পাতা:প্রবাসী (ষট্‌ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৩৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কাৰ্ত্তিক সংস্কৃতসাহিত্যের পার্থী ও তাহার নামতালিকা SS }বৃক্ষশাখা সহজে জাকড়াইয়া ধরিয়া চলাফেরার ষে স্ববিধ আছে তাহাতে ভূচর অথবা জলচারী বিহঙ্গ হইতে তাঁহাদেৱ প্রভেদ প্রধানতঃ হুচিত হয়,-পায়ের এই বৈশিষ্ট্যকে passerine লক্ষণ বলে। পায়ের চারিটি অঙ্গুলির মধ্যে তিনটি পুরোভাগে এবং একটি পশ্চাতে এমনভাবে বিন্যস্ত :ষে সামনের অক্ষুলিত্র পশ্চাদিকে গুলফনিয়ে বাকাইয়া সমান্তরালভাবে এবং পশ্চাদগুলিটি পুরোভাগে ८छ्लङ्घैिश्च। পশ্চাদগুলি দুঢ়ৰূপে ভালপাল আঁকড়াইয়। ধরা সহজ হয়। পায়ের প্রধান মাংসপেশীদ্বয়ের একটি ক্লিধাবিভক্ত হইয়া সম্মুখের তিনটি গঙ্গুলিতে এবং অপর পেশীটি সোজাসুজি পশ্চাদগুলিতে এমলভাবে মিশিয়াছে যে তাহাতে সামনের ও পশ্চাতের অঙ্গুলিগুলির বিপরীত মূখে সন্নিবেশ সহজসাধ্য হইয়া থাকে । অগ্নিচুড়–কুকুট, বনকুকুট । ইহার যে চুড়া বা শিখা দেখা যায় তাহ অবহু পুংপক্ষীটার মাত্র, তজ্জন্ত শিগত্তিক' এমন কি ‘শির্থী' নামও আস্তান্ত নামের সঙ্গে পাওয়া যায় । এই শিখা অনাবৃত মাংসপিণ্ডবিশেষ, ভাগতে কোন লোমশ বা পতন্ত্রের আচ্ছাদন নাই ; শিখার বর্ণ অগ্নির স্থায় বলিলে বিশেষ দোষ দেখা যায় না, যেহেতু বনকুকুটের comb । বী চুড়ার বর্ণ পক্ষিতত্ত্বের দিক্ হইতে বিবৃত হইয়াছে— brick red to scarlet red I இன் পরিচয় হইতে ‘অগ্নিচুড়’ ‘তাম্রচুড়’ ‘স্বর্ণচূড় প্রভৃতি আখ্যাগুলির সার্থকতা কতকটা উপলব্ধি হয়। অগ্নিসহায়--কপোত, বনকপোত, ঘুঘু । বাঙ্গনির্ঘন্টতে ঠহার কিঞ্চিং পরিচয় ও কয়েকটি মামান্তর - ঙ্গৎ কপোত কাঞ্চলেৰে ধূসরো ধূম্রলোচন । জছনোefসহায়শ্চ ষ্ট্ৰীগণে গুঞ্ছনাশনঃ ॥ সহজে প্রতীয়মান হয় যে এই পাণী অশুভস শী । খুধু সম্বন্ধে আমাদের এইরূপ সংস্কার আছে, পারাবত সম্বন্ধে কিন্তু নয়, বরং পালাবতের যে “ঘরপ্রিয়” আখ্য দেখা যায় তাহা হইতে “গৃহপাশনের” বিপরীত ভাব ব্যক্ত হয়। ‘বন্যপারাবত,’ ‘wild { কোন কোন অভিধানে এইরূপ লিপিবদ্ধ আছে ) ইত্যাদি পরিচয় এই কারণেই গ্রহণ করা চলে না । কপোত শুধু পারালতকে বুঝায় না, বিহুগাম্ভর অর্থাৎ ঘুঘুকেও নিৰ্দেশ করে ;–পাশ্লাবত কপোত স্থাৎ কপোতে। বিহুগাস্তরে” ইfও বিশ্ব: | ‘অগ্নিসথ' শব্দ "ধূম্ৰবৰ্ণ পারাবন্ত অর্থে "বিশ্বকোষে’ পাওয়া যায়। এই শব্দ ‘অগ্নিসঙ্গায়ে'র সমাপবাচক বল। যাহতে পারে, তাহাতে ‘ধূম্ৰবৰ্ণ পারাবন্ত অর্থ করিলে অসমীচীন বিবেচিত হয় । অগ্রজ—কাকবিশেষ ; ভাসপক্ষী (বৈদ্যকশবাসিন্ধু }। অঙ্গারক—“বিহুগীস্থর” ( মালার্গার্গবসংক্ষেপ ), পক্ষিবিশেষ । অঙ্গারচুড়ক--প্রতুদ পক্ষীদিগের অন্ততম । চরকের টীকাকার গঙ্গাধর হালে বুলবুল বলিয়াছেন। অঙ্গির—তিত্তির ( বৈষ্ঠকশবাসিন্ধু)। অজু-বৈজয়ন্তীতে পার্থীর ৪৯টি সাধারণ সংজ্ঞার অন্ততম বলিয়৷ চহার উল্লেখ আছে । অজুবাক—পক্ষী ( নানার্থীর্ণবসংক্ষেপ ) । অজুয--পক্ষিসাধারণ (নানাগাৰ্ণবসংক্ষেপ ) । অচলজিট—কোকিল । चाओझे-छ्दन । জন্মল—কোকিল (বৈদ্যকশন্সপিন্থ )। pigeon'