পাতা:প্রবাসী (ষট্‌ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/১৭৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্রজাপতির লুকোচুরি শ্ৰেীগোপালচন্দ্র ভট্টাচার্য্য পার্থীরাঙ্গ সাধারণত: কীটপতঙ্গের প্রধান শফ ! পার্থী এবং অন্যান্য শঞ্চদের আক্রমণ এড়াইবার জন্তু কীটপতঙ্গ-জাতীয় প্রাণীদের মধ্যে অপেক্ষাকৃত পরিমাণে অস্ত্রকরণপ্রিয়তা পরিলক্ষিত হয় ! সাধারণতঃ ফড়িং বা প্রজাপতিকে তাফুমণ করে ন! **লালপোক আকাশে উড়িবামাত্রষ্ট যেমন বিভিন্ন জাতীয় পার্থীরা চষ্টয় ফেলে, ফড়িং উন্নত শ্রণীর প্রাণী অপেক্ষ। বহুল কিং পার্থীকে তাহাদিগকে ধরিয়া খাবার তষ্ঠা আকাশ ও প্রজাপতির বেলায় তাঙ্গার বিপবীত ঘটনাক্ট পরিলক্ষিত হয় । ফড়িং ও প্রজাপতির পার্থীদের আশেপাশে নিৰ্ভয়ে উড়িয়া বে৮ায় । ফড়িংধের পরম্পরের মধ্যে অবশ্য শনাক্ত! যথেষ্ট ; সুযোগ পাইলেষ্ট সবল দুৰ্ব্বলকে আক্রমণ করিয়া গইয়া ফেলে ! কিং, প্রজাপতিদের মধ্যে সেরূপ কোন শকত৷ মাই । তথাপি কোন কোন জাতের প্রজাপতির মধ্যে অদ্ভুত অনুকরণপ্রিয়তা দেপিতে পাওয়া যায়। অবশ্য প্রজাপতিদের স্বাভাবিক শএ যে একেবারেই নাই তাঙ্গা নহে । টিকটিকি, গিরগিটি, কাণ কোন জাতের মাকড়সা ও পিপীলিক সুযোগ পাইলেই ইহুদিগকে ধরিয়া খাষ্টয়৷ থাকে। এতদ্ব্যতীত ইঙ্গাদের অপরূপ সৌন্দ্য ও বর্ণবৈচিত্রে অঞ্চঃ হুষ্টয়া মানুষেরাও ষ্টতাদের যথেষ্ট শয়তা করিয়া থাকে। বোধ হয় এই স্বাভাবিক শকদের কবল হইতে অrছুরস্কার নিমিত্ত কোন কোন জাতের প্রজাপতি ডাল! মুড়িয়া গাছের পাতার BBBBB BBB BB S BB BB B DDD BDBBBS KBBBS পশ্চাদ্ধাবন হইতে নিবুক্ত করে ; আমাদের দেশীয় ‘মথ"-জাতীয় এক প্রকার শ্বেত প্রজাপতি ঠিক পাপীর বিষ্ঠার অনুকরণ করিয়া থাকে । এষ্ট প্রজাপতিদের আকৃতি-প্রকৃতি অতি গ্ৰন্থত ; দেখিতে ঠিক পাতলা টিম্ব’ কাগজের তায় । ডানার পুঙ্গদেশে দুই প্রাস্তে দুইটি কালে ফোটা আছে । মনে হয় যেন দুটি চোখ । ইহার ডানা মেলিয়া পাতার গায়ের সঙ্গে এমন ভাবে লাগিয়া থাকে যে স্বনিৰ্দ্দিষ্ট আকুতি সত্ত্বেং, বিশেষ মনোযোগ করিয়া না দেখিলে পাতার উপর চূণের দাগের মত মনে হয়, ক্রমবিবর্তনের ফলেই ভয়ত প্রজাপতির: এক্ট প্রকার অদ্ভূত আকুতি-প্রকৃতি অভিব্যক্ত হইয়া উঠিয়াছে। ‘হয়ত বলিলাম এই জন্য যে, তাঙ্গাদের গড়ের মধ্যে রাখিয় দেয় । পম্যবেক্ষণের পিপীলিকার তাঙ্গুরক্ষা ফলে দেখিয়াছি- কোন কোন জাতের মাকড়সার অনুকরণ করিয়াণ্ড শক্রর কবল হইতে করিতে পারে না । আশেপাশে বিভিন্ন জাড়ের মাক সা থাকাসত্ত্বেও কোন কোন কুমীরে-পোকা, বাছিয়া বাছিয়া "ঠিক একই রকমের বহুসংখ্যক পিপড়ে-মাকড়সা শিকার করিয়া কুবল্ল ইহা হুইতেই সপোন্ত জন্মে প্ৰজাপতির অনুকরণপ্ৰিয়তাও সম্পূর্ণরূপে তাণ্ডুরক্ষণমূলক কি না । পুথিবীর অধিকাংশ প্রাণীর মধ্যেই নিৰ্ব্বিঘ্নে বিশ্রাম-মুখ উপভোগ করিবার এবং সষ্ট সময়ে আত্মরক্ষার নিমিত্ত বিবিধ BBBBB KBBB BBBB BBBB BBBS BBBS BBBBB করিবার একটা স্বাভাবিক প্রবৃত্তি দেখা যায় । যে-সকল প্রাণী বাসস্থান নিৰ্ম্মাণ করে না তাঙ্গরাও নিৰ্ব্বিঘ্নে বিশ্রাম উপভোগ করিবার জন্য বিভিন্ন উপায় অবলম্বন করিয়া থাকে । আমাদের আশেপাশে অহরহ যে-সকল প্রজাপতি দেখিতে পাষ্ট তাহার কেহই বাসা বাধে না ; কিন্তু নিরুপদ্রবে অবসরকাল কাটাইবার জন্য আত্মগোপনোপযোগী বিশ্রামস্থল বাছিয়া লয়। ইঙ্গর ফলে স্বরক্ষিত বাসগুপ্ত না থাকিলেও অপেক্ষাকৃত অনাবৃত স্থানে থাকিয়৷ ইহাপ্লা মানুষ বা অঙ্গাঙ্গ শৰ্ম্মদের দৃষ্টি এডাক্টতে সমর্থ হয়। এস্থলে আমাদের দেশের কয়েক প্রকার সাধারণ প্রজাপতির বিশ্রামকালীন আত্মগোপন কৌশলের বিষয় আলোচনা করিব। আমাদের দেশে সচরাচর এক প্রকার সাদা প্রজাপতি দেখিতে পাওয়া যায়। ইতাদের ডানা প্রসারিত করিলে এক প্রাস্ত হইতে অপর প্রাস্ত পর্য্যস্ত পাশাপাশিভাবে দুষ্ট ইঞ্চিরও কিছু বেশী লম্বা হয়। ডানার উপরিভাগ দুধের মত সাদা ; কিন্তু উভয় ডানার সংযোগস্থল হইতে কতকটা অংশ ঈষৎ তলদে। ডানার নিম্নভাগ নীলাভ ফিকে সবুজ। উড়িবার সময় সাদা দিকটাই স্পষ্ট দৃষ্টিগোচর হয়। উড়িতে উড়িতে কখনও অল্প সময়ের জঙ্গ বিশ্রামের প্রয়োজন হইলে উচ্চারা সাধারণতঃ যমজপত্রসমন্বিত গাছের পাতার উপর আধাআধি ডান মেলিয়া বলে। পাতার রঙেয় সহিত ইঙ্গাদের গায়ের রং ও আকুতি এমন ভাবে মিলিয়া যায় যে, অতি নিকটে থাকিয়াও ইহাদিগকে গাছের পাতা বলিয়া ভুল হয়। কিন্তু