেদার হইবেন। মন্ত্রী বেচারার। তাহাদের বেতন বাড়ান কমান পদচ্যুতি ইত্যাদি তো করিতে পারিবেনই না, বদলী পৰ্যন্ত করিতে পাবিবেন না ! মন্ত্রীদের বেতন কমান বাড়ান, মধুব না-মঞ্জুর কর, তাহাদিগকে অপসারিত করা, এখন প্রাদেশিক ব্যবস্থাপক সমূহের সাধ্যায়ত্ত। নূতন মাইলে তাহ থাকিবে না, মন্ত্রীরা সম্পূর্ণরূপে গবর্ণরের অধীন হইবেন। কানাডাকে, অষ্ট্রেলিয়াকে, দক্ষিণ-আফ্রিকাকে, আয়াল্যাণ্ডকে ব্রিটিশ পালেমেণ্ট যেরূপ আইন দ্বার স্বায়ত্তশাসন দিযাছিল, নূতন ভাবতশাসন আইন সেরূপ কোন বিপি নহে। ইহা সেরূপ কোন স্বায়ত্তশাসন দেয় নাই। শুধু তাই নয়। ব্রিটেনের ভক্ত ও পক্ষসমর্থক কাহাব ও ইষ্ঠা বলিবার ও উপায় নাই, যে, এই আইন একবাবে এপনষ্ট স্বায়ত্তশাসন না দিয়া থাকিলেও ইহার জোবে ভাৰতবৰ্ষ ধাপে ধাপে ক্রমশঃ স্বরাজ্যসৌধে আরোহণ করিবে। কারণ, এট আইনের কোথাও এমন কোন কথা নাই, যে, ভাবতীয়ের ভবিষ্যতে অধিকতর ক্ষমতা পাইবে, কোথাও এমন একটি ধারা নাই যাহার প্রভাবে ভারত অধিকতর ক্ষমতা পাইতে পাবিবে, এমন কোন সর্ভ নাই যাহা পুরণ করিলে স্বখাজ পাওয়! যাইতে পারিৰে। এক কথায়, এই আইন স্বরাজপ্রদাতা আইন নহে, ক্রমবিকাশ বা বিবর্তনের দ্বারা প্রাপ্য স্বরাজের আইনও ইহা নহে। उॉब्रउदर्नररू झेश कि क्रमङ निबारह-अथव। द्ि বলিতে গেলে কি ক্ষমতা দেয় নাই, সে-বিষয়ে কিছু বলা আবশ্যক। স্বশাসক দেশসমূহ আত্মরক্ষার মালিক। তাহার জলে স্থলে আকাশে বহিঃশত্রু ও অন্তঃশক্রর আক্রমণ হইতে দেশরক্ষাব ব্যবস্থা স্বয়ং করে। সেই উচ্চ অধিকার ও কৰ্ত্তব্য তাহাদেরষ্ট। ভারতবর্ষের স্থল-সৈন্যদলেব কর্তা ভারতবর্ষ নহে, ব্রিটেন। প্রধান সেনাপতি, ছোট ছোট সেনানায়ক ও অন্ত সামরিক অফিসারদের নিয়োগ ব্রিটেনের বা ব্রিটেনের রাজপুরুষদের হাতে। প্রধান ও অপ্রধান সামরিক অফিসাররা প্রায় সবাই ব্রিটিশ। সাময়িক বিভাগটা ভারতবর্ষীয় ব্যবস্থাপক সভার সম্পূর্ণ অধিকারবছিভূত। নামমাত্র রণতরী সামান্ত যাহা অাছে, আকাশযুদ্ধের সামান্ত ব্যবস্থা যাহা আছে, তাহার উপরও ভারতীয়দের কোন হাত নাই। অতএব স্বশাসনের একটি প্রধান জন ভারতীয়দের নাই।